তরুণীর ওপর মোদির ‘নজরদারি’
তদন্তে কমিটি করার ঘোষণা দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার
এক তরুণী স্থপতির ওপর গুজরাট পুলিশের আলোচিত নজরদারির বিষয়টি তদন্তের উদ্যোগ নিচ্ছে বিদায়ী ইউপিএ কেন্দ্রীয় সরকার। কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী কপিল সিবাল গতকাল শুক্রবার ঘোষণা করেছেন, ১৬ মে ভোট গণনা শুরুর আগেই বিষয়টি তদন্তের জন্য অবসরপ্রাপ্ত একজন বিচারপতির নেতৃত্বে কমিটি গঠন করা হবে।
এবারের লোকসভা নির্বাচনের প্রচারণায় অন্যতম বড় আলোচিত বিষয় হিসেবে উঠে এসেছে ‘স্নুপগেট’ (আড়ি পাতা কেলেঙ্কারি) নামে পরিচিত হয়ে ওঠা এ ঘটনা।
বিজেপির প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী নরেন্দ্র মোদির নির্দেশে একজন তরুণী স্থপতির ওপর গুজরাট পুলিশের নজরদারিই ‘স্নুপগেট’ কেলেঙ্কারির মূল বিষয়। বিজেপি এ নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের তদন্তের বিরোধিতা করে বলেছে, এ ধরনের সিদ্ধান্ত নেওয়ার এখতিয়ার নির্বাচনকালীন সরকারের নেই।
কংগ্রেস অভিযোগ করেছে, মুখ্যমন্ত্রী মোদির নির্দেশে ওই তরুণীর ব্যক্তিগত গোপনীয়তা লঙ্ঘন করা হয়েছে। তরুণীর ফোনের তথ্য রেকর্ড এবং তাঁর চলাফেরার ওপর নজরদারি করে আইন ভঙ্গ করা হয়েছে। যদিও বিজেপি বলছে, ওই তরুণীর অনুমতি সাপেক্ষে ও তাঁর পরিবারের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতেই গুজরাট সরকার নজরদারি চালায়। কারণ, মেয়েটির নিরাপত্তা নিয়ে তাঁর পরিবার উদ্বিগ্ন ছিল।
আইনমন্ত্রী কপিল সিবাল গতকাল এ বিষয়ে প্রশ্ন তুলে বলেন, ‘তদন্তের প্রসঙ্গ উঠতেই বিজেপির নেতারা কেন এত উদ্বিগ্ন হয়ে উঠছেন?’ তিনি অভিযোগ করেন, বিষয়টি তদন্তে গুজরাট সরকার যে কমিটি করেছিল, তার তদন্ত কিছুই এগোয়নি। কারণ, মোদি নিজেই ওই কমিটি করেছিলেন। এদিকে গতকালই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সুশীল কুমার সিন্ধে নরেন্দ্র মোদিকে সরাসরি আক্রমণ করে বলেন, ‘মুখ্যমন্ত্রী হয়ে যিনি একজন নারীর ব্যক্তিগত গোপনীয়তায় নাক গলাচ্ছেন, সেই তিনিই প্রধানমন্ত্রী হলে নারীদের নিরাপত্তার কী হবে?’ সিন্ধেও বলেন, শিগগিরই মন্ত্রিসভায় সিদ্ধান্ত নিয়ে বিষয়টি তদন্তে কমিটি গঠন করা হবে।
বিজেপির নেতা অরুণ জেটলি সরকারের এই সিদ্ধান্তের কঠোর সমালোচনা করে একে ‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ বলে আখ্যা দেন। তিনি বলেন, কোনো সাবেক বিচারপতিই এই তদন্ত কমিটিতে যোগ দিতে চাইবেন না। এনডিটিভি ও টাইমস অব ইন্ডিয়া।
এবারের লোকসভা নির্বাচনের প্রচারণায় অন্যতম বড় আলোচিত বিষয় হিসেবে উঠে এসেছে ‘স্নুপগেট’ (আড়ি পাতা কেলেঙ্কারি) নামে পরিচিত হয়ে ওঠা এ ঘটনা।
বিজেপির প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী নরেন্দ্র মোদির নির্দেশে একজন তরুণী স্থপতির ওপর গুজরাট পুলিশের নজরদারিই ‘স্নুপগেট’ কেলেঙ্কারির মূল বিষয়। বিজেপি এ নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের তদন্তের বিরোধিতা করে বলেছে, এ ধরনের সিদ্ধান্ত নেওয়ার এখতিয়ার নির্বাচনকালীন সরকারের নেই।
কংগ্রেস অভিযোগ করেছে, মুখ্যমন্ত্রী মোদির নির্দেশে ওই তরুণীর ব্যক্তিগত গোপনীয়তা লঙ্ঘন করা হয়েছে। তরুণীর ফোনের তথ্য রেকর্ড এবং তাঁর চলাফেরার ওপর নজরদারি করে আইন ভঙ্গ করা হয়েছে। যদিও বিজেপি বলছে, ওই তরুণীর অনুমতি সাপেক্ষে ও তাঁর পরিবারের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতেই গুজরাট সরকার নজরদারি চালায়। কারণ, মেয়েটির নিরাপত্তা নিয়ে তাঁর পরিবার উদ্বিগ্ন ছিল।
আইনমন্ত্রী কপিল সিবাল গতকাল এ বিষয়ে প্রশ্ন তুলে বলেন, ‘তদন্তের প্রসঙ্গ উঠতেই বিজেপির নেতারা কেন এত উদ্বিগ্ন হয়ে উঠছেন?’ তিনি অভিযোগ করেন, বিষয়টি তদন্তে গুজরাট সরকার যে কমিটি করেছিল, তার তদন্ত কিছুই এগোয়নি। কারণ, মোদি নিজেই ওই কমিটি করেছিলেন। এদিকে গতকালই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সুশীল কুমার সিন্ধে নরেন্দ্র মোদিকে সরাসরি আক্রমণ করে বলেন, ‘মুখ্যমন্ত্রী হয়ে যিনি একজন নারীর ব্যক্তিগত গোপনীয়তায় নাক গলাচ্ছেন, সেই তিনিই প্রধানমন্ত্রী হলে নারীদের নিরাপত্তার কী হবে?’ সিন্ধেও বলেন, শিগগিরই মন্ত্রিসভায় সিদ্ধান্ত নিয়ে বিষয়টি তদন্তে কমিটি গঠন করা হবে।
বিজেপির নেতা অরুণ জেটলি সরকারের এই সিদ্ধান্তের কঠোর সমালোচনা করে একে ‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ বলে আখ্যা দেন। তিনি বলেন, কোনো সাবেক বিচারপতিই এই তদন্ত কমিটিতে যোগ দিতে চাইবেন না। এনডিটিভি ও টাইমস অব ইন্ডিয়া।
No comments:
Post a Comment