সারদার বড় এজেন্টদের জেরা শুরু সিবিআইয়ের
এই সময় : সারদা কেলেঙ্কারির বহু আলোচিত ১০২ নম্বর মামলায় এ বার তদন্ত শুরু করল সিবিআই৷ শনিবার সল্টলেকের সিজিও কমপ্লেক্সে ডেকে পাঠানো হয় নরোত্তম দত্ত নামে সারদা সংস্থার এক এজেন্টকে৷ প্রায় তিন ঘণ্টা জেরা করা হয় তাঁকে৷ সিবিআই সূত্রের খবর , নরোত্তমবাবু তাদের হাতে বেশ কিছু নথি তুলে দিয়েছেন , যা তদন্তের পরবর্তী ধাপে কাজে লাগবে৷ সিবিআই সূত্রে জানানো হয়েছে , সারদা কেলেঙ্কারির তদন্তে এ বার ধাপে ধাপে ডেকে পাঠানো হবে এজেন্টদের৷
বালি থানা এলাকার বাসিন্দা মল্লিকা চট্টোপাধ্যায় বিধাননগর উত্তর থানায় সারদার এজেন্ট নরোত্তম দত্তের নামে ৬ লক্ষ ৪০ হাজার টাকা প্রতারণার অভিযোগ দায়ের করেছিলেন৷ ওই মামলাতে সারদার চারটি সংস্থাই কোনও না কোনও ভাবে যুক্ত, এটা জানতে পেরে বিধাননগর কমিশনারেট মল্লিকাদেবীর অভিযোগটিকে 'ইউনিক ' মামলা হিসেবে ধরে নিয়ে তদন্ত শুরু করে৷ এই মামলায় জেরার জন্যই সিপিএম নেতা গৌতম দেবকে নোটিস পাঠানো হয়৷ তবে তদন্ত শুরু করলেও ১০২ নম্বর মামলায় কোনও চার্জশিট জমা দিতে পারেনি তারা৷ সারদা মামলার তদন্ত নিয়ে সুপ্রিম কোর্ট সিবিআইকে যে নির্দেশ দিয়েছিল সেখানেও বলা হয়েছিল এই মামলায় তদন্ত করবে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা৷ নরোত্তমবাবু অবশ্য এ দিন সিবিআইয়ের জেরার পর বাইরে এসে বলেন , 'আমি যে টাকা তুলেছিলাম তা সবই জমা দিয়েছি৷ টাকা কোথায় গিয়েছে তা সুদীন্ত সেনই বলতে পারবেন৷ ' বর্ধমানের এক এজেন্টকেও সিবিআই দন্তরে ডেকে পাঠানো হয়৷ সিবিআই সূত্রের খবর , তদন্তের এই পর্যায়ে এ বার সারদার বড় এজেন্টদের ডেকে পাঠানো শুরু হবে৷ তাঁদের মধ্যে রয়েছেন বারুইপুরের এজেন্ট অরিন্দম দাস ওরফে বুম্বা৷ এ ছাড়া বারাসতের এক মহিলা এজেন্টের কথাও তদন্তকারীরা জানতে পেরেছেন৷ তিনি বারাসতের সারদা দন্তরের মধ্যেই অন্য একটি অর্থলগ্নি সংস্থা খুলে বসেছিলেন৷ সেখানে একই সঙ্গে দু'টি সংস্থার ব্যবসাই চলত৷
শনিবার দুপুরে ডেকে পাঠানো হয় সারদার উত্তর পূর্বাঞ্চলের প্রধান বিশ্বজিত্ রায়কে৷ জানা গিয়েছে , মূলত অসমে ব্যবসা ছড়াতে তাঁর বিশেষ ভূমিকা ছিল৷ এ দিকে , সারদা ছাড়াও অন্যান্য অর্থলগ্নি সংস্থার ক্ষেত্রে তদন্ত শুরু করার জন্য চিটফান্ড সাফারার্স ইউনিটি ফোরামের পক্ষে সিবিআইয়ের এসপি -র কাছে স্মারকলিপি দেওয়া হয়৷ ফোরামের পক্ষে অধ্যাপক সুনন্দ সান্যাল , প্রাক্তন নকশাল নেতা অসীম চট্টোপাধ্যায়ের দাবি , আমানতকারীদের টাকা ফেরত পাওয়ার ব্যবস্থা ও এজেন্টদের নিরাপত্তার দিতে হবে৷
এই সময় : সারদা কেলেঙ্কারির বহু আলোচিত ১০২ নম্বর মামলায় এ বার তদন্ত শুরু করল সিবিআই৷ শনিবার সল্টলেকের সিজিও কমপ্লেক্সে ডেকে পাঠানো হয় নরোত্তম দত্ত নামে সারদা সংস্থার এক এজেন্টকে৷ প্রায় তিন ঘণ্টা জেরা করা হয় তাঁকে৷ সিবিআই সূত্রের খবর , নরোত্তমবাবু তাদের হাতে বেশ কিছু নথি তুলে দিয়েছেন , যা তদন্তের পরবর্তী ধাপে কাজে লাগবে৷ সিবিআই সূত্রে জানানো হয়েছে , সারদা কেলেঙ্কারির তদন্তে এ বার ধাপে ধাপে ডেকে পাঠানো হবে এজেন্টদের৷
বালি থানা এলাকার বাসিন্দা মল্লিকা চট্টোপাধ্যায় বিধাননগর উত্তর থানায় সারদার এজেন্ট নরোত্তম দত্তের নামে ৬ লক্ষ ৪০ হাজার টাকা প্রতারণার অভিযোগ দায়ের করেছিলেন৷ ওই মামলাতে সারদার চারটি সংস্থাই কোনও না কোনও ভাবে যুক্ত, এটা জানতে পেরে বিধাননগর কমিশনারেট মল্লিকাদেবীর অভিযোগটিকে 'ইউনিক ' মামলা হিসেবে ধরে নিয়ে তদন্ত শুরু করে৷ এই মামলায় জেরার জন্যই সিপিএম নেতা গৌতম দেবকে নোটিস পাঠানো হয়৷ তবে তদন্ত শুরু করলেও ১০২ নম্বর মামলায় কোনও চার্জশিট জমা দিতে পারেনি তারা৷ সারদা মামলার তদন্ত নিয়ে সুপ্রিম কোর্ট সিবিআইকে যে নির্দেশ দিয়েছিল সেখানেও বলা হয়েছিল এই মামলায় তদন্ত করবে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা৷ নরোত্তমবাবু অবশ্য এ দিন সিবিআইয়ের জেরার পর বাইরে এসে বলেন , 'আমি যে টাকা তুলেছিলাম তা সবই জমা দিয়েছি৷ টাকা কোথায় গিয়েছে তা সুদীন্ত সেনই বলতে পারবেন৷ ' বর্ধমানের এক এজেন্টকেও সিবিআই দন্তরে ডেকে পাঠানো হয়৷ সিবিআই সূত্রের খবর , তদন্তের এই পর্যায়ে এ বার সারদার বড় এজেন্টদের ডেকে পাঠানো শুরু হবে৷ তাঁদের মধ্যে রয়েছেন বারুইপুরের এজেন্ট অরিন্দম দাস ওরফে বুম্বা৷ এ ছাড়া বারাসতের এক মহিলা এজেন্টের কথাও তদন্তকারীরা জানতে পেরেছেন৷ তিনি বারাসতের সারদা দন্তরের মধ্যেই অন্য একটি অর্থলগ্নি সংস্থা খুলে বসেছিলেন৷ সেখানে একই সঙ্গে দু'টি সংস্থার ব্যবসাই চলত৷
শনিবার দুপুরে ডেকে পাঠানো হয় সারদার উত্তর পূর্বাঞ্চলের প্রধান বিশ্বজিত্ রায়কে৷ জানা গিয়েছে , মূলত অসমে ব্যবসা ছড়াতে তাঁর বিশেষ ভূমিকা ছিল৷ এ দিকে , সারদা ছাড়াও অন্যান্য অর্থলগ্নি সংস্থার ক্ষেত্রে তদন্ত শুরু করার জন্য চিটফান্ড সাফারার্স ইউনিটি ফোরামের পক্ষে সিবিআইয়ের এসপি -র কাছে স্মারকলিপি দেওয়া হয়৷ ফোরামের পক্ষে অধ্যাপক সুনন্দ সান্যাল , প্রাক্তন নকশাল নেতা অসীম চট্টোপাধ্যায়ের দাবি , আমানতকারীদের টাকা ফেরত পাওয়ার ব্যবস্থা ও এজেন্টদের নিরাপত্তার দিতে হবে৷
No comments:
Post a Comment