সিএসটিসি-র টাকা গায়েব
এই সময়: মাস মাইনে থেকে নিয়মিত কেটে নেওয়া হচ্ছিল কো-অপারেটিভের টাকা৷ কিন্ত্ত প্রয়োজনের সময় সেই টাকা তুলতে গিয়ে সিএসটিসির কর্মীরা জানতে পারলেন সেই খাতে তাদের জমানো প্রায় ১৬ কোটি টাকার হদিশ নেই৷ সংস্থার ক্রেডিট সোসাইটির কাছ থেকে এমন গুরুতর অভিযোগ পেয়ে আজ শুক্রবার সিএসটিসির ম্যানেজিং ডিরেক্টর প্রসন্ন মন্ডলকে ডেকে পাঠালেন চেয়ারম্যান তথা পরিবহন মন্ত্রী মদন মিত্র৷ মন্ত্রীর বক্তব্য, 'ওটা কর্মীদের প্রাপ্য টাকা৷ তার থেকে কর্মীরা বঞ্চিত হবেন না৷'
সোসাইটির অভিযোগ, গত ৩১ মার্চ শেষ হওয়া অর্থ বছরে সিএসটিসি-র কর্মীদের সমবায়ে জমা হওয়া অঙ্কের পরিমাণ ছিল প্রায় ১২ কোটি ৮৬ লক্ষ টাকা৷ চলতি বছরের এপ্রিল মাসে মাইনে থেকে কেটে নেওয়া হয় ৬৭ লক্ষ ৬৬ হাজার এবং মে মাসে কেটে নেওয়া হয় ৬৭ লক্ষ ৩১ হাজার টাকা৷ অর্থাত্ সব মিলিয়ে সেই অঙ্ক দাঁড়ায় ১৫ কোটি ৯৫ লক্ষ টাকায়৷ কিন্ত্ত নির্বাচনের ঠিক আগে অনেক কর্মী টাকা তুলতে গিয়ে দেখতে পান যে ফান্ড থেকে তাদের অর্থ বরাদ্দ হওয়ার কথা সেখানে অবশিষ্ট কিছুই নেই৷ পুরো বিষয়টি জানিয়ে মে মাসের গোড়াতেই গণেশ অ্যাভিনিউয়ের দপ্তরে চেয়ারম্যানের কাছে অভিযোগপত্র জমা দিয়েছেন তারা৷ চিঠি দেওয়া হয়েছে পরিবহণ দপ্তরেও৷
জানা গিয়েছে, দুহাজারেরও বেশি কর্মীর কাছ থেকে এই টাকা কাটা হয়েছিল৷ এই টাকার সঙ্গে সরকারি ভতুরি্কও ছিল৷ এই ফান্ড থেকে প্রয়োজনে টাকা ঋণ নেওয়ারও সুযোগ ছিল কর্মীদের৷ নতুন আর্থিক বছর শুরুর মুখে অনেক কর্মী বিভিন্ন প্রয়োজনে সমবায় থেকে টাকা তোলার জন্য দপ্তরে যোগাযোগ করেন৷ অনেকেই আবার চাকরি থেকে অবসর নেওয়ার আগে নিজের পাওনাগন্ডা সম্পর্কে খোঁজ নিতে গিয়ে দেখতে পান টাকার অস্তিত্বই নেই৷ সংস্থা সূত্রে খবর, এর আগে বাম আমলেও একই রকম ভাবে একটি সমস্যা তৈরি হয়েছিল এই ফান্ড ঘিরে৷ অবশ্য পরে সেই সমস্যা মিটে যায়৷ সিএসটিসি সূত্রে খবর, সোসাইটির অভিযোগ প্রমাণ হলে প্রয়োজনে পুলিশকে দিয়ে বিষয়টি তদন্ত করানো হবে৷
সোসাইটির অভিযোগ, গত ৩১ মার্চ শেষ হওয়া অর্থ বছরে সিএসটিসি-র কর্মীদের সমবায়ে জমা হওয়া অঙ্কের পরিমাণ ছিল প্রায় ১২ কোটি ৮৬ লক্ষ টাকা৷ চলতি বছরের এপ্রিল মাসে মাইনে থেকে কেটে নেওয়া হয় ৬৭ লক্ষ ৬৬ হাজার এবং মে মাসে কেটে নেওয়া হয় ৬৭ লক্ষ ৩১ হাজার টাকা৷ অর্থাত্ সব মিলিয়ে সেই অঙ্ক দাঁড়ায় ১৫ কোটি ৯৫ লক্ষ টাকায়৷ কিন্ত্ত নির্বাচনের ঠিক আগে অনেক কর্মী টাকা তুলতে গিয়ে দেখতে পান যে ফান্ড থেকে তাদের অর্থ বরাদ্দ হওয়ার কথা সেখানে অবশিষ্ট কিছুই নেই৷ পুরো বিষয়টি জানিয়ে মে মাসের গোড়াতেই গণেশ অ্যাভিনিউয়ের দপ্তরে চেয়ারম্যানের কাছে অভিযোগপত্র জমা দিয়েছেন তারা৷ চিঠি দেওয়া হয়েছে পরিবহণ দপ্তরেও৷
জানা গিয়েছে, দুহাজারেরও বেশি কর্মীর কাছ থেকে এই টাকা কাটা হয়েছিল৷ এই টাকার সঙ্গে সরকারি ভতুরি্কও ছিল৷ এই ফান্ড থেকে প্রয়োজনে টাকা ঋণ নেওয়ারও সুযোগ ছিল কর্মীদের৷ নতুন আর্থিক বছর শুরুর মুখে অনেক কর্মী বিভিন্ন প্রয়োজনে সমবায় থেকে টাকা তোলার জন্য দপ্তরে যোগাযোগ করেন৷ অনেকেই আবার চাকরি থেকে অবসর নেওয়ার আগে নিজের পাওনাগন্ডা সম্পর্কে খোঁজ নিতে গিয়ে দেখতে পান টাকার অস্তিত্বই নেই৷ সংস্থা সূত্রে খবর, এর আগে বাম আমলেও একই রকম ভাবে একটি সমস্যা তৈরি হয়েছিল এই ফান্ড ঘিরে৷ অবশ্য পরে সেই সমস্যা মিটে যায়৷ সিএসটিসি সূত্রে খবর, সোসাইটির অভিযোগ প্রমাণ হলে প্রয়োজনে পুলিশকে দিয়ে বিষয়টি তদন্ত করানো হবে৷
No comments:
Post a Comment