অন্তরীক্ষে প্রতিবেশীদের প্রতি সদয় নমো
এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: সোমবার সকাল ৯টা ৫২ মিনিটে ৫টি বিদেশি উপগ্রহ নিয়ে মহাকাশে উড়ল ইসরোর রকেট পিএসএলভি সি২৩। এর মধ্যে একটি ফ্রান্সের, দু'টি কানাডার, একটি জার্মানির এবং একটি সিঙ্গাপুরের। যদিও উত্ক্ষেপণের ৪৯ ঘণ্টা আগে শনিবার সকাল ৮টা ৫২ মিনিট থেকে কাউন্টডাউন শুরু হয়েছিল শ্রীহরিকোটার সতীশ ধাওয়ান স্পেস রিসার্চ সেন্টারে। মহাকাশে উল্কাখণ্ডের সঙ্গে সংঘর্ষের সম্ভাবনা থাকায় উত্ক্ষেপণের সময় ৩ মিনিট পিছিয়ে দেওয়া হয়। এটি ইসরোর ২৬তম সফল উত্ক্ষেপণ।
ঘটনার সাক্ষী থাকতে রবিবার সন্ধ্যায় শ্রীহরিকোটায় পৌঁছে গিয়েছিলন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। উত্ক্ষেপণের পর তিনি ইসরোর বৈজ্ঞানিকদের অভিনন্দন জানান। তিনি ইসরোর বৈজ্ঞানিকদের অনুরোধ করেন এমন একটি উপগ্রহ তৈরি করতে যার সুফল শুধু দেশের গণ্ডিতে আটকে না থেকে প্রতিবেশী রাষ্ট্রদেরও সাহায্য করবে।
তাঁর কথায়, 'আপনারা একটি 'সার্ক' স্যাটেলাইট বানান। যা সার্ক গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলিকে সাহায্য করবে। ভারতের তরফ থেকে এটি হবে একটি উপহার। প্রাচীন কাল থেকে ভারতের ঐতিহ্য 'বাসুদেব কুটুম্বকম'। আমাদের স্পেস সায়েন্সের মাধ্যমে আমরা এই বার্তা রাখব। এই উপগ্রহের সুফল শুধু ভারত নয়, প্রতিবেশী দেশগুলিও পাবে।'
তিনি আরও বলেন, 'অনেকের ভ্রান্ত ধারণা রয়েছে, স্পেস সায়েন্স গরিবদের উন্নয়নে সাহায্য করে না। এই উপগ্রহগুলি দেশের প্রত্যন্ত প্রান্তে একটি শিশুর পড়াশোনায় সাহায্য করে, টেলিমেডিসিন পৌঁছে দেয়। ছোট ছোট শহরেও যুবকদের চাকরির সুযোগ তৈরি করে। স্যাটেলাইটের জন্য কোনও প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের আগাম খবর পাওয়া যায়। তার মোকাবিলা করা যায়। লক্ষ লক্ষ প্রাণ বাঁচানো যায়। স্যাটেলাইট দূরস্ব শব্দটিকে অর্থহীন করে তুলছে। এটি ১২৫ কোটির দেশের ঐক্য আরও দৃঢ় করবে বলে আমার বিশ্বাস। স্পেস ভারতের জাতীয় লক্ষ্য হওয়া উচিত্। আমাদের আরও বড় উপগ্রহ তৈরি করতে হবে। বিদেশি রাষ্ট্রের সঙ্গে যৌথ ভাবে এই প্রযুক্তি এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করতে হবে।'
ঘটনার সাক্ষী থাকতে রবিবার সন্ধ্যায় শ্রীহরিকোটায় পৌঁছে গিয়েছিলন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। উত্ক্ষেপণের পর তিনি ইসরোর বৈজ্ঞানিকদের অভিনন্দন জানান। তিনি ইসরোর বৈজ্ঞানিকদের অনুরোধ করেন এমন একটি উপগ্রহ তৈরি করতে যার সুফল শুধু দেশের গণ্ডিতে আটকে না থেকে প্রতিবেশী রাষ্ট্রদেরও সাহায্য করবে।
তাঁর কথায়, 'আপনারা একটি 'সার্ক' স্যাটেলাইট বানান। যা সার্ক গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলিকে সাহায্য করবে। ভারতের তরফ থেকে এটি হবে একটি উপহার। প্রাচীন কাল থেকে ভারতের ঐতিহ্য 'বাসুদেব কুটুম্বকম'। আমাদের স্পেস সায়েন্সের মাধ্যমে আমরা এই বার্তা রাখব। এই উপগ্রহের সুফল শুধু ভারত নয়, প্রতিবেশী দেশগুলিও পাবে।'
তিনি আরও বলেন, 'অনেকের ভ্রান্ত ধারণা রয়েছে, স্পেস সায়েন্স গরিবদের উন্নয়নে সাহায্য করে না। এই উপগ্রহগুলি দেশের প্রত্যন্ত প্রান্তে একটি শিশুর পড়াশোনায় সাহায্য করে, টেলিমেডিসিন পৌঁছে দেয়। ছোট ছোট শহরেও যুবকদের চাকরির সুযোগ তৈরি করে। স্যাটেলাইটের জন্য কোনও প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের আগাম খবর পাওয়া যায়। তার মোকাবিলা করা যায়। লক্ষ লক্ষ প্রাণ বাঁচানো যায়। স্যাটেলাইট দূরস্ব শব্দটিকে অর্থহীন করে তুলছে। এটি ১২৫ কোটির দেশের ঐক্য আরও দৃঢ় করবে বলে আমার বিশ্বাস। স্পেস ভারতের জাতীয় লক্ষ্য হওয়া উচিত্। আমাদের আরও বড় উপগ্রহ তৈরি করতে হবে। বিদেশি রাষ্ট্রের সঙ্গে যৌথ ভাবে এই প্রযুক্তি এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করতে হবে।'
No comments:
Post a Comment