গণজাগরণ মঞ্চের মিছিলে পুলিশের বাধা, আহত ৩
শুক্রবার প্রতিবাদ সমাবেশ
আইনমন্ত্রীর বক্তব্যের প্রতিবাদে গতকাল সোমবার গণজাগরণ মঞ্চের ইমরানপন্থী অংশের আইন মন্ত্রণালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচিতে বাধা দিয়েছে পুলিশ৷ পুলিশ মঞ্চের মিছিল দোয়েল চত্বরের সামনে আটকে দেয় এবং এ সময় দুই পক্ষের হাতাহাতি ও ধাক্কাধাক্কিতে মঞ্চের তিন কর্মী আহত হন৷
গতকালের ঘটনায় আগামী শুক্রবার বিকেলে সারা দেশে প্রতিবাদ সমাবেশের কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে৷
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক গত বৃহস্পতিবার বলেছেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনালস) আইনে জামায়াতে ইসলামীর বিরুদ্ধে মামলা ও বিচার করা আপাতত সম্ভব নয়। পরদিন গণজাগরণ মঞ্চ বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে মন্ত্রীর এই বক্তব্য প্রত্যাহারের জন্য ২ জুন (গতকাল) পর্যন্ত সময় বেঁধে দেয়।
কর্মসূচি অনুযায়ী গতকাল বেলা সাড়ে ১১টার দিকে মঞ্চের মুখপাত্র ইমরান এইচ সরকারের নেতৃত্বে শাহবাগ থেকে মিছিল নিয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের দিকে যাত্রা শুরু করেন মঞ্চের কর্মীরা৷ এ সময় তাঁরা ‘নাৎসি যদি নিষিদ্ধ হয়, জামায়াত কেন নিষিদ্ধ নয়’, ‘সবুজের বাংলায় রাজাকারের ঠাঁই নাই’ ইত্যাদি লেখা প্ল্যাকার্ড বহন করেন। মিছিলটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেতর দিয়ে দোয়েল চত্বর পার হয়ে পুলিশের প্রতিবন্ধকতার সামনে পড়ে৷ মঞ্চের কর্মীরা বাধা উপেক্ষা করে মন্ত্রণালয়ের দিকে এগোতে চাইলে পুলিশের সঙ্গে তাঁদের হাতাহাতি ও ধাক্কাধাক্কি হয়। এ সময় মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম আজাদ, ছাত্র ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় সংসদের সাংগঠনিক সম্পাদক জি এম জিলানী ও মঞ্চের কর্মী আমিনুল ইসলাম আহত হন।
পরে মঞ্চের কর্মীরা সেখানেই অবস্থান নেন এবং সমাবেশ করেন। সমাবেশে ইমরান এইচ সরকার বলেন, ‘আমরা বারবার আপনাদের ওপর আস্থা রেখেছি বলে এখনো রাজপথে আছি। নয়তো কীভাবে টেনেহিঁচড়ে সরকারকে নামাতে হয়, তা বাংলাদেশের জনগণ জানে। আমাদের আস্থা নষ্ট করবেন না।’ তিনি পুলিশের হামলার প্রতিবাদে ও সরকারকে তার অবস্থান থেকে সরে আসার দাবিতে শুক্রবার বিকেল চারটায় সারা দেশে প্রতিবাদ সমাবেশের ঘোষণা দেন৷
পুলিশের রমনা বিভাগের সহকারী কমিশনার শিবলী নোমান সাংবাদিকদের বলেন, সচিবালয়ে ওই সময় প্রধানমন্ত্রী ছিলেন, তাঁর নিরাপত্তার বিষয় রয়েছে। তাই দোয়েল চত্বরের কাছে তাঁদের কর্মসূচি পালন করতে বলা হয়েছে। ব্যারিকেড অতিক্রম করায় তাঁদের কয়েকজনের সঙ্গে পুলিশের ভুল-বোঝাবুঝি হয়েছে। তবে লাঠিপেটা করা হয়নি।
হামলার ঘটনায় ক্ষোভ ও নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি)৷
গতকালের ঘটনায় আগামী শুক্রবার বিকেলে সারা দেশে প্রতিবাদ সমাবেশের কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে৷
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক গত বৃহস্পতিবার বলেছেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনালস) আইনে জামায়াতে ইসলামীর বিরুদ্ধে মামলা ও বিচার করা আপাতত সম্ভব নয়। পরদিন গণজাগরণ মঞ্চ বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে মন্ত্রীর এই বক্তব্য প্রত্যাহারের জন্য ২ জুন (গতকাল) পর্যন্ত সময় বেঁধে দেয়।
কর্মসূচি অনুযায়ী গতকাল বেলা সাড়ে ১১টার দিকে মঞ্চের মুখপাত্র ইমরান এইচ সরকারের নেতৃত্বে শাহবাগ থেকে মিছিল নিয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের দিকে যাত্রা শুরু করেন মঞ্চের কর্মীরা৷ এ সময় তাঁরা ‘নাৎসি যদি নিষিদ্ধ হয়, জামায়াত কেন নিষিদ্ধ নয়’, ‘সবুজের বাংলায় রাজাকারের ঠাঁই নাই’ ইত্যাদি লেখা প্ল্যাকার্ড বহন করেন। মিছিলটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেতর দিয়ে দোয়েল চত্বর পার হয়ে পুলিশের প্রতিবন্ধকতার সামনে পড়ে৷ মঞ্চের কর্মীরা বাধা উপেক্ষা করে মন্ত্রণালয়ের দিকে এগোতে চাইলে পুলিশের সঙ্গে তাঁদের হাতাহাতি ও ধাক্কাধাক্কি হয়। এ সময় মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম আজাদ, ছাত্র ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় সংসদের সাংগঠনিক সম্পাদক জি এম জিলানী ও মঞ্চের কর্মী আমিনুল ইসলাম আহত হন।
পরে মঞ্চের কর্মীরা সেখানেই অবস্থান নেন এবং সমাবেশ করেন। সমাবেশে ইমরান এইচ সরকার বলেন, ‘আমরা বারবার আপনাদের ওপর আস্থা রেখেছি বলে এখনো রাজপথে আছি। নয়তো কীভাবে টেনেহিঁচড়ে সরকারকে নামাতে হয়, তা বাংলাদেশের জনগণ জানে। আমাদের আস্থা নষ্ট করবেন না।’ তিনি পুলিশের হামলার প্রতিবাদে ও সরকারকে তার অবস্থান থেকে সরে আসার দাবিতে শুক্রবার বিকেল চারটায় সারা দেশে প্রতিবাদ সমাবেশের ঘোষণা দেন৷
পুলিশের রমনা বিভাগের সহকারী কমিশনার শিবলী নোমান সাংবাদিকদের বলেন, সচিবালয়ে ওই সময় প্রধানমন্ত্রী ছিলেন, তাঁর নিরাপত্তার বিষয় রয়েছে। তাই দোয়েল চত্বরের কাছে তাঁদের কর্মসূচি পালন করতে বলা হয়েছে। ব্যারিকেড অতিক্রম করায় তাঁদের কয়েকজনের সঙ্গে পুলিশের ভুল-বোঝাবুঝি হয়েছে। তবে লাঠিপেটা করা হয়নি।
হামলার ঘটনায় ক্ষোভ ও নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি)৷
No comments:
Post a Comment