তেলেঙ্গানার প্রথম মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন কেসিআর
এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক - দেশের ২৯তম রাজ্য হিসেবে আত্মপ্রকাশ করল তেলেঙ্গানা। নবগঠিত রাজ্যের প্রথম মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন টিআরএস নেতা কে চন্দ্রশেখর রাও। ৬০ বছরের এই প্রবীণ নেতার সঙ্গেই আজ শপথ নিয়েছেন তাঁর ছেলে কে টি রামা রাও, ভাগ্নে টি হরিশ রাও এবং আরও নয় মন্ত্রী। সবাইকেই শপথবাক্য পাঠ করিয়েছেন তেলেঙ্গানা ও অন্ধ্রপ্রদেশের রাজ্যপাল ইএসএল নরসিমহান। তিনিও আজ সকালেই দুই রাজ্যের রাজ্যপাল পদে শপথ নিয়েছেন। নরসিমহানকে শপথবাক্য পাঠ করান অন্ধ্রপ্রদেশ হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি কল্যাণজ্যোতি সেনগুপ্ত।
আগামি আট জুন অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেবেন টিডিপি নেতা চন্দ্রবাবু নাইডু। রাজ্যভাগের প্রতিবাদে গত ১ মার্চ অন্ধ্রের মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দেন এন কিরণ কুমার রেড্ডি। সেই থেকে রাজ্যে জারি হয় রাষ্ট্রপতি শাসন। আজ শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান উপলক্ষে অল্প সময়ের জন্য রাষ্ট্রপতি শাসন তুলে নেওয়া হয়েছিল। তবে সীমান্ধ্রে নতুন সরকার গঠন না হওয়া পর্যন্ত রাষ্ট্রপতি শাসন জারি থাকবে। এদিনের অনুষ্ঠানে অবশ্য উপস্থিত চন্দ্রবাবু নায়ডু উপস্থিত ছিলেন না। তাঁর অনুপস্থিতি ঘিরেও রাজনৈতিক বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। নবগঠিত দুই প্রতিবেশী রাজ্যের মধ্যে সম্পর্কে কেমন হবে, তা নিয়েও দেখা দিয়েছে জটিলতা।
লোকসভা নির্বাচনের আগেই রাজ্য ভাগে সিলমোহর দিয়েছিল ইউপিএ সরকার। ঠিক হয়েছিল অন্ধ্রপ্রদেশ ভেঙে তৈরি হবে তেলেঙ্গানা এবং সীমান্ধ্র। ২ জুন নতুন রাজ্য গঠনের দিন স্থির হয়। সেইমত জারি হয় বিজ্ঞপ্তি। অবশেষে জন্ম নিল তেলেঙ্গানা। রবিবার রাত থেকেই হায়দরাবাদ জুড়ে ছিল উত্সবের আমেজ। দলের গোলাপী পতাকার রং সেজে উঠেছিল হায়দরাবাদ। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, বিরিয়ানি ও মিষ্টি বিতরণ, আতসবাজি, আবির আর মানুষের স্বপ্নপূরণের আনন্দে ভেসে গিয়েছিল গোটা একটা শহর।
আগামি আট জুন অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেবেন টিডিপি নেতা চন্দ্রবাবু নাইডু। রাজ্যভাগের প্রতিবাদে গত ১ মার্চ অন্ধ্রের মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দেন এন কিরণ কুমার রেড্ডি। সেই থেকে রাজ্যে জারি হয় রাষ্ট্রপতি শাসন। আজ শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান উপলক্ষে অল্প সময়ের জন্য রাষ্ট্রপতি শাসন তুলে নেওয়া হয়েছিল। তবে সীমান্ধ্রে নতুন সরকার গঠন না হওয়া পর্যন্ত রাষ্ট্রপতি শাসন জারি থাকবে। এদিনের অনুষ্ঠানে অবশ্য উপস্থিত চন্দ্রবাবু নায়ডু উপস্থিত ছিলেন না। তাঁর অনুপস্থিতি ঘিরেও রাজনৈতিক বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। নবগঠিত দুই প্রতিবেশী রাজ্যের মধ্যে সম্পর্কে কেমন হবে, তা নিয়েও দেখা দিয়েছে জটিলতা।
লোকসভা নির্বাচনের আগেই রাজ্য ভাগে সিলমোহর দিয়েছিল ইউপিএ সরকার। ঠিক হয়েছিল অন্ধ্রপ্রদেশ ভেঙে তৈরি হবে তেলেঙ্গানা এবং সীমান্ধ্র। ২ জুন নতুন রাজ্য গঠনের দিন স্থির হয়। সেইমত জারি হয় বিজ্ঞপ্তি। অবশেষে জন্ম নিল তেলেঙ্গানা। রবিবার রাত থেকেই হায়দরাবাদ জুড়ে ছিল উত্সবের আমেজ। দলের গোলাপী পতাকার রং সেজে উঠেছিল হায়দরাবাদ। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, বিরিয়ানি ও মিষ্টি বিতরণ, আতসবাজি, আবির আর মানুষের স্বপ্নপূরণের আনন্দে ভেসে গিয়েছিল গোটা একটা শহর।
No comments:
Post a Comment