বিশেষ সুবিধা চান না প্রিয়াঙ্কা
বিমানবন্দরে নিজের পরিবারের জন্য প্রাপ্ত বিশেষ সুবিধা প্রত্যাহার করার জন্য স্পেশাল প্রোটেকশন গ্রুপ (এসপিজি) বরাবর একটি চিঠি পাঠিয়েছেন প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ভদ্র। এসপিজি ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী, সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও তাদের পরিবারের নিরাপত্তার বিষয়টি দেখভাল করে। খবর ওয়েবসাইট।
প্রিয়াঙ্কা ও তাঁর স্বামী রবার্ট ভদ্র বর্তমানে ভিআইপিদের একটি তালিকায় আছেন, যার কারণে তাঁরা ভারতের অভ্যন্তরীণ রুটে ভ্রমণের সময় নিরাপত্তা তল্লাশি ছাড়াই চলাচল করতে পারেন। শুক্রবার এনডিটিভি জানিয়েছে, ভারতের কংগ্রেস দলীয় সভাপতি সোনিয়া গান্ধীর কন্যা ৪২ বছর বয়সী প্রিয়াঙ্কা এসপিজি প্রধান দুর্গা প্রাসাদের কাছে পাঠানো একটি চিঠিতে জানিয়েছেন, তিনি ও তাঁর স্বামী বিমানবন্দরের নিরাপত্তা তল্লাশির মুখোমুখি হতে হবে এমন সাধারণ পথ ব্যবহার করবেন। চিঠিতে প্রিয়াঙ্কা বলেছেন, ‘যেহেতু সরকার ভদ্রের নাম প্রত্যাহার করার কথা বিবেচনা করছে বলে শুনতে পাচ্ছি, আমি আপনাকে জানাতে চাচ্ছি, আমি অনুভব করছি যখন আমরা পুরো পরিবার একসঙ্গে ভ্রমণ করছি তখন নিরাপত্তা তল্লাশি ছাড়াই আমি ও আমার সন্তানরা বিমানবন্দরে প্রবেশ করব ও বের হব, এ বিষয়টি আমার সন্তান বা আমার জন্য ভাল হবে না।’ চিঠিতে প্রিয়াঙ্কা বিশেষভাবে জানান, তিনি ও তাঁর স্বামী যখন একত্রে ভ্রমণ করবেন তখন তার স্বামীকে এ সুবিধা দেয়া হোক এটি তাদের অনুরোধ নয়, বরং যত দ্রুত সম্ভব বিশেষ এ সুবিধা উঠিয়ে নেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছেন তিনি। চিঠিতে আরও বলা হয়, ভদ্র যখন একা ভ্রমণ করবেন তখন তাকে পুরো তল্লাশির ভেতর দিয়ে যেতে হবে, আর অন্যসময় তিনি ছাড় পাবেন, এটা তার জন্য বিব্রতকর।
প্রিয়াঙ্কা ও তাঁর স্বামী রবার্ট ভদ্র বর্তমানে ভিআইপিদের একটি তালিকায় আছেন, যার কারণে তাঁরা ভারতের অভ্যন্তরীণ রুটে ভ্রমণের সময় নিরাপত্তা তল্লাশি ছাড়াই চলাচল করতে পারেন। শুক্রবার এনডিটিভি জানিয়েছে, ভারতের কংগ্রেস দলীয় সভাপতি সোনিয়া গান্ধীর কন্যা ৪২ বছর বয়সী প্রিয়াঙ্কা এসপিজি প্রধান দুর্গা প্রাসাদের কাছে পাঠানো একটি চিঠিতে জানিয়েছেন, তিনি ও তাঁর স্বামী বিমানবন্দরের নিরাপত্তা তল্লাশির মুখোমুখি হতে হবে এমন সাধারণ পথ ব্যবহার করবেন। চিঠিতে প্রিয়াঙ্কা বলেছেন, ‘যেহেতু সরকার ভদ্রের নাম প্রত্যাহার করার কথা বিবেচনা করছে বলে শুনতে পাচ্ছি, আমি আপনাকে জানাতে চাচ্ছি, আমি অনুভব করছি যখন আমরা পুরো পরিবার একসঙ্গে ভ্রমণ করছি তখন নিরাপত্তা তল্লাশি ছাড়াই আমি ও আমার সন্তানরা বিমানবন্দরে প্রবেশ করব ও বের হব, এ বিষয়টি আমার সন্তান বা আমার জন্য ভাল হবে না।’ চিঠিতে প্রিয়াঙ্কা বিশেষভাবে জানান, তিনি ও তাঁর স্বামী যখন একত্রে ভ্রমণ করবেন তখন তার স্বামীকে এ সুবিধা দেয়া হোক এটি তাদের অনুরোধ নয়, বরং যত দ্রুত সম্ভব বিশেষ এ সুবিধা উঠিয়ে নেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছেন তিনি। চিঠিতে আরও বলা হয়, ভদ্র যখন একা ভ্রমণ করবেন তখন তাকে পুরো তল্লাশির ভেতর দিয়ে যেতে হবে, আর অন্যসময় তিনি ছাড় পাবেন, এটা তার জন্য বিব্রতকর।
No comments:
Post a Comment