প্রেসিডেন্ট হতে পারেন হিলারি ভয়ে ভয়ে মনিকা
যুগান্তর ডেস্ক
প্রকাশ : ০৪ জুন, ২০১৪
আমেরিকার আগামী প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ফের লড়তে পারেন হিলারি ক্লিনটন। তাই ভয়ে ভয়ে আছেন মনিকা লিউনস্কি। সেই ১৯৯৮ আর ২০০৮ সালের অপমানের দিনরাত্রি ফিরে আসার ভয়। বছর ১৬ আগে তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের সঙ্গে সম্পর্কের গ্লানি আজও তাকে বয়ে বেড়াতে হচ্ছে, একটি পত্রিকায় এমনটাই জানিয়েছেন মনিকা। ২০০৮ সালে হিলারি যখন প্রেসিডেন্ট হওয়ার দৌড়ে শামিল হয়েছিলেন, তখন সাবেক প্রেসিডেন্টের সঙ্গে তার সম্পর্ক নিয়ে রসালো আলোচনা আবার ফিরে এসেছিল।
সেই আলোচনাই আবার ফিরবে বলে ভয় পাচ্ছেন তিনি। সম্প্রতি হোয়াইট হাউসের কিছু গোপন নথি ফাঁস হয়। তা থেকেই জানা যায়, কীভাবে মনিকার বিরুদ্ধে বিষোদগার করেছিলেন সাবেক মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী তথা সাবেক ফার্স্টলেডি হিলারি। মনিকাকে নার্সিসিস্টিক লুনি টুন আখ্যা দেন তিনি। মনিকার মতে, যে কোনো ঘটনায় পুরুষ এবং মহিলার মধ্যে মহিলাকেই দায়ী করার চিরাচরিত মানসিকতার প্রতিফলনই ঘটেছে হিলারির মধ্যে। পত্রিকায় ৪০ বছরের মনিকা জানিয়েছেন, ১৯৯৮ সালের সেই দিনগুলো থেকে বেরিয়ে নতুন করে বাঁচার বহু চেষ্টা করেছেন তিনি। যতবারই কোনো সম্পর্কে স্থায়িত্ব খুঁজতে গেছেন, ততবারই আবিষ্কার করেছেন তিনি নয়, তার বিতর্কিত ইতিহাসেই আকৃষ্ট হয়ে এসেছেন পুরুষসঙ্গীরা। এতদিন পরেও, প্রায় রোজই সোশ্যাল মিডিয়া, টেলিভিশন, মাইলি সাইরাসের টোয়ার্কিং, এমিনেমের র্যাপ বিয়ন্সের গানে তার আর সাবেক প্রেসিডেন্টের যৌন সম্পর্কের উল্লেখ। মনিকা জানিয়েছেন, ২০০১ সালে তাকে নিয়ে একটি তথ্যচিত্রে তিনি অংশ নিয়েছিলেন। কারণ তার মনে হয়েছিল, কেলেংকারির সীমানার বাইরেও তার অনেক কিছু বলার আছে।
লিঙ্গবৈষম্য আর রাজনীতির শিকার হওয়া বা সমাজে ব্রাত্য হয়ে পড়ার যন্ত্রণা ঠিক কী রকম, তা নিয়েই কথা বলবেন বলে ঠিক করেছিলেন। কিন্তু দেখলেন, গোটা অনুষ্ঠানটার চরিত্রটাই অন্যরকম। এরপর আত্মহত্যাপ্রবণ হয়ে পড়েছিলেন তিনি।
হতাশ মনিকা ব্রিটেনে পড়াশোনা করতে যান। ক্রিয়েটিভ কমিউনিকেশনস নিয়ে পড়াশোনা করে ডিগ্রি পান। কিন্তু চাকরির ইন্টারভিউ দিতে গিয়েই আসে বাধা।
ওইসব সাক্ষাৎকারে প্রায়ই অপ্রিয় প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হয় তাকে। অনেকে পরিষ্কার জানিয়ে দেন, হিলারি প্রেসিডেন্ট হতে পারেন। কাজেই মনিকাকে নিয়োগ করে বিপদে পড়তে পারবে না সংস্থা। তাই চাকরি না খুঁজে নিজের উদ্যোগেই কাজ শুরু করেন মনিকা। থামতে নারাজ তিনি।
- See more at: http://www.jugantor.com/ten-horizon/2014/06/04/107437#sthash.ukkjablP.dpufসেই আলোচনাই আবার ফিরবে বলে ভয় পাচ্ছেন তিনি। সম্প্রতি হোয়াইট হাউসের কিছু গোপন নথি ফাঁস হয়। তা থেকেই জানা যায়, কীভাবে মনিকার বিরুদ্ধে বিষোদগার করেছিলেন সাবেক মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী তথা সাবেক ফার্স্টলেডি হিলারি। মনিকাকে নার্সিসিস্টিক লুনি টুন আখ্যা দেন তিনি। মনিকার মতে, যে কোনো ঘটনায় পুরুষ এবং মহিলার মধ্যে মহিলাকেই দায়ী করার চিরাচরিত মানসিকতার প্রতিফলনই ঘটেছে হিলারির মধ্যে। পত্রিকায় ৪০ বছরের মনিকা জানিয়েছেন, ১৯৯৮ সালের সেই দিনগুলো থেকে বেরিয়ে নতুন করে বাঁচার বহু চেষ্টা করেছেন তিনি। যতবারই কোনো সম্পর্কে স্থায়িত্ব খুঁজতে গেছেন, ততবারই আবিষ্কার করেছেন তিনি নয়, তার বিতর্কিত ইতিহাসেই আকৃষ্ট হয়ে এসেছেন পুরুষসঙ্গীরা। এতদিন পরেও, প্রায় রোজই সোশ্যাল মিডিয়া, টেলিভিশন, মাইলি সাইরাসের টোয়ার্কিং, এমিনেমের র্যাপ বিয়ন্সের গানে তার আর সাবেক প্রেসিডেন্টের যৌন সম্পর্কের উল্লেখ। মনিকা জানিয়েছেন, ২০০১ সালে তাকে নিয়ে একটি তথ্যচিত্রে তিনি অংশ নিয়েছিলেন। কারণ তার মনে হয়েছিল, কেলেংকারির সীমানার বাইরেও তার অনেক কিছু বলার আছে।
লিঙ্গবৈষম্য আর রাজনীতির শিকার হওয়া বা সমাজে ব্রাত্য হয়ে পড়ার যন্ত্রণা ঠিক কী রকম, তা নিয়েই কথা বলবেন বলে ঠিক করেছিলেন। কিন্তু দেখলেন, গোটা অনুষ্ঠানটার চরিত্রটাই অন্যরকম। এরপর আত্মহত্যাপ্রবণ হয়ে পড়েছিলেন তিনি।
হতাশ মনিকা ব্রিটেনে পড়াশোনা করতে যান। ক্রিয়েটিভ কমিউনিকেশনস নিয়ে পড়াশোনা করে ডিগ্রি পান। কিন্তু চাকরির ইন্টারভিউ দিতে গিয়েই আসে বাধা।
ওইসব সাক্ষাৎকারে প্রায়ই অপ্রিয় প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হয় তাকে। অনেকে পরিষ্কার জানিয়ে দেন, হিলারি প্রেসিডেন্ট হতে পারেন। কাজেই মনিকাকে নিয়োগ করে বিপদে পড়তে পারবে না সংস্থা। তাই চাকরি না খুঁজে নিজের উদ্যোগেই কাজ শুরু করেন মনিকা। থামতে নারাজ তিনি।
No comments:
Post a Comment