বেকারত্ব জর্জরিত ইউরোপেও শ্রমিক আনতে হতে হচ্ছে বাইরে থেকে
আন্তর্জাতিক বেলআউটও বদলে দিচ্ছে শ্রম বৈশিষ্ট্য
পর্তুগালে বেকারত্বের হার ১৫ শতাংশ। কিন্তু সেটা আমেরিকার ফল উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান রেইটার এ্যাফিলিয়েটেডের কোম্পানির (আরএসি) জন্য বিশেষ কোন খবর নয়। পর্তুগালে ১৮৮ একর জায়গা নিয়ে কোম্পানির খামার অবস্থিত। বিশাল এ খামার থেকে ফল সংগ্রহ করার জন্য স্থানীয়ভাবে লোক নিয়োগ দিতে আগ্রহী নয় কোম্পানিটি। -ইন্টারন্যাশনাল নিউইয়র্ক টাইমস।
গত বছর আরএসি দেশব্যাপী লোক নিয়োগ দেয়ার এক কর্মসূচী হাতে নেয়ার পর শেষ পর্যন্ত মাত্র ৪০ জন পর্তুগিজ নিয়োগ পেয়েছিল। একদিন চাকরি করার পরই এদের অর্ধেক কাজ ছেড়ে দেয়। এক সপ্তাহ পর দেখা গেল এদের একজনও অবশিষ্ট নেই। আরএসির উৎপাদন ব্যবস্থাপক আরনুলফো মুরিলো বলেছেন, ‘এই লোকগুলোর চাকরি দরকার। কিন্তু কোম্পানিটি যে ধরনের চাকরি সংস্থান করছে সেটি তাদের প্রয়োজন নেই। এখানে পরিশ্রম বেশি, মজুরি কম। তিনি বলছেন, পর্তুগালে চাষবাস করা যে আমেরিকার চেয়ে কঠিন তা নয়। তবে আমেরিকায় বেকার থাকা ও পর্তুগালে বেকার থাকার মধ্যে অনেক পার্থক্য আছে। আমেরিকায় বেকার থাকলে অনেক কঠিন অবস্থায় পড়তে হয়। আরএসি মোট শ্রমশক্তির এক চতুর্থাংশ (৪৫০ জনের মধ্যে ১৬০ জনকে) নিয়োগ দিয়েছে থাইল্যান্ড থেকে। থাইল্যান্ড থেকে নিয়োগ পাওয়াদের জন্য এটি অনেক আকর্ষণীয় চাকরি। আরএসির মতো বিদেশী কোম্পানির উপস্থিতি পর্তুগালের অর্থনীতির জন্য কোন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নয়। প্রতিষ্ঠানটি তরুণ পর্তুগীজদের মধ্যে কোন সাড়া ফেলতে পারেনি। চলতি বছর মে মাসে পর্তুগাল ৭ হাজার ৮শ’ কোটি ইউরো (১০ হাজার ৬শ’ কোটি ডলার) আন্তর্জাতিক বেলআউট পেয়েছে। এই অর্থ পাল্টে দিয়েছে সহায়তা দেশটির সমাজ জীবন বিশেষ শ্রমবাজারের চরিত্র। কৃষিক্ষেত্রে নিয়োজিত আছে দেশটির মোট শ্রমশক্তির ২৪ শতাংশ।
গত বছর আরএসি দেশব্যাপী লোক নিয়োগ দেয়ার এক কর্মসূচী হাতে নেয়ার পর শেষ পর্যন্ত মাত্র ৪০ জন পর্তুগিজ নিয়োগ পেয়েছিল। একদিন চাকরি করার পরই এদের অর্ধেক কাজ ছেড়ে দেয়। এক সপ্তাহ পর দেখা গেল এদের একজনও অবশিষ্ট নেই। আরএসির উৎপাদন ব্যবস্থাপক আরনুলফো মুরিলো বলেছেন, ‘এই লোকগুলোর চাকরি দরকার। কিন্তু কোম্পানিটি যে ধরনের চাকরি সংস্থান করছে সেটি তাদের প্রয়োজন নেই। এখানে পরিশ্রম বেশি, মজুরি কম। তিনি বলছেন, পর্তুগালে চাষবাস করা যে আমেরিকার চেয়ে কঠিন তা নয়। তবে আমেরিকায় বেকার থাকা ও পর্তুগালে বেকার থাকার মধ্যে অনেক পার্থক্য আছে। আমেরিকায় বেকার থাকলে অনেক কঠিন অবস্থায় পড়তে হয়। আরএসি মোট শ্রমশক্তির এক চতুর্থাংশ (৪৫০ জনের মধ্যে ১৬০ জনকে) নিয়োগ দিয়েছে থাইল্যান্ড থেকে। থাইল্যান্ড থেকে নিয়োগ পাওয়াদের জন্য এটি অনেক আকর্ষণীয় চাকরি। আরএসির মতো বিদেশী কোম্পানির উপস্থিতি পর্তুগালের অর্থনীতির জন্য কোন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নয়। প্রতিষ্ঠানটি তরুণ পর্তুগীজদের মধ্যে কোন সাড়া ফেলতে পারেনি। চলতি বছর মে মাসে পর্তুগাল ৭ হাজার ৮শ’ কোটি ইউরো (১০ হাজার ৬শ’ কোটি ডলার) আন্তর্জাতিক বেলআউট পেয়েছে। এই অর্থ পাল্টে দিয়েছে সহায়তা দেশটির সমাজ জীবন বিশেষ শ্রমবাজারের চরিত্র। কৃষিক্ষেত্রে নিয়োজিত আছে দেশটির মোট শ্রমশক্তির ২৪ শতাংশ।
No comments:
Post a Comment