আরামবাগ: সমবায় সমিতির দুধের কারখানায় সিলিন্ডার ফেটে অ্যামোনিয়া গ্যাস লিক করে ঘটনাস্থলেই অসুস্থ হয়ে পড়লেন বারো জন শ্রমিক৷ তাঁদের আরামবাগ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়৷ পরে পাঁচ জনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় কলকাতার এসএসকেএম হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়৷ সোমবার সকালে আরামবাগের মায়াপুর ১ অঞ্চলের মুথাভাঙা আদমবাঁধ এলাকায় এই ঘটনা ঘটে৷ এ নিয়ে বিক্ষোভে ফেটে পড়েন কারখানার বাকি কর্মী ও এলাকার বাসিন্দারা৷ ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন পঞ্চায়েত প্রধান এবং আরামবাগ থানার পুলিশ৷ তাঁদের ঘেরাও করেও ব্যাপক বিক্ষোভ শুরু করেন শ্রমিকরা৷ সেটাই ক্রমে তুমুল বচসা ও ঠেলাঠেলি-ধস্তাধস্তির চেহারা নেয়৷
অসুস্থ কর্মীদের পরিবার এবং অন্যান্য শ্রমিকদের দাবি, অবিলম্বে এই দুধের কারখানা বন্ধ করতে হবে৷ তাঁদের অভিযোগ, এই গ্রামের চার-পাঁচশো পরিবারের অনেকেই এই কারখানায় চাকরি করেন৷ এর আগেও দু'তিনবার এমন দুর্ঘটনা ঘটায় বারবার জানানো হয়েছে৷ কিন্ত্ত কর্তৃপক্ষ কোনও ব্যবস্থা নেননি৷ না আছে উন্নত যন্ত্রপাতি, না পরিকাঠামো৷ এ ভাবেই দিনের পর দিন চলছে কারখানা৷ তাঁরাই জানান, সোমবার দুপুর দু'টো নাগাদ আচমকা ঝাঁজালো গন্ধ ছড়িয়ে পড়ে এলাকায়৷ তাঁরা ছুটে গিয়ে দেখেন অ্যামোনিয়া সিলিন্ডার ফেটে গুরুতর জখম হয়েছেন বারোজন শ্রমিক৷
তাঁদের হাসপাতালে পাঠানোর পরেই ক্ষিপ্ত গ্রামবাসী কারখানায় ভাঙচুর শুরু করে৷ খবর পেয়ে পুলিশ যায়৷ যান তৃণমূলের পঞ্চায়েত প্রধান তুষারকান্তি দাস৷ ঘটনাস্থলেই তাঁদের সঙ্গে ঝগড়া-ধস্তাধস্তিতে জড়িয়ে পড়েন স্থানীয় মানুষ৷ তুষারবাবু বলেন, 'এ ভাবে জোড়াতালি দিয়ে কারখানা চালানো যাবে না৷ আমি ওটা বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছি৷' তবে সমবায় সমিতির সম্পাদক নিত্যানন্দ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, 'বড় ক্ষতি হয়নি৷ যাঁরা অসুস্থ হয়েছিলেন, তাঁদের চিকিত্সাও করানো হচ্ছে৷'
অসুস্থ কর্মীদের পরিবার এবং অন্যান্য শ্রমিকদের দাবি, অবিলম্বে এই দুধের কারখানা বন্ধ করতে হবে৷ তাঁদের অভিযোগ, এই গ্রামের চার-পাঁচশো পরিবারের অনেকেই এই কারখানায় চাকরি করেন৷ এর আগেও দু'তিনবার এমন দুর্ঘটনা ঘটায় বারবার জানানো হয়েছে৷ কিন্ত্ত কর্তৃপক্ষ কোনও ব্যবস্থা নেননি৷ না আছে উন্নত যন্ত্রপাতি, না পরিকাঠামো৷ এ ভাবেই দিনের পর দিন চলছে কারখানা৷ তাঁরাই জানান, সোমবার দুপুর দু'টো নাগাদ আচমকা ঝাঁজালো গন্ধ ছড়িয়ে পড়ে এলাকায়৷ তাঁরা ছুটে গিয়ে দেখেন অ্যামোনিয়া সিলিন্ডার ফেটে গুরুতর জখম হয়েছেন বারোজন শ্রমিক৷
তাঁদের হাসপাতালে পাঠানোর পরেই ক্ষিপ্ত গ্রামবাসী কারখানায় ভাঙচুর শুরু করে৷ খবর পেয়ে পুলিশ যায়৷ যান তৃণমূলের পঞ্চায়েত প্রধান তুষারকান্তি দাস৷ ঘটনাস্থলেই তাঁদের সঙ্গে ঝগড়া-ধস্তাধস্তিতে জড়িয়ে পড়েন স্থানীয় মানুষ৷ তুষারবাবু বলেন, 'এ ভাবে জোড়াতালি দিয়ে কারখানা চালানো যাবে না৷ আমি ওটা বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছি৷' তবে সমবায় সমিতির সম্পাদক নিত্যানন্দ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, 'বড় ক্ষতি হয়নি৷ যাঁরা অসুস্থ হয়েছিলেন, তাঁদের চিকিত্সাও করানো হচ্ছে৷'
No comments:
Post a Comment