মধ্যপ্রদেশে আদিবাসী মহিলাকে গণধর্ষণ, অভিযোগ বদায়ুনেও
খান্ডওয়া: আইন বদলালেও দেশজুড়ে নারী নির্যাতনের চিত্র বদলাচ্ছে না৷ উত্তরপ্রদেশের বদায়ুনে নাবালিকা ধর্ষণ নিয়ে সমালোচনার মধ্যেই ফের গণধর্ষণের অভিযোগ মধ্যপ্রদেশে৷ সেখানের ভিলাই বোরখেড়ি গ্রামে এক আদিবাসী মহিলাকে গণধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে তাঁর স্বামী-সহ ১০ জনের বিরুদ্ধে৷
মহিলার অভিযোগ, কয়েক মাস আগে জমির স্বত্বাধিকার নিয়ে তাঁর স্বামীর সঙ্গে ঝামেলা শুরু হয়৷ রেগে গিয়ে স্বামী তাঁকে কুড়ুল দিয়ে মারতে যায় বলে অভিযোগ৷ এর পরই পুলিশে অভিযোগ জানিয়ে ওই মহিলা তাঁর ১০ বছরের ছেলেকে নিয়ে বাপের বাড়িতে চলে যান৷ মহিলার অভিযোগ, ঝামেলা মিটিয়ে নেওয়ার কথা বলে তাঁর স্বামী মঙ্গলবার তাঁকে ডেকে পাঠায়৷ ছেলেকে নিয়ে গ্রামে পৌঁছনোর পর মহিলা ও তাঁর ছেলেকে গুদামঘরে আটকে রাখা হয়৷ মহিলার স্বামী ও আরও ন'জন তাঁকে মারধর ও ধর্ষণ করে৷ শুধু তাই নয়, মহিলা জল খেতে চাইলে এক অভিযুক্ত তাঁর গায়ে প্রস্রাব করে তা পান করতে বাধ্য করে বলে অভিযোগ৷ অর্ধনগ্ন অবস্থায় নির্যাতিতাকে গ্রামে ঘোরানোও হয়৷ বৃহস্পতিবার ওই মহিলার পরিজন গ্রামে এসে তাঁকে বন্দিদশা থেকে উদ্ধার করেন৷ তার পরই পুলিশে অভিযোগ জানান তিনি৷
মহিলার স্বামী অবশ্য অভিযোগ মানতে চায়নি৷ তার পাল্টা অভিযোগ, জমি সংক্রান্ত বিবাদের জেরে ওই মহিলা তাঁর ও অন্যান্য গ্রামবাসীদের নামে মিথ্যে অভিযোগ করছে৷ মহিলার চরিত্র নিয়েও সন্দেহ প্রকাশ করে তাঁর স্বামী৷ পুলিশসূত্রে খবর, অভিযুক্ত সকলকেই গ্রেপ্তার করা হয়েছে৷ মহিলার অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত চালাচ্ছে পুলিশ৷
বদলায়নি উত্তরপ্রদেশের চিত্রও৷ বদায়ুনে ফের এক মহিলাকে গণধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে পুলিশকর্মীর ছেলে-সহ তিন জনের বিরুদ্ধে৷ বছর বত্রিশের ওই মহিলার অভিযোগ, শুক্রবার রাতে দুই সন্তানের সঙ্গে ওষুধ কিনতে বেরিয়েছিলে তিনি৷ তখনই পুলিশকর্মীর ছেলে হিমাংশু তাঁদের নির্মীয়মাণ একটি বহুতলে নিয়ে গিয়ে বন্দি করে রাখে৷ সেখানেই আর দু'জনের সঙ্গে মিলে ওই মহিলাকে সে ধর্ষণ করে৷ শনিবার মুক্তি পেয়ে পুলিশে অভিযোগ জানান নির্যাতিতা৷
ধর্ষণের পর গায়ে আগুন দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছিল জয়পুরের এক নাবালিকা৷ রবিবার সাওয়াই মান সিং হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে তার৷ মৃতার পরিবারের অভিযোগ, সুন্দর নগরে তাঁদের প্রতিবেশী এক যুবক ৪ জুন ওই নাবালিকাকে ধর্ষণ করে৷ ঘটনার পরই গায়ে আগুন দেয় ওই নাবালিকা৷ মৃতার পরিবারকে ৩ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দিয়েছে রাজ্য সরকার৷
মহিলার অভিযোগ, কয়েক মাস আগে জমির স্বত্বাধিকার নিয়ে তাঁর স্বামীর সঙ্গে ঝামেলা শুরু হয়৷ রেগে গিয়ে স্বামী তাঁকে কুড়ুল দিয়ে মারতে যায় বলে অভিযোগ৷ এর পরই পুলিশে অভিযোগ জানিয়ে ওই মহিলা তাঁর ১০ বছরের ছেলেকে নিয়ে বাপের বাড়িতে চলে যান৷ মহিলার অভিযোগ, ঝামেলা মিটিয়ে নেওয়ার কথা বলে তাঁর স্বামী মঙ্গলবার তাঁকে ডেকে পাঠায়৷ ছেলেকে নিয়ে গ্রামে পৌঁছনোর পর মহিলা ও তাঁর ছেলেকে গুদামঘরে আটকে রাখা হয়৷ মহিলার স্বামী ও আরও ন'জন তাঁকে মারধর ও ধর্ষণ করে৷ শুধু তাই নয়, মহিলা জল খেতে চাইলে এক অভিযুক্ত তাঁর গায়ে প্রস্রাব করে তা পান করতে বাধ্য করে বলে অভিযোগ৷ অর্ধনগ্ন অবস্থায় নির্যাতিতাকে গ্রামে ঘোরানোও হয়৷ বৃহস্পতিবার ওই মহিলার পরিজন গ্রামে এসে তাঁকে বন্দিদশা থেকে উদ্ধার করেন৷ তার পরই পুলিশে অভিযোগ জানান তিনি৷
মহিলার স্বামী অবশ্য অভিযোগ মানতে চায়নি৷ তার পাল্টা অভিযোগ, জমি সংক্রান্ত বিবাদের জেরে ওই মহিলা তাঁর ও অন্যান্য গ্রামবাসীদের নামে মিথ্যে অভিযোগ করছে৷ মহিলার চরিত্র নিয়েও সন্দেহ প্রকাশ করে তাঁর স্বামী৷ পুলিশসূত্রে খবর, অভিযুক্ত সকলকেই গ্রেপ্তার করা হয়েছে৷ মহিলার অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত চালাচ্ছে পুলিশ৷
বদলায়নি উত্তরপ্রদেশের চিত্রও৷ বদায়ুনে ফের এক মহিলাকে গণধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে পুলিশকর্মীর ছেলে-সহ তিন জনের বিরুদ্ধে৷ বছর বত্রিশের ওই মহিলার অভিযোগ, শুক্রবার রাতে দুই সন্তানের সঙ্গে ওষুধ কিনতে বেরিয়েছিলে তিনি৷ তখনই পুলিশকর্মীর ছেলে হিমাংশু তাঁদের নির্মীয়মাণ একটি বহুতলে নিয়ে গিয়ে বন্দি করে রাখে৷ সেখানেই আর দু'জনের সঙ্গে মিলে ওই মহিলাকে সে ধর্ষণ করে৷ শনিবার মুক্তি পেয়ে পুলিশে অভিযোগ জানান নির্যাতিতা৷
ধর্ষণের পর গায়ে আগুন দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছিল জয়পুরের এক নাবালিকা৷ রবিবার সাওয়াই মান সিং হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে তার৷ মৃতার পরিবারের অভিযোগ, সুন্দর নগরে তাঁদের প্রতিবেশী এক যুবক ৪ জুন ওই নাবালিকাকে ধর্ষণ করে৷ ঘটনার পরই গায়ে আগুন দেয় ওই নাবালিকা৷ মৃতার পরিবারকে ৩ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দিয়েছে রাজ্য সরকার৷
No comments:
Post a Comment