অনলাইনে পাইকারি ব্যবসায় নামতে চলেছে ওয়ালমার্ট
খুচরো ব্যবসার স্বপ্ন আপাতত স্থগিত৷ ক্রেতা টানতে অনলাইন ব্যবসার দিকে ঝুঁকছে ওয়ালমার্ট৷ আন্তর্জাতিক রিটেল চেনটির ভারতীয় শাখার প্রধান জানিয়েছেন, আগামী মাসে লখনৌ এবং হায়দরাবাদে পাইকারি মডেলে অনলাইন ব্যবসা করবে ওয়ালমার্ট ইন্ডিয়া৷ জুলাইতে শুরু হওয়া ই-কমার্স ব্যবসায় শুধুমাত্র নথিভুক্ত ব্যবসায়ীদের মাল বিক্রি করবে ওয়ালমার্ট৷ কোনও খুচরো ক্রেতাকে পণ্য বিক্রি করা হবে না৷
ওয়ালমার্ট ইন্ডিয়ার প্রেসিডেন্ট তথা সিইও কৃষ আইয়ার বলেছেন, 'সারা দেশে ওয়ালমার্টের ২০টা পাইকারি পণ্যের দোকান (বেস্ট প্রাইস) রয়েছে৷ লখনৌ এবং হায়দরাবাদেও রয়েছে৷ এ সমস্ত দোকানের মাল অনলাইন ব্যবসাতে সাহায্য করবে৷' ২০০৯ সালে অমৃতসরে পাইকারি ব্যবসা 'বেস্ট প্রাইস' শুরু করে ওয়ালমার্ট৷ এখনও পর্যন্ত আট রাজ্যে ছড়িয়ে রয়েছে বেস্ট প্রাইসের ব্যবসা৷ কৃষ আইয়ারের মতে, বাকি ১৮টি শহরে এখনই অনলাইন ব্যবসা চালু করার পরিকল্পনা নেই৷ আপাতত লখনৌ-হায়দরাবাদে ছ'মাস এই ব্যবসার সাফল্য পরীক্ষা করতে চায় ওয়ালমার্ট৷ তার পর 'ঠেকে শিখে' অন্য শহরে সম্প্রসারণ করার কথা ভাবা হবে৷
ভারতী এন্টারপ্রাইজের সঙ্গে গাঁটছড়া ভেঙে যাওয়ার পর খুচরো ব্যবসায় প্রবেশের জন্য অন্য সঙ্গী খোঁজা হচ্ছে বলে জানিয়েছিল ওয়ালমার্ট৷ সেই সঙ্গে পাইকারি ব্যবসাও জোরদার করার দাবি জানিয়েছিল সংস্থাটি৷ এপ্রিলে ওয়ালমার্ট ইন্ডিয়া জানায়, আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে সারা দেশে আরও ৫০টি পাইকারি পণ্যের দোকান খুলবে সংস্থা৷ পাইকারি এবং অনলাইনের মাধ্যমে-ছোট ব্যবসায়ীদেরকেই 'টার্গেট' করার লক্ষ্য নিয়েছে ওয়ালমার্ট৷
বিশেষজ্ঞদের বিশ্লেষণ, যে সময় অনলাইন খুচরো প্ল্যাটফর্মে ১০০ শতাংশ এফডিআই অনুমোদনের জন্য বিভিন্ন মহল থেকে সরকারের উপর চাপ আসছে, বিশ্বের এক নম্বর ই-কমার্স সংস্থা অ্যামাজন এফডিআই অনুমোদনের জন্য মার্কিন প্রশাসনের কাছে 'লবি' করছে, সেরকম একটা মুহূর্তে অনলাইন-সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়ল ওয়ালমার্টও৷ বর্তমানে অনলাইন খুচরো ব্যবসায় বিদেশি লগ্নিতে সায় দেয় না ভারত৷ মার্কেটপ্লেস মডেল বা ক্রেতা-বিক্রেতার মিলনস্থল, এমন ওয়েবসাইটের ক্ষেত্রে ১০০ শতাংশ বিদেশি বিনিয়োগ অনুমোদিত৷ খুচরো ব্যবসার ক্ষেত্রে জুলাই মাসেই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে বলে শোনা যাচ্ছে৷ ইতিবাচক ঘোষণা হলে, অ্যামাজনের মতো বৃহত্ সংস্থা এ দেশে সরাসরি তাদের পণ্য বিক্রি করতে পারবে৷ সে ক্ষেত্রে খুচরো ক্রেতার কম্পিউটার থেকে পিছিয়ে থাকবে না ওয়ালমার্টও৷ সেই ইঙ্গিত দিয়েছেন সিইও আইয়ারও৷ তিনি বলেন, 'আপাতত বি-টু-বি বা ব্যবসায়ীদের কাছে অনলাইনে পণ্য বিক্রির ভাবনা রয়েছে৷ কিন্ত্ত তার মানে এই নয়, ভবিষ্যতে খুচরো ক্রেতাদের দিকে আমরা ঝুঁকব না৷'
আইয়ারের দাবি, পাইকারি দোকানের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার ২০ কিমি ব্যাসার্ধের মধ্যে পরিষেবা দেওয়া যায়৷ অনলাইন হলে, দোকানের ৪০ কিমি ব্যাসার্ধ এলাকা পর্যন্ত পরিষেবা বিস্তৃত করা যাবে৷
ওয়ালমার্ট ইন্ডিয়ার প্রেসিডেন্ট তথা সিইও কৃষ আইয়ার বলেছেন, 'সারা দেশে ওয়ালমার্টের ২০টা পাইকারি পণ্যের দোকান (বেস্ট প্রাইস) রয়েছে৷ লখনৌ এবং হায়দরাবাদেও রয়েছে৷ এ সমস্ত দোকানের মাল অনলাইন ব্যবসাতে সাহায্য করবে৷' ২০০৯ সালে অমৃতসরে পাইকারি ব্যবসা 'বেস্ট প্রাইস' শুরু করে ওয়ালমার্ট৷ এখনও পর্যন্ত আট রাজ্যে ছড়িয়ে রয়েছে বেস্ট প্রাইসের ব্যবসা৷ কৃষ আইয়ারের মতে, বাকি ১৮টি শহরে এখনই অনলাইন ব্যবসা চালু করার পরিকল্পনা নেই৷ আপাতত লখনৌ-হায়দরাবাদে ছ'মাস এই ব্যবসার সাফল্য পরীক্ষা করতে চায় ওয়ালমার্ট৷ তার পর 'ঠেকে শিখে' অন্য শহরে সম্প্রসারণ করার কথা ভাবা হবে৷
ভারতী এন্টারপ্রাইজের সঙ্গে গাঁটছড়া ভেঙে যাওয়ার পর খুচরো ব্যবসায় প্রবেশের জন্য অন্য সঙ্গী খোঁজা হচ্ছে বলে জানিয়েছিল ওয়ালমার্ট৷ সেই সঙ্গে পাইকারি ব্যবসাও জোরদার করার দাবি জানিয়েছিল সংস্থাটি৷ এপ্রিলে ওয়ালমার্ট ইন্ডিয়া জানায়, আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে সারা দেশে আরও ৫০টি পাইকারি পণ্যের দোকান খুলবে সংস্থা৷ পাইকারি এবং অনলাইনের মাধ্যমে-ছোট ব্যবসায়ীদেরকেই 'টার্গেট' করার লক্ষ্য নিয়েছে ওয়ালমার্ট৷
বিশেষজ্ঞদের বিশ্লেষণ, যে সময় অনলাইন খুচরো প্ল্যাটফর্মে ১০০ শতাংশ এফডিআই অনুমোদনের জন্য বিভিন্ন মহল থেকে সরকারের উপর চাপ আসছে, বিশ্বের এক নম্বর ই-কমার্স সংস্থা অ্যামাজন এফডিআই অনুমোদনের জন্য মার্কিন প্রশাসনের কাছে 'লবি' করছে, সেরকম একটা মুহূর্তে অনলাইন-সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়ল ওয়ালমার্টও৷ বর্তমানে অনলাইন খুচরো ব্যবসায় বিদেশি লগ্নিতে সায় দেয় না ভারত৷ মার্কেটপ্লেস মডেল বা ক্রেতা-বিক্রেতার মিলনস্থল, এমন ওয়েবসাইটের ক্ষেত্রে ১০০ শতাংশ বিদেশি বিনিয়োগ অনুমোদিত৷ খুচরো ব্যবসার ক্ষেত্রে জুলাই মাসেই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে বলে শোনা যাচ্ছে৷ ইতিবাচক ঘোষণা হলে, অ্যামাজনের মতো বৃহত্ সংস্থা এ দেশে সরাসরি তাদের পণ্য বিক্রি করতে পারবে৷ সে ক্ষেত্রে খুচরো ক্রেতার কম্পিউটার থেকে পিছিয়ে থাকবে না ওয়ালমার্টও৷ সেই ইঙ্গিত দিয়েছেন সিইও আইয়ারও৷ তিনি বলেন, 'আপাতত বি-টু-বি বা ব্যবসায়ীদের কাছে অনলাইনে পণ্য বিক্রির ভাবনা রয়েছে৷ কিন্ত্ত তার মানে এই নয়, ভবিষ্যতে খুচরো ক্রেতাদের দিকে আমরা ঝুঁকব না৷'
আইয়ারের দাবি, পাইকারি দোকানের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার ২০ কিমি ব্যাসার্ধের মধ্যে পরিষেবা দেওয়া যায়৷ অনলাইন হলে, দোকানের ৪০ কিমি ব্যাসার্ধ এলাকা পর্যন্ত পরিষেবা বিস্তৃত করা যাবে৷
No comments:
Post a Comment