আইপিএল ॥ চেন্নাইকে হারিয়ে ফাইনালে পাঞ্জাব
স্পোর্টস রিপোর্টার ॥ ইন্ডিয়ান টি২০ লীগে শুক্রবার দিবারাত্রির কোয়ালিফায়ার-২ ম্যাচে চেন্নাই সুপার কিংসকে তুমুল প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ম্যাচে ২৪ রানে হারিয়ে ফাইনালে নাম লিখিয়েছে কিংস ইলেভেন পাঞ্জাব। আগামীকাল রবিবার ব্যাঙ্গালোরের এম চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে ফাইনালে কলকাতা নাইট রাইডার্সের মুখোমুখি হবে পাঞ্জাব। এর আগে ৬ বার আইপিএল খেললেও এবারই প্রথম ফাইনাল খেলতে যাচ্ছে পাঞ্জাব। পক্ষান্তরে কলকাতা হচ্ছে ২০১২ আসরের চ্যাম্পিয়ন। খেলায় টসে জিতে চেন্নাই প্রতিপক্ষকে আগে ব্যাটিংয়ে পাঠায়। পাঞ্জাব ২০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে সংগ্রহ করে ২২৬ রান। জবাবে ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ২০২ রানেই থেমে যায় চেন্নাইয়ের রানের চাকা।
ওপেনার বীরেন্দর শেবাগের ৫৮ বলে ১২২, মিডল অর্ডার উইলোবাজ ডেভিড মিলারের ৩৮ এবং অপর ওপেনার মহান ভোরার ৩৪ রানের সুবাদে পুরো ওভার খেলে পাঞ্জাব বেশ বড়সড় রানের (৬/২২৬ রান) পাহাড় গড়ে। চেন্নাইয়ের বোলারদের মধ্যে সর্বাধিক দুটি উইকেট পান ন্যাটা পেসার আশিষ নেহ্রা। এ ছাড়া অফস্পিনার রবিচন্দ্রণ অশ্বিন, মোহিত শর্মা ও ঈশ্বর পা-ে একটি করে উইকেট নেন।
পর্বতপ্রমাণ রান তাড়া করতে নেমে ১ রানেই এক উইকেট হারিয়ে ফেললেও মাত্র ৬ ওভারেই দলীয় ১০০ রান তুলে পাঞ্জাবকে ভড়কে দেয় চেন্নাই। আর এটা সম্ভব হয় তিন নম্বরে নামা ন্যাটা ব্যাটসম্যান সুরেশ রায়নার জন্য। ষষ্ঠ ওভারে ডানহাতি মিডিয়াম পেসার পারবিন্দর আওয়ানার ১ ওভার থেকে তুলে নেন ৩৩ রান! মাত্র ২৫ বলে বোলারদের কচুকাটা করে রায়না করে ফেলেন ৮৭ রান। কিন্তু পরের ওভারের প্রথম বলেই নন-স্ট্রাইকে থাকা রায়না দৌড়ে সিঙ্গেলস নিতে গেলে অসাধারণ এক থ্রোতে তাঁকে রান আউট করে সাজঘরে পাঠান পাঞ্জাব অধিনায়ক জর্জ বেইলি। এটাই হয়ে দাঁড়ায় ম্যাচের টার্নিং পয়েন্ট। এরপর চেন্ন্াই দলপতি মহেন্দ্র সিং ধোনি (*৪২) ছাড়া আর কেউই দাঁড়াতে পারেননি। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট খুইয়েছে গত দুই আসরের টানা রানার্সআপ চেন্ন্াই। শেষ ওভারে ৪০ রানের দরকার হয় তাদের। তখনই ম্যাচের ভাগ্য নির্ধারিত হয়ে যায়। ১৬ রানের বেশি করতে পারেনি তারা। ২৪ রানে হেরে যায় চেন্নাই। বিফলে যায় রায়নার মারদাঙ্গা ইনিংসটি। পাঞ্জাবের বোলারদের মধ্যে আওয়ানা দুটি উইকেট পান। এ ছাড়া ১টি করে উইকেট পান মিচেল জনসন, সন্দ্বীপ শর্মা ও অক্ষর প্যাটেল।
ওপেনার বীরেন্দর শেবাগের ৫৮ বলে ১২২, মিডল অর্ডার উইলোবাজ ডেভিড মিলারের ৩৮ এবং অপর ওপেনার মহান ভোরার ৩৪ রানের সুবাদে পুরো ওভার খেলে পাঞ্জাব বেশ বড়সড় রানের (৬/২২৬ রান) পাহাড় গড়ে। চেন্নাইয়ের বোলারদের মধ্যে সর্বাধিক দুটি উইকেট পান ন্যাটা পেসার আশিষ নেহ্রা। এ ছাড়া অফস্পিনার রবিচন্দ্রণ অশ্বিন, মোহিত শর্মা ও ঈশ্বর পা-ে একটি করে উইকেট নেন।
পর্বতপ্রমাণ রান তাড়া করতে নেমে ১ রানেই এক উইকেট হারিয়ে ফেললেও মাত্র ৬ ওভারেই দলীয় ১০০ রান তুলে পাঞ্জাবকে ভড়কে দেয় চেন্নাই। আর এটা সম্ভব হয় তিন নম্বরে নামা ন্যাটা ব্যাটসম্যান সুরেশ রায়নার জন্য। ষষ্ঠ ওভারে ডানহাতি মিডিয়াম পেসার পারবিন্দর আওয়ানার ১ ওভার থেকে তুলে নেন ৩৩ রান! মাত্র ২৫ বলে বোলারদের কচুকাটা করে রায়না করে ফেলেন ৮৭ রান। কিন্তু পরের ওভারের প্রথম বলেই নন-স্ট্রাইকে থাকা রায়না দৌড়ে সিঙ্গেলস নিতে গেলে অসাধারণ এক থ্রোতে তাঁকে রান আউট করে সাজঘরে পাঠান পাঞ্জাব অধিনায়ক জর্জ বেইলি। এটাই হয়ে দাঁড়ায় ম্যাচের টার্নিং পয়েন্ট। এরপর চেন্ন্াই দলপতি মহেন্দ্র সিং ধোনি (*৪২) ছাড়া আর কেউই দাঁড়াতে পারেননি। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট খুইয়েছে গত দুই আসরের টানা রানার্সআপ চেন্ন্াই। শেষ ওভারে ৪০ রানের দরকার হয় তাদের। তখনই ম্যাচের ভাগ্য নির্ধারিত হয়ে যায়। ১৬ রানের বেশি করতে পারেনি তারা। ২৪ রানে হেরে যায় চেন্নাই। বিফলে যায় রায়নার মারদাঙ্গা ইনিংসটি। পাঞ্জাবের বোলারদের মধ্যে আওয়ানা দুটি উইকেট পান। এ ছাড়া ১টি করে উইকেট পান মিচেল জনসন, সন্দ্বীপ শর্মা ও অক্ষর প্যাটেল।
No comments:
Post a Comment