মৃত্যুর গুজবে কমিশনে যাচ্ছেন ক্ষুব্ধ তপন সিকদার
এই সময়: তিনি যে জীবিত, তা প্রমাণ করতে শুক্রবার সাংবাদিক বৈঠক করতে হয়েছে৷ এ বার নির্বাচন কমিশনেরও দ্বারস্থ হচ্ছেন দমদম লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী তপন সিকদার৷ কয়েক দিন ধরেই তাঁকে নিয়ে নানা গুজব রটছে৷ শুক্রবার সেই গুজবে জল ঢালতেই সংবাদমাধ্যমে মুখ খোলেন৷ শনিবার সকালে বরানগর এবং বিকেলে নিউব্যারাকপুর অঞ্চলে প্রচারও করেন তিনি৷ নিজের মৃত্যুর গুজবে হতবাক এই বিজেপি নেতা বলেন, 'আমার নির্বাচনী এজেন্ট ইতিমধ্যেই অভিযোগপত্রের ড্রাফট তৈরি করেছেন৷ সত্বর সেই অভিযোগপত্র নির্বাচন কমিশনে পাঠানো হবে৷ এ ধরনের অপপ্রচার উদ্দেশ্য-প্রণোদিত এবং অপরাধমূলক কাজ৷ নির্বাচন কমিশন খতিয়ে দেখুক এর উত্স কোথায়৷'
এই গুজবের জন্য শাসকদল তৃণমূলকেই সরাসরি কাঠগড়ায় তুলেছেন একদা বাজপেয়ী মন্ত্রিসভার এই সদস্য৷ তিনি বলেন, 'গত ৫-৬ দিন ধরেই আমার নামে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে৷ তৃণমূলের জনসভা থেকে মাইকে ওদের নেতারা বলছেন, আমি অসুস্থ, নাকি আইসিইউ-তে আছি৷ বাই-ইলেকশন যেন করতে না হয়, সেটা বুঝে যেন ভোট দেন ভোটাররা৷' মৃত্যু-গুজবে 'আহত' তপনবাবুর উত্তেজিত প্রতিক্রিয়া, 'শুক্রবার তো ক্লাইম্যাক্স হয়ে গিয়েছে৷ অপপ্রচারটা ওরা এমন জায়গায় নিয়ে গেল যে আমি নাকি মরেই গেছি!' এই 'কুরুচিকর' প্রচারের বিরুদ্ধেই নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ জানাতে চলেছে বিজেপি৷ যদিও তৃণমূলের উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলা সভাপতি নির্মল ঘোষের মন্তব্য, 'ওঁর দীর্ঘায়ু কামনা করি৷ গুজবের সঙ্গে আমাদের দলের কোনও যোগ নেই৷ যে প্রার্থীর জামানতই বাজেয়াপ্ত হবে, তাঁকে হঠাত্ গুরুত্বই বা দিতে যাব কেন?'
এই গুজবের জন্য শাসকদল তৃণমূলকেই সরাসরি কাঠগড়ায় তুলেছেন একদা বাজপেয়ী মন্ত্রিসভার এই সদস্য৷ তিনি বলেন, 'গত ৫-৬ দিন ধরেই আমার নামে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে৷ তৃণমূলের জনসভা থেকে মাইকে ওদের নেতারা বলছেন, আমি অসুস্থ, নাকি আইসিইউ-তে আছি৷ বাই-ইলেকশন যেন করতে না হয়, সেটা বুঝে যেন ভোট দেন ভোটাররা৷' মৃত্যু-গুজবে 'আহত' তপনবাবুর উত্তেজিত প্রতিক্রিয়া, 'শুক্রবার তো ক্লাইম্যাক্স হয়ে গিয়েছে৷ অপপ্রচারটা ওরা এমন জায়গায় নিয়ে গেল যে আমি নাকি মরেই গেছি!' এই 'কুরুচিকর' প্রচারের বিরুদ্ধেই নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ জানাতে চলেছে বিজেপি৷ যদিও তৃণমূলের উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলা সভাপতি নির্মল ঘোষের মন্তব্য, 'ওঁর দীর্ঘায়ু কামনা করি৷ গুজবের সঙ্গে আমাদের দলের কোনও যোগ নেই৷ যে প্রার্থীর জামানতই বাজেয়াপ্ত হবে, তাঁকে হঠাত্ গুরুত্বই বা দিতে যাব কেন?'
No comments:
Post a Comment