সুন্দরবন থেকে ৭ জেলে অপহরণ ॥ সাভারে যুবকের গলাকাটা লাশ উদ্ধার
জনকণ্ঠ ডেস্ক ॥ সুন্দরবন সাতক্ষীরা রেঞ্জের কাঠেশ্বর খাল থেকে মুক্তিপণের দাবিতে ৭ জেলেকে অপহরণ করেছে বনদস্যু খোকাবাবু বাহিনীর সদস্যরা। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় তাদের অপহরণ করা হয়। বন থেকে ফিরে আসা তাদের সঙ্গী জেলেরা এ দাবি করেন। সাভারে নিখোঁজের পাঁচদিন পর শুক্রবার দুপুরে হাসিব (২৩) নামে এক যুবকের হাত-পা বাঁধা গলাকাটা লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। স্টাফ রিপোর্টার ও নিজস্ব সংবাদদাতার। ফিরে আসা জেলেরা জানান, খোকাবাবু বাহিনীর সদস্যরা অপহৃত প্রতি জেলের মুক্তিপণ বাবদ ১ লাখ টাকা করে দাবি করেছে। এক সপ্তাহের মধ্যে মুক্তিপণের টাকা না দিলে জেলেদের হত্যা করার হবে বলে হুমকি দেয়া হয়েছে। অপহৃত জেলেরা হলেন শ্যামনগরের গাবুরা ইউনিয়নের চাঁদনীমুখা গ্রামের মৃত জব্বার গাজীর ছেলে বেলায়েত গাজী (৬০), বারী শেখের ছেলে দীপু শেখ (৩৫), ডুমুরিয়া গ্রামের নুরু সরদারের ছেলে মনজু সরদার। বাকি চার জেলের পরিচয় জানা যায়নি।
শ্যামনগর থানার ওসি আমিনুর রহমান জানান, এ ঘটনায় কেউ অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
সাভারে নিখোঁজের পাঁচদিন পর হাসিব (২৩) নামে এক যুবকের হাত-পা বাধা গলাকাটা লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার দুপুরে ফুলবাড়ীয়ার ধলেশ্বরী নদীতে ভাসমান অবস্থায় ওই যুবকের লাশটি উদ্ধার করা হয়। সে ফুলবাড়ীয়ার পানপাড়া মহল্লার আব্দুস সালামের ছেলে।
জানা গেছে, ২৫ মে রাতে বাসা থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হয় হাসিব। পরে অনেক খোঁজাখুঁজি করেও তার সন্ধান পাওয়া যায়নি। শুক্রবার সকালে স্থানীয় লোকজন ধলেশ্বরী নদীতে তার মৃতদেহ ভাসমান অবস্থায় দেখতে পায়। সংবাদ পেয়ে পুলিশ মৃতদেহ উদ্ধার করে হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করে।
নিহতের বাবা আব্দুস সালাম বলেন, সপ্তাহদুয়েক আগে এলাকার পুলিশের সোর্স জলিলের সঙ্গে হাসিবের বিরোধ দেখা দেয়। ওই সময় জলিল হাসিবকে দেখে নেয়ার হুমকি দেয়। তার ছেলেকে হত্যার সঙ্গে জলিল জড়িত থাকতে পারে বলে মনে করেন তিনি।
শ্যামনগর থানার ওসি আমিনুর রহমান জানান, এ ঘটনায় কেউ অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
সাভারে নিখোঁজের পাঁচদিন পর হাসিব (২৩) নামে এক যুবকের হাত-পা বাধা গলাকাটা লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার দুপুরে ফুলবাড়ীয়ার ধলেশ্বরী নদীতে ভাসমান অবস্থায় ওই যুবকের লাশটি উদ্ধার করা হয়। সে ফুলবাড়ীয়ার পানপাড়া মহল্লার আব্দুস সালামের ছেলে।
জানা গেছে, ২৫ মে রাতে বাসা থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হয় হাসিব। পরে অনেক খোঁজাখুঁজি করেও তার সন্ধান পাওয়া যায়নি। শুক্রবার সকালে স্থানীয় লোকজন ধলেশ্বরী নদীতে তার মৃতদেহ ভাসমান অবস্থায় দেখতে পায়। সংবাদ পেয়ে পুলিশ মৃতদেহ উদ্ধার করে হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করে।
নিহতের বাবা আব্দুস সালাম বলেন, সপ্তাহদুয়েক আগে এলাকার পুলিশের সোর্স জলিলের সঙ্গে হাসিবের বিরোধ দেখা দেয়। ওই সময় জলিল হাসিবকে দেখে নেয়ার হুমকি দেয়। তার ছেলেকে হত্যার সঙ্গে জলিল জড়িত থাকতে পারে বলে মনে করেন তিনি।
No comments:
Post a Comment