গডফাদার নজরুল ইসলাম লিটনের চাঞ্চল্যকর তথ্য ॥ সবচেয়ে বড় চালানে আনা হয় ১০ মণ সোনা
আজাদ সুলায়মান ॥ শাহজালাল বিমানবন্দর দিয়ে আনা এ পর্যন্ত সবচেয়ে বড় চালানটিতে ছিল দশ মণ সোনা। দুবাই থেকে আনা সেই চালান অনায়াসে পাচার করা হয় ভারতে। সেটাও প্রায় এক বছর আগে। সে চালানে জড়িত ছিল বিমান কাস্টমস, গোয়েন্দা সংস্থা, সিভিল এভিয়েশন ও পুলিশের ক’জন সদস্য। এদের সবাইকে ম্যানেজ করেই দশ মণ সোনা শাহজালাল থেকে বের করা হয়। পরে পাঠানো হয় ভারতে। সে চালানের লাভ হয়েছিল ত্রিশ কোটি টাকা। এ ধরনের চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁস করেছেন সোনা চোরাচালানের গডফাদার নজরুল ইসলাম লিটন। বর্তমানে ডিবির হেফাজতে থাকা লিটন সোনা চোরাচালান জগতের সব বিস্ময়কর তথ্য ফাঁস করছে। তাঁর মুখ থেকে অনায়াসে এ ধরনের তথ্য শুনে অবাক বনে যান গোয়েন্দারা। চার দিনের রিমান্ডে নেয়ার আগেই লিটন জানিয়ে দিয়েছেন গুরুত্বপূর্ণ সব তথ্য। গোয়েন্দারা যা জানতে চাচ্ছেন, লিটন ভাবলেশহীন নির্দ্বিধায় তাই স্বীকার করছেন। চোরাচালানের সপক্ষে যুক্তি দেখিয়ে গোয়েন্দাদের কাছে পাল্টা প্রশ্ন রাখছেÑ এতে কি কোন ক্ষতি হচ্ছে দেশের? তিনি নিজের পক্ষে সাফাই গানÑ আমি তো মাদক বা অস্ত্র চোরাচালান করছি না। দুবাই থেকে সোনা এনে দেশের ভেতর দিয়ে ভারতে পাচার করছি। ভারতের অর্থে এ সোনা কেনা হয়। তাদের খরচেই তা ভারতে পাঠানো হয়।
এ ধরনের সব চমকপ্রদ তথ্য দিচ্ছেন লিটন। তাঁর সঙ্গে আরও যে নয়জনকে আটক করা হয়েছে, তাঁরাও জানাচ্ছেন একই কাহিনী। ডিবি পুলিশের একটি চৌকস দল রবিবার রাতে হযরত শাহ্জালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে হানা দিয়ে মালয়েশিয়ায় যাওয়ার সময় এদের ধরে আনে। তাঁদের আটকের খবরটি পুলিশ গোপন রাখে। সোমবার এ সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন জনকণ্ঠে প্রকাশের পর বেলা এগারোটায় জনসংযোগ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সামনে হাজির করা হয় তাঁদের।
এ সময় গোয়েন্দাদের সামনেই লিটনের কাছে জনকণ্ঠের পক্ষ থেকে জানতে চাওয়া হয় কেন এ ধরনের অপরাধে জড়িয়েছেন। জবাবে তিনি কিছুক্ষণ নির্বিকার, নিশ্চুপ থাকেন। তারপর বলেন, সব পুলিশকে বলেছি।
এ সময় গোয়েন্দা পুলিশের এক কর্মকর্তা জনকণ্ঠকে জানান, ধরা পড়ার পর লিটনকে একটা ধমকও দিতে হয়নি। মুহূর্তেই তিনি সব কিছু বলে দিতে থাকেন। এমনকি একপর্যায়ে তিনি চোরাচালানের যুক্তি দেখিয়ে প্রশ্ন রাখেন- এক চালানেই যদি কোটি কোটি টাকা লাভ হয় তাহলে কে বসে থাকতে চায় যে সুযোগ পাবে সেই-ই এ ব্যবসা করবে। যারা পারে না তারাই নীতি বাক্য আওড়ায়।
জানতে চাইলে গোয়েন্দা পুলিশের যুগ্ম কমিশনার মনিরুল ইসলাম বলেন, লিটন এমন সব তথ্য দিচ্ছেন যা খুবই স্পর্শকাতর। তিনি অনেক প্রভাবশালী রাঘববোয়ালের নাম প্রকাশ করছেন। এসব সত্য না মিথ্যা তা যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। যদি সত্যতা পাওয়া যায় তাহলে তাঁদেরও ধরা হবে।
ডিবির এক কর্মকর্তা জনকণ্ঠকে বলেন, লিটন বেশ ট্যালেন্ট। তিনি ধরেই নিয়েছেন গোয়েন্দা জালে থাকলে তথ্য না দিয়ে উপায় নেই। তদন্তকারীরা আঙ্গুল বাঁকা করার আগেই তিনি অবলীলায় সব স্বীকার করতে থাকেন। বিশেষ করে ১০৬ কেজির সোনার চালান কিভাবে কার সহায়তায় দুবাই থেকে ঢাকায় আনা হয়েছিল, সে সম্পর্কে লিটন যা জানিয়েছেন তা সত্য বলেই মনে হচ্ছে।
গডফাদার লিটনকে আটকের ব্যাপারে ডিবি খুবই দক্ষতার পরিচয় দিয়েছে। গোয়েন্দাবৃত্তির মাধ্যমে রবিবার রাতে মালয়েশিয়াগামী একটি ফ্লাইট থেকে নয়জনকে ধরে আনার পর তা গোপন রাখা হয়। ধরা পড়ার দশ মিনিট পরই কৌশলে তাঁদের কাছ থেকে গডফাদার লিটনের অবস্থান জেনে যায় ডিবি। তারপর ডিসি (নর্থ) শেখ নাজমুল আলমের নির্দেশে, এডিসি মোঃ আঃ আহাদের নেতৃত্বে এসি মিনহাজুল ইসলাম ও অন্য কর্মকর্তারা এ অভিযান চালান। সোমবার ভোরে এ টিম হানা দেয় লিটনের পল্টনের বাসায়। সেখান থেকে তাঁকে ধরা হয়। এ সময় তাঁর বালিশের নিচ থেকে উদ্ধার করা হয়, ৮ কেজি ওজনের ৭০টি সোনার বার, নগদ তিন লাখ টাকা ও ৫ হাজার সৌদি রিয়াল।
অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার মনে করেন, এটা এ যাবত কালের সবচেয়ে বড় অভিযান ও সাফল্য। কারণ এর আগে কখনই সোনা চোরাচালানের গডফাদার ধরা পড়েনি। এই লিটনকে ধরার জন্য একমাস ধরে নজরদারি চলছিল। শেষ পর্যন্ত তাঁকে ধরা সম্ভব হলো। এখন আরও কজন গডফাদার ধরার সুযোগ হয়েছে।
চার দিনের রিমান্ড
গ্রেফতারকৃতদের দশ দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠালে তাঁদের চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়। মঙ্গলবার তাঁদের ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে পাঠানো হয়।
এর আগে বেলা এগারোটায় গোয়েন্দা কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে গ্রেফতারকৃত দশজনকে হাজির করা হয়। এ সময় সাংবাদিকদের জানানো হয় এ ঘটনায় যাঁদের আটক করা হয়েছে তাঁরা সবাই সোনা চোরাচালানি। তাঁদের দুজন গডফাদার। বাকিরা ক্যারিয়ার। আটককৃতরা হলেন, নজরুল ইসলাম লিটন (৪৬), ইকরামুল হক পারভেজ (৫১), মিজানুর রহমান রিপন (৩২), আবুল হোসেন সুমন (৩৩), অসীম কুমার সিংহ (৩৭), আব্দুল কাদের (৩৩), আনিসুর রহমান (৩৪), বাবুল পোদ্দার (৫৪), আব্দুল মান্নান ভূঁইয়া (৪১) এবং জাহিদুর রহমান (৩৫)।
এ সময় সাংবাদিকদের মনিরুল ইসলাম বলেন, আর্থিক লেনদেনের বিনিময়ে বিমানবন্দরে দায়িত্বরত ৩০টি গোয়েন্দা সংস্থা ও বিভিন্ন শ্রেণীপেশার কেউ কেউ এসব চোরাচালানের সঙ্গে জড়িত রয়েছে।
তিনি বলেন, গত ২৮ এপ্রিল শাহ্জালাল বিমানবন্দর থেকে ১০৫ কেজি সোনা আটকের পর ছায়া তদন্ত শুরু করে গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। এই চক্রকে ধরতে গুপ্তচর নিয়োগ করা হয়। তাদের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশন এলাকা থেকে ৯ জনকে আটক করা হয়। পরে তাদের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে এ চক্রের মূলহোতা লিটনকে পুরানা পল্টনের একটি বাসা থেকে আটক করা হয়। এই চক্রটি গত কয়েক বছর ধরে প্রতি সপ্তাহে গড়ে দুইটি করে সোনার চালান নিয়ে আসে। মূলহোতা লিটন দুবাই ও সিঙ্গাপুরে বসে বাংলাদেশে সোনা পাঠান। আর দেশে বসে পারভেজ সেই সোনা বিভিন্ন মার্কেট ও সীমান্ত দিয়ে পার্শ্ববর্তী দেশে পাঠিয়ে দেয়।
মনিরুল ইসলাম আরও জানান, গোয়েন্দা নজরদারির বিষয়টি বুঝতে পেরে চক্রের ৯ জন পালিয়ে মালয়েশিয়ায় যাচ্ছিলেন। আর পরের দিন নজরুল ইসলাম লিটনের সিঙ্গাপুর যাওয়ার কথা ছিল। আটক ১০ জনকে ১০৫ কেজির সোনা চোরাচালান মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। আর লিটনের বিরুদ্ধে নতুন করে ৮ কেজি সোনা উদ্ধারের ঘটনায় পল্টন থানায় মামলা করা হবে।
এ ধরনের সব চমকপ্রদ তথ্য দিচ্ছেন লিটন। তাঁর সঙ্গে আরও যে নয়জনকে আটক করা হয়েছে, তাঁরাও জানাচ্ছেন একই কাহিনী। ডিবি পুলিশের একটি চৌকস দল রবিবার রাতে হযরত শাহ্জালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে হানা দিয়ে মালয়েশিয়ায় যাওয়ার সময় এদের ধরে আনে। তাঁদের আটকের খবরটি পুলিশ গোপন রাখে। সোমবার এ সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন জনকণ্ঠে প্রকাশের পর বেলা এগারোটায় জনসংযোগ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সামনে হাজির করা হয় তাঁদের।
এ সময় গোয়েন্দাদের সামনেই লিটনের কাছে জনকণ্ঠের পক্ষ থেকে জানতে চাওয়া হয় কেন এ ধরনের অপরাধে জড়িয়েছেন। জবাবে তিনি কিছুক্ষণ নির্বিকার, নিশ্চুপ থাকেন। তারপর বলেন, সব পুলিশকে বলেছি।
এ সময় গোয়েন্দা পুলিশের এক কর্মকর্তা জনকণ্ঠকে জানান, ধরা পড়ার পর লিটনকে একটা ধমকও দিতে হয়নি। মুহূর্তেই তিনি সব কিছু বলে দিতে থাকেন। এমনকি একপর্যায়ে তিনি চোরাচালানের যুক্তি দেখিয়ে প্রশ্ন রাখেন- এক চালানেই যদি কোটি কোটি টাকা লাভ হয় তাহলে কে বসে থাকতে চায় যে সুযোগ পাবে সেই-ই এ ব্যবসা করবে। যারা পারে না তারাই নীতি বাক্য আওড়ায়।
জানতে চাইলে গোয়েন্দা পুলিশের যুগ্ম কমিশনার মনিরুল ইসলাম বলেন, লিটন এমন সব তথ্য দিচ্ছেন যা খুবই স্পর্শকাতর। তিনি অনেক প্রভাবশালী রাঘববোয়ালের নাম প্রকাশ করছেন। এসব সত্য না মিথ্যা তা যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। যদি সত্যতা পাওয়া যায় তাহলে তাঁদেরও ধরা হবে।
ডিবির এক কর্মকর্তা জনকণ্ঠকে বলেন, লিটন বেশ ট্যালেন্ট। তিনি ধরেই নিয়েছেন গোয়েন্দা জালে থাকলে তথ্য না দিয়ে উপায় নেই। তদন্তকারীরা আঙ্গুল বাঁকা করার আগেই তিনি অবলীলায় সব স্বীকার করতে থাকেন। বিশেষ করে ১০৬ কেজির সোনার চালান কিভাবে কার সহায়তায় দুবাই থেকে ঢাকায় আনা হয়েছিল, সে সম্পর্কে লিটন যা জানিয়েছেন তা সত্য বলেই মনে হচ্ছে।
গডফাদার লিটনকে আটকের ব্যাপারে ডিবি খুবই দক্ষতার পরিচয় দিয়েছে। গোয়েন্দাবৃত্তির মাধ্যমে রবিবার রাতে মালয়েশিয়াগামী একটি ফ্লাইট থেকে নয়জনকে ধরে আনার পর তা গোপন রাখা হয়। ধরা পড়ার দশ মিনিট পরই কৌশলে তাঁদের কাছ থেকে গডফাদার লিটনের অবস্থান জেনে যায় ডিবি। তারপর ডিসি (নর্থ) শেখ নাজমুল আলমের নির্দেশে, এডিসি মোঃ আঃ আহাদের নেতৃত্বে এসি মিনহাজুল ইসলাম ও অন্য কর্মকর্তারা এ অভিযান চালান। সোমবার ভোরে এ টিম হানা দেয় লিটনের পল্টনের বাসায়। সেখান থেকে তাঁকে ধরা হয়। এ সময় তাঁর বালিশের নিচ থেকে উদ্ধার করা হয়, ৮ কেজি ওজনের ৭০টি সোনার বার, নগদ তিন লাখ টাকা ও ৫ হাজার সৌদি রিয়াল।
অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার মনে করেন, এটা এ যাবত কালের সবচেয়ে বড় অভিযান ও সাফল্য। কারণ এর আগে কখনই সোনা চোরাচালানের গডফাদার ধরা পড়েনি। এই লিটনকে ধরার জন্য একমাস ধরে নজরদারি চলছিল। শেষ পর্যন্ত তাঁকে ধরা সম্ভব হলো। এখন আরও কজন গডফাদার ধরার সুযোগ হয়েছে।
চার দিনের রিমান্ড
গ্রেফতারকৃতদের দশ দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠালে তাঁদের চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়। মঙ্গলবার তাঁদের ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে পাঠানো হয়।
এর আগে বেলা এগারোটায় গোয়েন্দা কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে গ্রেফতারকৃত দশজনকে হাজির করা হয়। এ সময় সাংবাদিকদের জানানো হয় এ ঘটনায় যাঁদের আটক করা হয়েছে তাঁরা সবাই সোনা চোরাচালানি। তাঁদের দুজন গডফাদার। বাকিরা ক্যারিয়ার। আটককৃতরা হলেন, নজরুল ইসলাম লিটন (৪৬), ইকরামুল হক পারভেজ (৫১), মিজানুর রহমান রিপন (৩২), আবুল হোসেন সুমন (৩৩), অসীম কুমার সিংহ (৩৭), আব্দুল কাদের (৩৩), আনিসুর রহমান (৩৪), বাবুল পোদ্দার (৫৪), আব্দুল মান্নান ভূঁইয়া (৪১) এবং জাহিদুর রহমান (৩৫)।
এ সময় সাংবাদিকদের মনিরুল ইসলাম বলেন, আর্থিক লেনদেনের বিনিময়ে বিমানবন্দরে দায়িত্বরত ৩০টি গোয়েন্দা সংস্থা ও বিভিন্ন শ্রেণীপেশার কেউ কেউ এসব চোরাচালানের সঙ্গে জড়িত রয়েছে।
তিনি বলেন, গত ২৮ এপ্রিল শাহ্জালাল বিমানবন্দর থেকে ১০৫ কেজি সোনা আটকের পর ছায়া তদন্ত শুরু করে গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। এই চক্রকে ধরতে গুপ্তচর নিয়োগ করা হয়। তাদের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশন এলাকা থেকে ৯ জনকে আটক করা হয়। পরে তাদের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে এ চক্রের মূলহোতা লিটনকে পুরানা পল্টনের একটি বাসা থেকে আটক করা হয়। এই চক্রটি গত কয়েক বছর ধরে প্রতি সপ্তাহে গড়ে দুইটি করে সোনার চালান নিয়ে আসে। মূলহোতা লিটন দুবাই ও সিঙ্গাপুরে বসে বাংলাদেশে সোনা পাঠান। আর দেশে বসে পারভেজ সেই সোনা বিভিন্ন মার্কেট ও সীমান্ত দিয়ে পার্শ্ববর্তী দেশে পাঠিয়ে দেয়।
মনিরুল ইসলাম আরও জানান, গোয়েন্দা নজরদারির বিষয়টি বুঝতে পেরে চক্রের ৯ জন পালিয়ে মালয়েশিয়ায় যাচ্ছিলেন। আর পরের দিন নজরুল ইসলাম লিটনের সিঙ্গাপুর যাওয়ার কথা ছিল। আটক ১০ জনকে ১০৫ কেজির সোনা চোরাচালান মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। আর লিটনের বিরুদ্ধে নতুন করে ৮ কেজি সোনা উদ্ধারের ঘটনায় পল্টন থানায় মামলা করা হবে।
http://www.dailyjanakantha.com/news_view.php?nc=15&dd=2014-06-04&ni=174942
No comments:
Post a Comment