অভিষেকেই বালোতেল্লির ভেল্কি
জিএম মোস্তফা ॥ গত কয়েক বছর ধরেই বিশ্বফুটবলের আলোচিত নাম মারিও বালোতেল্লি। অসাধারণ সব পারফরমেন্সের সৌজন্যে নিজেকে নিয়ে গেছেন অনন্য উচ্চতায়। শনিবার বিশ্বকাপের অভিষেকটাকেও স্মরণীয় করে রাখলেন তিনি। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে হেরে দুর্দান্ত এক গোল করে দলকে জয় (২-১) উপহার দেন মারিও বালোতেল্লি। ব্যাডবয়খ্যাত এ তারকার নজরকাড়া পারফরমেন্সের কারণেই গ্রুপ-ডি থেকে শক্ত বাঁধা পার করে দ্বিতীয়পর্বের পথে অনেকটাই এগিয়ে গেল আজ্জুরিরা।
বৃষ্টির জন্য পরিচিত ব্রাজিলে মানাউসের এ্যামাজনাস শহর। শনিবারও এ্যামাজোনিয়া এরিনাতে ছিল বৃষ্টিস্নাত পরিবেশ। তার পর ইতালি-ইংল্যান্ডের ম্যাচটিকে ঘিরে সমর্থকদের মধ্যে উচ্ছ্বাসের ঘাটতি ছিল না। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচে প্রথমার্ধের ৩৫ মিনিটে ক্লডিও মারসিজিও গোল করে ইতালিকে এগিয়ে দেন। কিন্তু সেটাকে ধরে রাখতে পারেনি সিজার প্রাণদেল্লির শিষ্যরা। এর দুই মিনিট পরই কাউন্টার এ্যাটাক থেকে গোল করে ইংল্যান্ডকে সমতায় ফেরান দলের তরুণ প্রতিভাবান ফুটবলার ড্যানিয়েল স্টারিজ। কিন্তু দ্বিতীয়ার্ধের ৫০ মিনিটে জয়সূচক গোলটি করে ইংলিশদের হতাশায় ডুবান মারিও বালোতেল্লি।
আগামী শুক্রবার কোস্টারিকার বিপক্ষে খেলতে নামবে ইতালি। তার আগে এ জয় দারুণভাবে কাজে লাগবে আজ্জুরিদের। বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচেই জয় দিয়ে শুরু করতে পেরে সন্তুষ্ট কোচ সিজার প্রাণদেল্লি। এ বিষয়ে তিনি বলেন, ‘শারীরিকভাবে আমি মনেকরি ইংল্যান্ডের তুলনায় কিছুটা আমরাই এগিয়ে ছিলাম। আমার বিশ্বাস বিশ্বের অন্যতম শক্তিশালী দলগুলোর মধ্যে ইংল্যান্ড একটি। তাই তাদের বিপক্ষে জয়টা সহজ ব্যাপার নয়।’
ইংলিশ কোচ রয় হডসন তারুণ্যনির্ভর দল নিয়ে ইতালির বিপক্ষে খেলতে নামেন। আর তার শিষ্যরা খেলেছেও ভাল। ড্যানিয়েল স্টারিজ তো অভিষেক বিশ্বকাপেই নায়ক বনে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছিলেন। কেননা তার গোলেই যে সমতায় ফিরেছিল সাবেক বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা। যদিও বা শেষ পর্যন্ত সেই স্বপ্নকে খুন করে দিলেন মারিও বালোতেল্লি। ইতালির হয়ে ইংলিশদের বিপক্ষে খেলতে পারেননি অভিজ্ঞ গোলরক্ষক জিয়ানলুইজি বুফন। তার পরিবর্তে মাঠে নেমেছিলেন সালভাটোরে সিরিগু। ম্যাচের শুরু থেকেই ইংলিশ তারকা রাহিম স্টার্লিং নিজেকে মেলে ধরেন। ৩০ গজ দূর থেকে তার জোড়ালো শট আরেকটু হলেই গোলের ঠিকানা খুঁজে পেয়েছিল। তার পারফরমেন্সে উজ্জীবিত হয়ে জর্ডান হেন্ডারসনও শক্তিশালী শটের মাধ্যমে সিরিগুর পরীক্ষা নেন। ইংল্যান্ডের একের পর এক আক্রমণের মধ্যে ইতালি নিজেদের ফিরে পেতে কিছুটা সময় নেয়। কিন্তু দুর্ভাগ্যের কারণে ইংল্যান্ডের এগিয়ে যাওয়া হয়নি। উল্টো আন্দ্রে পিরলোর পাস থেকে মারসিজিও ২০ গজ দূর থেকে আজ্জুরিদের এগিয়ে দিলে ইংলিশ শিবিরে হতাশা দেখা দেয়। যদিও দুই মিনিটের মধ্যেই বাম দিক থেকে স্টার্লিংয়ের দুর্দান্ত পাস পেয়ে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের তারকা রুনি বাম পায়ে স্টারিজের উদ্দেশে ক্রস করলে তার থেকে সমতা ফেরান এ স্ট্রাইকার। আর শেষে জয়সূচক গোলটা করেন মারিও বালোতেল্লি।
ফুটবলের মহাযজ্ঞ বিশ্বকাপের মতো আসরে গোল করতে পেরে উচ্ছ্বসিত বালোতেল্লি। এটাকে অনন্য আবেগ বলেই মন্তব্য করেছেন ইন্টার মিলানের এ তারকা ফুটবলার, ‘আমি সত্যিই খুব খুশি। প্রথম বিশ্বকাপ খেলতে পেরে আমি আবেগাপ্লুত। এটা আসল্যেই অনন্য এবং অসাধারণ এক অনুভুতি।’
বৃষ্টির জন্য পরিচিত ব্রাজিলে মানাউসের এ্যামাজনাস শহর। শনিবারও এ্যামাজোনিয়া এরিনাতে ছিল বৃষ্টিস্নাত পরিবেশ। তার পর ইতালি-ইংল্যান্ডের ম্যাচটিকে ঘিরে সমর্থকদের মধ্যে উচ্ছ্বাসের ঘাটতি ছিল না। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচে প্রথমার্ধের ৩৫ মিনিটে ক্লডিও মারসিজিও গোল করে ইতালিকে এগিয়ে দেন। কিন্তু সেটাকে ধরে রাখতে পারেনি সিজার প্রাণদেল্লির শিষ্যরা। এর দুই মিনিট পরই কাউন্টার এ্যাটাক থেকে গোল করে ইংল্যান্ডকে সমতায় ফেরান দলের তরুণ প্রতিভাবান ফুটবলার ড্যানিয়েল স্টারিজ। কিন্তু দ্বিতীয়ার্ধের ৫০ মিনিটে জয়সূচক গোলটি করে ইংলিশদের হতাশায় ডুবান মারিও বালোতেল্লি।
আগামী শুক্রবার কোস্টারিকার বিপক্ষে খেলতে নামবে ইতালি। তার আগে এ জয় দারুণভাবে কাজে লাগবে আজ্জুরিদের। বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচেই জয় দিয়ে শুরু করতে পেরে সন্তুষ্ট কোচ সিজার প্রাণদেল্লি। এ বিষয়ে তিনি বলেন, ‘শারীরিকভাবে আমি মনেকরি ইংল্যান্ডের তুলনায় কিছুটা আমরাই এগিয়ে ছিলাম। আমার বিশ্বাস বিশ্বের অন্যতম শক্তিশালী দলগুলোর মধ্যে ইংল্যান্ড একটি। তাই তাদের বিপক্ষে জয়টা সহজ ব্যাপার নয়।’
ইংলিশ কোচ রয় হডসন তারুণ্যনির্ভর দল নিয়ে ইতালির বিপক্ষে খেলতে নামেন। আর তার শিষ্যরা খেলেছেও ভাল। ড্যানিয়েল স্টারিজ তো অভিষেক বিশ্বকাপেই নায়ক বনে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছিলেন। কেননা তার গোলেই যে সমতায় ফিরেছিল সাবেক বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা। যদিও বা শেষ পর্যন্ত সেই স্বপ্নকে খুন করে দিলেন মারিও বালোতেল্লি। ইতালির হয়ে ইংলিশদের বিপক্ষে খেলতে পারেননি অভিজ্ঞ গোলরক্ষক জিয়ানলুইজি বুফন। তার পরিবর্তে মাঠে নেমেছিলেন সালভাটোরে সিরিগু। ম্যাচের শুরু থেকেই ইংলিশ তারকা রাহিম স্টার্লিং নিজেকে মেলে ধরেন। ৩০ গজ দূর থেকে তার জোড়ালো শট আরেকটু হলেই গোলের ঠিকানা খুঁজে পেয়েছিল। তার পারফরমেন্সে উজ্জীবিত হয়ে জর্ডান হেন্ডারসনও শক্তিশালী শটের মাধ্যমে সিরিগুর পরীক্ষা নেন। ইংল্যান্ডের একের পর এক আক্রমণের মধ্যে ইতালি নিজেদের ফিরে পেতে কিছুটা সময় নেয়। কিন্তু দুর্ভাগ্যের কারণে ইংল্যান্ডের এগিয়ে যাওয়া হয়নি। উল্টো আন্দ্রে পিরলোর পাস থেকে মারসিজিও ২০ গজ দূর থেকে আজ্জুরিদের এগিয়ে দিলে ইংলিশ শিবিরে হতাশা দেখা দেয়। যদিও দুই মিনিটের মধ্যেই বাম দিক থেকে স্টার্লিংয়ের দুর্দান্ত পাস পেয়ে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের তারকা রুনি বাম পায়ে স্টারিজের উদ্দেশে ক্রস করলে তার থেকে সমতা ফেরান এ স্ট্রাইকার। আর শেষে জয়সূচক গোলটা করেন মারিও বালোতেল্লি।
ফুটবলের মহাযজ্ঞ বিশ্বকাপের মতো আসরে গোল করতে পেরে উচ্ছ্বসিত বালোতেল্লি। এটাকে অনন্য আবেগ বলেই মন্তব্য করেছেন ইন্টার মিলানের এ তারকা ফুটবলার, ‘আমি সত্যিই খুব খুশি। প্রথম বিশ্বকাপ খেলতে পেরে আমি আবেগাপ্লুত। এটা আসল্যেই অনন্য এবং অসাধারণ এক অনুভুতি।’
http://allbanglanewspapers.com/janakantha/
No comments:
Post a Comment