নারী শ্রমিকদের মূল চিত্র প্রতিবেদনে উঠে আসে না
মহিলা পরিষদের প্রতিবেদন
অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ নিম্ন মজুরি, যৌন হয়রানি, অনিয়মিত বেতন থাকা সত্ত্বেও দেশে ৯০ শতাংশ গার্মন্টেস কর্মী নারী। ৯১ শতাংশ পরিবারের একাধিক সদস্য পোশাক শিল্পের সঙ্গে জড়িত। এর মধ্যে ৮ শতাংশ নারী শ্রমিকের বয়স ১৮ বছরেরও নিচে। গ্রামের তুলনায় শহরাঞ্চলে নারী শ্রমিকরা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন। বিশেষভাবে পুষ্টির অভার, জীবনযাত্রার উচ্চমান, অস্বাস্থ্যকর বাসস্থান এবং স্বাস্থ্য সেবার অভাব রয়েছে নারী পোশাক শ্রমিকদের মধ্যে। শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে ‘পোশাক শিল্পে নারীর অবস্থান’ শীর্ষক গবেষণা প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়। এ উপলক্ষে এক আলোচনা সভার আয়োজন করে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ। ‘পোশাক শিল্পে নারীর অবস্থান’ শীর্ষক গবেষণা প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শান্তি ও সংঘর্ষ বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. জাহিদ চৌধুরী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক কাবেরী গায়েন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সামিনা লুৎফা এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. অতনু রাব্বানী। ১০১৩ শ্রমিকের দেয়া তথ্যে গবেষণা প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়। অনুষ্ঠানে প্যানেল আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের পরিচালক ড. বিনায়ক সেন, বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি মোঃ আনোয়ার উল আলম চৌধুরী পারভেজ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. এমএম আকাশ এবং পোশাক শিল্পকর্মী নিলুফার ইয়াসমিন। সভায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি আয়শা খানম।
মূল প্রবন্ধে বলা হয়, ২০১৩ এর হিসাব অনুযায়ী নিম্ন মজুরি, পুরুষ সহকর্মী কর্তৃক যৌন হয়রানি, অনিয়মিত বেতন থাকা সত্ত্বেও আমাদের দেশে ৯০ শতাংশ গার্মন্টেস কর্মী হলেন নারী। এর মধ্যে ৮ শতাংশ নারী শ্রমিকের বয়স ১৮ বছরের নিচে। ১২ বছর থেকে ১৭ বছরের মধ্যে এই নারী শ্রমিকের সংখ্যা নির্ণয় করেছে সংগঠনটি। এতে বলা হয়, পোশাক শিল্পে ৬৫ শতাংশ নারী শ্রমিক বিবাহিত। মোটামুটি শিক্ষিত ১৫ শতাংশ নারী শ্রমিক। ৯১ শতাংশ পরিবারের অনেকেই কাজ করেন এ পেশায়। চাকরি হারানোর ভয়ে কর্মক্ষেত্রে ৯০ শতাংশ শ্রমিকরা তথ্য দিতে ভয় পায়। প্রতিবেদনে বলা হয়, গার্মেন্টসে কর্মরত নারীরা কেবল কর্মক্ষেত্রেই নয়, পারিবারিকভাবেও তারা নানা ধরনের নির্যাতনের শিকার হন। শহরাঞ্চলে অভিবাসী নারীরা সবচেয়ে বেশি সমস্যার সম্মুখীন হন। বিশেষভাবে পুষ্টির অভার, নিম্ন মজুরি, জীবনযাত্রার উচ্চমান, অস্বাস্থ্যকর বাসস্থান এবং স্বাস্থ্য সেবার অভাব রয়েছে নারী পোশাক শ্রমিকদের। গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, নারীরা অধিকাংশ সময় ব্যক্তিগতভাবেও ঝুঁকির মধ্যে থাকে। পরিবার থেকে শুরু করে কর্মক্ষেত্রে যাওয়া পর্যন্ত এমনকি কর্মক্ষেত্রেও এইসব শ্রমিক নারীদের নিরাপত্তার অভাব থাকে। কিন্তু বর্তমানে দেখা যায় ৮০ শতাংশ নারী বিশুদ্ধ পানি পায় যা কিনা পূর্বে তারা পেত না।
গার্মেন্টসে কর্মরত এসব নারী শ্রমিকরা তাদের মধ্যে ৯৬ শতাংশ ভাগ নারী টয়লেট শেয়ার করে। দেখা গেছে, একটি টয়লেটে প্রতিদিন গড়ে প্রায় ২৮ নারী ব্যবহার করেন। এর ফলে তাদের মধ্যে নানা ধরনের শারীরিক অসুস্থতায় ভোগেন। এ ছাড়া অর্থনৈতিক সমস্যার কারণে ২৬ থেকে ৩৫ বছরের নারী শ্রমিকরা প্রোটিন এবং আমিষ জাতীয় খাদ্য অনেক কম খান। যার ফলে কর্মক্ষেত্রে নারীরা শারীরিকভাবে দুর্বল ও অসুস্থ হয়ে পড়েন। কিন্তু এত সমস্যার পরও পোশাক শিল্পে নারী আসছে।
ড. বিনায়ক সেন বলেন, পোশাক শিল্পে বর্তমানে নারীর অবস্থান কিছু কিছু ক্ষেত্রে ইতিবাচক আবার অনেক ক্ষেত্রেই নেতিবাচক। তাই কিছু সমস্যা সমাধানের মাধ্যমে নারীর অবস্থা ও অবস্থান পরিবর্তন সম্ভব নয়। শহর থেকে দূরে কোথাও পোশাক শ্রমিকদের বাসস্থান করা হলে দেখা যাবে তাদের যাতায়াত খরচ ও বাড়িভাড়া অনেকাংশে বেড়ে যাবে। তাই এই সুবিধাগুলো তাদের না দিলে কখনই এই সমস্যা থেকে বের হয়ে আসা সম্ভব নয়। আরেকটি সমস্যা হচ্ছে নারীর শ্রমিকদের মূল চিত্রটি বিজিএমইএ ও সরকারের তথ্যে উঠে আসে না। এই দিকটিতে আমাদের দৃষ্টি দিতে হবে বলে মনে করেন এই অর্থনীতিবিদ। আনোয়রুল আলম চৌধুরী পারভেজ বলেন, বাংলাদেশে নারী শ্রমিকদের যে অবস্থান তা তাদের জীবনযাত্রার ব্যয় দিয়ে বিচার করতে হবে। নারী শ্রমিকদের যে মজুরি ও জীবনযাত্রার ব্যয় তা বাস্তবতার সঙ্গে মিল রেখে আমাদের চিন্তা করতে হবে এবং মজুরি নির্ধারণ করতে হবে। নারীর অবস্থানের পরিবর্তনের জন্য স্বাস্থ্য, শিক্ষাসহ অন্য সব ক্ষেত্রে সরকারের সহায়তা একান্ত প্রয়োজন বলে তিনি মনে করেন।
এমএম আকাশ বলেন, অধিকাংশ সময় শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি দেয়া হয় না। কারণ সামাজিকভাবে আমরা ন্যায়বিচার পাই না। গার্মেন্টসের মূল লাভের ৫ শতাংশ শ্রমিকদের পিছনে ব্যয় করার কথা থাকলেও তা ব্যয় করা হয় না। শ্রমিকদের এই অবস্থার পরিবর্তন আনতে হলে ভাল ট্রেড ইউনিয়ন প্রয়োজন। অপেক্ষাকৃত খারাপ ট্রেড ইউনিয়ন প্রতিষ্ঠা হলে শ্রমিকরা ক্রমাগতভাবেই শাসন ও শোষণের শিকার হবে বলে তিনি মনে করেন। পোশাক শিল্পশ্রমিক নিলুফার ইয়াসমিন বলেন, নারীরা কাজের মাধ্যমে নিজের অবস্থানের পরিবর্তন করেছে। সে তাঁর কাজের মাধ্যমে তাঁর পরিবারের দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন স্বামীর উপর তাঁর নির্ভরলশীলতা কমেছে এবং মবিলিটি বেড়েছে। কিন্তু এই সেক্টরে কাজ করলে অনেকে খারাপ মনে করে কিন্তু আমরা তাদের এই কথায় কান দেব না। অর্থনৈতিকভাবে আমরা স্বাধীন হয়েছি এবং আমরা এগিয়ে যাব।
সংগঠনের সভাপতি আয়শা খানম বলেন, নারীরা আজ দল বেঁধে রাস্তায় তাঁদের কর্মক্ষেত্রে যাচ্ছে। এটা নিঃসন্দেহে নারী সমাজের জন্য এক বিশাল অর্জন। এগুলো সবই পোশাকশিল্পে নারীর অবস্থানের ইতিবাচক দিক। কিন্তু ঐতিহাসিকভাবে নারী-পুরুষের যে বৈষম্য সমাজে বিরাজমান তা থেকে নারীরা বের হয়ে আসতে পারেনি। শ্রমবিভাজনের কারণে নারী সবসময়ই দ্বিতীয় মাত্রায় অবস্থান করে যাচ্ছে। নারী-পুরুষের বৈষম্য দূর করার জন্য আমরা সকলেই কাজ করে যাব এবং সমাজ থেকে এই বৈষম্য দূর করে এগিয়ে যাব এই আমাদের প্রত্যাশা। মুক্ত আলোচনায় অংশ নেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব রনজিত কুমার, বাংলাদেশ উইমেন চেম্বার এ্যান্ড কমার্সের ডিরেক্টর গুলশান নাসরিন চৌধুরী, ইউএন উইমেনের প্রতিনিধি তপতী সাহা এবং বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সাভার জেলা শাখার লিগ্যাল এইড সম্পাদক কসকো আসাদ। এ ছাড়া সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন কেয়ার বাংলাদেশে, স্টেপ্টস টুওয়ার্ডস ডেভেলপমেন্ট এবং আইন ও সালিশ কেন্দ্রের প্রতিনিধিবৃন্দ।
মূল প্রবন্ধে বলা হয়, ২০১৩ এর হিসাব অনুযায়ী নিম্ন মজুরি, পুরুষ সহকর্মী কর্তৃক যৌন হয়রানি, অনিয়মিত বেতন থাকা সত্ত্বেও আমাদের দেশে ৯০ শতাংশ গার্মন্টেস কর্মী হলেন নারী। এর মধ্যে ৮ শতাংশ নারী শ্রমিকের বয়স ১৮ বছরের নিচে। ১২ বছর থেকে ১৭ বছরের মধ্যে এই নারী শ্রমিকের সংখ্যা নির্ণয় করেছে সংগঠনটি। এতে বলা হয়, পোশাক শিল্পে ৬৫ শতাংশ নারী শ্রমিক বিবাহিত। মোটামুটি শিক্ষিত ১৫ শতাংশ নারী শ্রমিক। ৯১ শতাংশ পরিবারের অনেকেই কাজ করেন এ পেশায়। চাকরি হারানোর ভয়ে কর্মক্ষেত্রে ৯০ শতাংশ শ্রমিকরা তথ্য দিতে ভয় পায়। প্রতিবেদনে বলা হয়, গার্মেন্টসে কর্মরত নারীরা কেবল কর্মক্ষেত্রেই নয়, পারিবারিকভাবেও তারা নানা ধরনের নির্যাতনের শিকার হন। শহরাঞ্চলে অভিবাসী নারীরা সবচেয়ে বেশি সমস্যার সম্মুখীন হন। বিশেষভাবে পুষ্টির অভার, নিম্ন মজুরি, জীবনযাত্রার উচ্চমান, অস্বাস্থ্যকর বাসস্থান এবং স্বাস্থ্য সেবার অভাব রয়েছে নারী পোশাক শ্রমিকদের। গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, নারীরা অধিকাংশ সময় ব্যক্তিগতভাবেও ঝুঁকির মধ্যে থাকে। পরিবার থেকে শুরু করে কর্মক্ষেত্রে যাওয়া পর্যন্ত এমনকি কর্মক্ষেত্রেও এইসব শ্রমিক নারীদের নিরাপত্তার অভাব থাকে। কিন্তু বর্তমানে দেখা যায় ৮০ শতাংশ নারী বিশুদ্ধ পানি পায় যা কিনা পূর্বে তারা পেত না।
গার্মেন্টসে কর্মরত এসব নারী শ্রমিকরা তাদের মধ্যে ৯৬ শতাংশ ভাগ নারী টয়লেট শেয়ার করে। দেখা গেছে, একটি টয়লেটে প্রতিদিন গড়ে প্রায় ২৮ নারী ব্যবহার করেন। এর ফলে তাদের মধ্যে নানা ধরনের শারীরিক অসুস্থতায় ভোগেন। এ ছাড়া অর্থনৈতিক সমস্যার কারণে ২৬ থেকে ৩৫ বছরের নারী শ্রমিকরা প্রোটিন এবং আমিষ জাতীয় খাদ্য অনেক কম খান। যার ফলে কর্মক্ষেত্রে নারীরা শারীরিকভাবে দুর্বল ও অসুস্থ হয়ে পড়েন। কিন্তু এত সমস্যার পরও পোশাক শিল্পে নারী আসছে।
ড. বিনায়ক সেন বলেন, পোশাক শিল্পে বর্তমানে নারীর অবস্থান কিছু কিছু ক্ষেত্রে ইতিবাচক আবার অনেক ক্ষেত্রেই নেতিবাচক। তাই কিছু সমস্যা সমাধানের মাধ্যমে নারীর অবস্থা ও অবস্থান পরিবর্তন সম্ভব নয়। শহর থেকে দূরে কোথাও পোশাক শ্রমিকদের বাসস্থান করা হলে দেখা যাবে তাদের যাতায়াত খরচ ও বাড়িভাড়া অনেকাংশে বেড়ে যাবে। তাই এই সুবিধাগুলো তাদের না দিলে কখনই এই সমস্যা থেকে বের হয়ে আসা সম্ভব নয়। আরেকটি সমস্যা হচ্ছে নারীর শ্রমিকদের মূল চিত্রটি বিজিএমইএ ও সরকারের তথ্যে উঠে আসে না। এই দিকটিতে আমাদের দৃষ্টি দিতে হবে বলে মনে করেন এই অর্থনীতিবিদ। আনোয়রুল আলম চৌধুরী পারভেজ বলেন, বাংলাদেশে নারী শ্রমিকদের যে অবস্থান তা তাদের জীবনযাত্রার ব্যয় দিয়ে বিচার করতে হবে। নারী শ্রমিকদের যে মজুরি ও জীবনযাত্রার ব্যয় তা বাস্তবতার সঙ্গে মিল রেখে আমাদের চিন্তা করতে হবে এবং মজুরি নির্ধারণ করতে হবে। নারীর অবস্থানের পরিবর্তনের জন্য স্বাস্থ্য, শিক্ষাসহ অন্য সব ক্ষেত্রে সরকারের সহায়তা একান্ত প্রয়োজন বলে তিনি মনে করেন।
এমএম আকাশ বলেন, অধিকাংশ সময় শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি দেয়া হয় না। কারণ সামাজিকভাবে আমরা ন্যায়বিচার পাই না। গার্মেন্টসের মূল লাভের ৫ শতাংশ শ্রমিকদের পিছনে ব্যয় করার কথা থাকলেও তা ব্যয় করা হয় না। শ্রমিকদের এই অবস্থার পরিবর্তন আনতে হলে ভাল ট্রেড ইউনিয়ন প্রয়োজন। অপেক্ষাকৃত খারাপ ট্রেড ইউনিয়ন প্রতিষ্ঠা হলে শ্রমিকরা ক্রমাগতভাবেই শাসন ও শোষণের শিকার হবে বলে তিনি মনে করেন। পোশাক শিল্পশ্রমিক নিলুফার ইয়াসমিন বলেন, নারীরা কাজের মাধ্যমে নিজের অবস্থানের পরিবর্তন করেছে। সে তাঁর কাজের মাধ্যমে তাঁর পরিবারের দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন স্বামীর উপর তাঁর নির্ভরলশীলতা কমেছে এবং মবিলিটি বেড়েছে। কিন্তু এই সেক্টরে কাজ করলে অনেকে খারাপ মনে করে কিন্তু আমরা তাদের এই কথায় কান দেব না। অর্থনৈতিকভাবে আমরা স্বাধীন হয়েছি এবং আমরা এগিয়ে যাব।
সংগঠনের সভাপতি আয়শা খানম বলেন, নারীরা আজ দল বেঁধে রাস্তায় তাঁদের কর্মক্ষেত্রে যাচ্ছে। এটা নিঃসন্দেহে নারী সমাজের জন্য এক বিশাল অর্জন। এগুলো সবই পোশাকশিল্পে নারীর অবস্থানের ইতিবাচক দিক। কিন্তু ঐতিহাসিকভাবে নারী-পুরুষের যে বৈষম্য সমাজে বিরাজমান তা থেকে নারীরা বের হয়ে আসতে পারেনি। শ্রমবিভাজনের কারণে নারী সবসময়ই দ্বিতীয় মাত্রায় অবস্থান করে যাচ্ছে। নারী-পুরুষের বৈষম্য দূর করার জন্য আমরা সকলেই কাজ করে যাব এবং সমাজ থেকে এই বৈষম্য দূর করে এগিয়ে যাব এই আমাদের প্রত্যাশা। মুক্ত আলোচনায় অংশ নেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব রনজিত কুমার, বাংলাদেশ উইমেন চেম্বার এ্যান্ড কমার্সের ডিরেক্টর গুলশান নাসরিন চৌধুরী, ইউএন উইমেনের প্রতিনিধি তপতী সাহা এবং বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সাভার জেলা শাখার লিগ্যাল এইড সম্পাদক কসকো আসাদ। এ ছাড়া সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন কেয়ার বাংলাদেশে, স্টেপ্টস টুওয়ার্ডস ডেভেলপমেন্ট এবং আইন ও সালিশ কেন্দ্রের প্রতিনিধিবৃন্দ।
No comments:
Post a Comment