এই দিন’টার অপেক্ষায় দিন গুনেছি প্রতিদিন। এ পাওয়া কিঞ্চিতের মধ্যেও অনেক পাওয়া। এক নতুন দিনের উদ্দেশ্যে প্রথম পদক্ষেপ। শুরু হল মতুয়া আন্দোলনের এক নতুন অধ্যায়।
পৃথিবীর সর্ববৃহৎ গণতন্ত্রের মন্দিরে প্রথম উচ্চারিত হল “হরিনাম”। বনগাঁ’র সাংসদ কপিল কৃষ্ণ ঠাকুর শপথ গ্রহণের পর প্রথম “ জয় হরিচাঁদ” ধ্বনিতে মুখরিত করলেন ভারতবর্ষের লোকসভা-গৃহ। জয় হল বাংলার প্রতিবাদী ধর্মান্দোলন মতুয়া ধর্মের। কৃতজ্ঞতা জানাই কপিলকৃষ্ণ ঠাকুর’কে এবং সাথে সাথে কৃতজ্ঞতা জানাই এই সংবাদ প্রচারের জন্য সংবাদপত্র “এই সময়” কে। উপমহাদেশের সমস্ত মতুয়াধর্মালম্বীদের অনেক অনেক অভিনন্দন জানাই। |
বাঙালির সম্পূর্ণ ভূগোল,ইতিহাস,সংস্কৃতি,সাহিত্য, শিল্প,অর্থ,বাণিজ্য,বিশ্বায়ণ,রুখে দাঁড়াবার জেদ, বৌদ্ধময় ঐতিহ্য, অন্ত্যজ ব্রাত্য বহিস্কৃত শরণার্থী জীবন যাপনকে আত্মপরিচয়,চেতনা,মাতৃভাষাকে রাজনৈতিক সীমানা ডিঙিয়ে আবিস্কার করার প্রচেষ্টা এই ব্লগ,আপনার লেখাও চাই কিন্তু,যে স্বজনদের সঙ্গে যোগাযাগ নেই,তাঁদের খোঁজে এই বাস্তুহারা তত্পরতা,যেখবর মীডিয়া ছাপে না, যারা ক্ষমতার, আধিপাত্যের বলি প্রতিনিয়তই,সেই খবর,লেখা পাঠান,খবর দিন এখনই এই ঠিকানায়ঃpalashbiswaskl@gmail.com
Thursday, June 5, 2014
গণতন্ত্রের মন্দিরে প্রথম উচ্চারিত হল “হরিনাম”।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment