স্নোডেনকে ক্ষমার সুযোগ নেই ॥ হোয়াইট হাউস
গোপন তথ্য ফাঁসের বিষয়ে কর্তৃপক্ষকে ইমেল করার দাবি সঠিক নয় ॥ এনএসএ
মার্কিন গোপন গোয়েন্দা তথ্য ফাঁস করে আলোড়ন সৃষ্টিকারী এডওয়ার্ড স্নোডেন তার দেশের কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে ক্ষমা পাচ্ছেন না। যুক্তরাষ্ট্রে ফিরে এলে তাঁকে বেআইনীভাবে গোপন তথ্য পাচারের দায়ে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে বলে জানিয়েছে হোয়াইট হাউস। পিটিআই ও গার্ডিয়ান অনলাইন।
হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র জে কার্নি বৃহস্পতিবার বলেছেন, স্নোডেনকে মার্জনার বিষয়টি তাদের বিবেচনার মধ্যে নেই। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরির স্নোডেনকে দেশে ফেরার আহবান জানানোর একদিন পর হোয়াইট হাউস এ মন্তব্য করল। গত সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রের এনবিসি টেলিভিশনে প্রচারিত সাক্ষাতকারে স্নোডেন নিজেকে একজন প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত গোয়েন্দা বলে দাবি করে দেশে ফেরার আকাঙ্খা প্রকাশ করেছিলেন। মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা ন্যাশনাল সিকিউরিটি ইন্টেলিজেন্স এজেন্সির (এনএসএ) সাবেক সিস্টেম এ্যানালিস্ট ৩০ বছর বয়সী স্নোডেন গত বছর মে’তে সংস্থার গোপন ও বিস্তৃত ইলেকট্রনিক নজরদারি কর্মসূচীর খবর ফাঁস করে বিশ্বজুড়ে হৈ চৈ ফেলে দিয়েছিলেন। কার্নি বলেন, ‘আমরা মনে করি স্নোডেন যেভাবে আইন লঙ্ঘন করেছেন তা গুরুতর। এর ফলে আমাদের জাতীয় নিরাপত্তা এবং যুক্তরাষ্ট্র রক্ষার ব্যাপারে আমাদের সামর্থ্য সম্পর্কে সর্বসাধারণের মনে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। এগুলো অনেক বড় অপরাধ।’ স্নোডেনকে মার্জনা করা হতে পারে কি না এমন প্রশ্নের উত্তরে কার্নি বলেন, ‘স্বাভাবিকভাবেই বিষয়টি বিবেচনার মধ্যে নেই তারপরও কথা হলো এই যে, বিষয়টি পুরোপুরি বিচার দফতরের এখতিয়ারভুক্ত।’ বৃহস্পতিবার দিনের আর পরের দিকে সিনেটের ইন্টেলিজেন্স কমিটির শুনানিতে অংশ নিয়ে এনএসএ জানিয়েছে, সংস্থার গোয়েন্দা নজরদারি কার্যক্রম নিয়ে স্নোডেনের মনে কোন রকম উদ্বেগ ছিল, সেটি তার সঙ্গে অফিসিয়াল অভ্যন্তরীণ যোগাযোগ থেকে জানা যায়নি। স্নোডেন এনএসএতে কর্মরত থাকাকালে তার সঙ্গে প্রতিষ্ঠানের ইমেল ও অন্যান্য মাধ্যমে যেসব যোগাযোগ হয়েছিল সেগুলো এখন খতিয়ে দেখা হচ্ছে। স্নোডেনের সঙ্গে এনএসএর অফিসিয়াল ইমেলগুলো প্রকাশ করা হয়েছে।
এনবিসি টেলিভিশনকে স্নোডেন বলেন যে, তিনি গোপন তথ্য ফাঁস করে দেবেন বলে কর্তৃপক্ষকে সতর্ক করে দিয়েছিলেন। তিনি দাবি করেন যে, তার সঙ্গে প্রাতিষ্ঠানিক ইমেল যোগাযোগের কপি এনএসএর অফিসে সংরক্ষিত আছে। স্নোডেনের এই বক্তব্যের পর এনএসএ ইন্টেলিজেন্স কমিটির শুনানিতে বলে যে, স্নোডেন আইনগত কর্তৃপক্ষকে উদ্বেগের কথা জানাননি। স্নোডেন বর্তমানে রাজনৈতিক আশ্রয় নিয়ে রাশিয়ায় অবস্থান করছেন। যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন পোস্ট এবং ব্রিটেনের গার্ডিয়ান পত্রিকায় তিনি এনএসএর নজরদারির কথা প্রকাশ করেন। তিনি শুধু সংগৃহীত তথ্যই প্রকাশ করেননি বরং এনএসএ কিভাবে টেলিফোন ও ইন্টারনেটে আড়িপেতে এসব তথ্য সংগ্রহ করে সে সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরেন।
হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র জে কার্নি বৃহস্পতিবার বলেছেন, স্নোডেনকে মার্জনার বিষয়টি তাদের বিবেচনার মধ্যে নেই। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরির স্নোডেনকে দেশে ফেরার আহবান জানানোর একদিন পর হোয়াইট হাউস এ মন্তব্য করল। গত সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রের এনবিসি টেলিভিশনে প্রচারিত সাক্ষাতকারে স্নোডেন নিজেকে একজন প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত গোয়েন্দা বলে দাবি করে দেশে ফেরার আকাঙ্খা প্রকাশ করেছিলেন। মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা ন্যাশনাল সিকিউরিটি ইন্টেলিজেন্স এজেন্সির (এনএসএ) সাবেক সিস্টেম এ্যানালিস্ট ৩০ বছর বয়সী স্নোডেন গত বছর মে’তে সংস্থার গোপন ও বিস্তৃত ইলেকট্রনিক নজরদারি কর্মসূচীর খবর ফাঁস করে বিশ্বজুড়ে হৈ চৈ ফেলে দিয়েছিলেন। কার্নি বলেন, ‘আমরা মনে করি স্নোডেন যেভাবে আইন লঙ্ঘন করেছেন তা গুরুতর। এর ফলে আমাদের জাতীয় নিরাপত্তা এবং যুক্তরাষ্ট্র রক্ষার ব্যাপারে আমাদের সামর্থ্য সম্পর্কে সর্বসাধারণের মনে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। এগুলো অনেক বড় অপরাধ।’ স্নোডেনকে মার্জনা করা হতে পারে কি না এমন প্রশ্নের উত্তরে কার্নি বলেন, ‘স্বাভাবিকভাবেই বিষয়টি বিবেচনার মধ্যে নেই তারপরও কথা হলো এই যে, বিষয়টি পুরোপুরি বিচার দফতরের এখতিয়ারভুক্ত।’ বৃহস্পতিবার দিনের আর পরের দিকে সিনেটের ইন্টেলিজেন্স কমিটির শুনানিতে অংশ নিয়ে এনএসএ জানিয়েছে, সংস্থার গোয়েন্দা নজরদারি কার্যক্রম নিয়ে স্নোডেনের মনে কোন রকম উদ্বেগ ছিল, সেটি তার সঙ্গে অফিসিয়াল অভ্যন্তরীণ যোগাযোগ থেকে জানা যায়নি। স্নোডেন এনএসএতে কর্মরত থাকাকালে তার সঙ্গে প্রতিষ্ঠানের ইমেল ও অন্যান্য মাধ্যমে যেসব যোগাযোগ হয়েছিল সেগুলো এখন খতিয়ে দেখা হচ্ছে। স্নোডেনের সঙ্গে এনএসএর অফিসিয়াল ইমেলগুলো প্রকাশ করা হয়েছে।
এনবিসি টেলিভিশনকে স্নোডেন বলেন যে, তিনি গোপন তথ্য ফাঁস করে দেবেন বলে কর্তৃপক্ষকে সতর্ক করে দিয়েছিলেন। তিনি দাবি করেন যে, তার সঙ্গে প্রাতিষ্ঠানিক ইমেল যোগাযোগের কপি এনএসএর অফিসে সংরক্ষিত আছে। স্নোডেনের এই বক্তব্যের পর এনএসএ ইন্টেলিজেন্স কমিটির শুনানিতে বলে যে, স্নোডেন আইনগত কর্তৃপক্ষকে উদ্বেগের কথা জানাননি। স্নোডেন বর্তমানে রাজনৈতিক আশ্রয় নিয়ে রাশিয়ায় অবস্থান করছেন। যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন পোস্ট এবং ব্রিটেনের গার্ডিয়ান পত্রিকায় তিনি এনএসএর নজরদারির কথা প্রকাশ করেন। তিনি শুধু সংগৃহীত তথ্যই প্রকাশ করেননি বরং এনএসএ কিভাবে টেলিফোন ও ইন্টারনেটে আড়িপেতে এসব তথ্য সংগ্রহ করে সে সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরেন।
No comments:
Post a Comment