অঝোরে বর্ষা, ফের বিপর্যয়ের মুখে কেদার?
এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: ফের কি মহাকালের মহাতাণ্ডবের সাক্ষী থাকতে চলেছে উত্তরাখণ্ড? বজ্র বিদ্যুত্-সহ বৃষ্টির চোখ রাঙানি ধসের সম্ভাবনা প্রকট করছে। আশঙ্কা, ফের প্রকৃতির রুদ্রমূর্তি দেখতে পারে ভারতবাসী। যা দেখা গিয়েছিল গত বছর।
শুক্রবার থেকেই উত্তরাখণ্ডে চার ধাম যাত্রা শুরু হয়েছে। রবিবার কেদারনাথের দ্বার উন্মুক্ত করা হবে। এরই মাঝে স্টেট এমারজেন্সি অপারেশন সেন্টার (এসইওসি) আবহাওয়ার মেজাজ দেখে অ্যালার্ট জারি করেছে।
দেহেরাদুন, উত্তরকাশী এবং রুদ্রপ্রয়াগ জেলার উচ্চতা বিশিষ্ট এলাকাগুলিতে বজ্রবিদ্যুত্-সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা দেখছে এসইওসি। এখানেই শেষ নয়। বৃষ্টির কারণে ওই সমস্ত অঞ্চলে ধসও নামতে পারে বলে আশঙ্কা দপ্তরের।
উল্লেখ্য গঙ্গোত্রী এবং যমুনোত্রী ধাম উত্তরকাশী জেলার অন্তর্ভুক্ত। গত জুনে বিপর্যস্ত কেদারনাথ ধাম রুদ্রপ্রয়াগের অন্তর্ভুক্ত। এই স্থানগুলিতেই উপচে পড়ে পর্যটকদের ভিড়। এই তিন জেলার ক্ষেত্রেই বিশেষত অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে। এখন বৃষ্টির মেজাজ বোঝাও কষ্টসাধ্য হয়ে পড়েছে। তাই পর্যটক এবং স্থানীয়দের সচেতন থাকতে বলা হচ্ছে।
আবার আবহাওয়ায় পরিবর্তনও চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ৩০০০ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত বদ্রীনাথ ধামে এক দশক আগে পর্যন্ত বরফের মোটা চাদর দেখা যেত। কিন্তু এখন চিত্র অনেকটা পাল্টেছে।
গত ২৫ বছর ধরে এখানে বসবাসকারী মন্দির সমিতির সদস্য ভাগবত মেহেতা জানিয়েছেন, প্রায় ১০ বছর আগে পর্যন্ত মন্দিরের কপাট খুলতে সমস্যা দেখা দিত। কারণ মন্দির-দ্বার ১৫ ফুট পুরু বরফের চাদরে ঢাকা পড়ে যেত। তিন দিনের চেষ্টার পর বরফ সরানোর কাজ পুরো হত।
তবে এই ১০ বছরে অনেক কিছুই পাল্টেছে, এখন আর আগের মতো বরফ জমে না। বর্তমানে বরফ সরানোর পরও অনেক সময় থাকে মন্দির কমিটির হাতে। এখন গত কয়েক বছর ধরে বদ্রীনাথে ভারী বৃষ্টিপাত হয়।
শুক্রবার থেকেই উত্তরাখণ্ডে চার ধাম যাত্রা শুরু হয়েছে। রবিবার কেদারনাথের দ্বার উন্মুক্ত করা হবে। এরই মাঝে স্টেট এমারজেন্সি অপারেশন সেন্টার (এসইওসি) আবহাওয়ার মেজাজ দেখে অ্যালার্ট জারি করেছে।
দেহেরাদুন, উত্তরকাশী এবং রুদ্রপ্রয়াগ জেলার উচ্চতা বিশিষ্ট এলাকাগুলিতে বজ্রবিদ্যুত্-সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা দেখছে এসইওসি। এখানেই শেষ নয়। বৃষ্টির কারণে ওই সমস্ত অঞ্চলে ধসও নামতে পারে বলে আশঙ্কা দপ্তরের।
উল্লেখ্য গঙ্গোত্রী এবং যমুনোত্রী ধাম উত্তরকাশী জেলার অন্তর্ভুক্ত। গত জুনে বিপর্যস্ত কেদারনাথ ধাম রুদ্রপ্রয়াগের অন্তর্ভুক্ত। এই স্থানগুলিতেই উপচে পড়ে পর্যটকদের ভিড়। এই তিন জেলার ক্ষেত্রেই বিশেষত অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে। এখন বৃষ্টির মেজাজ বোঝাও কষ্টসাধ্য হয়ে পড়েছে। তাই পর্যটক এবং স্থানীয়দের সচেতন থাকতে বলা হচ্ছে।
আবার আবহাওয়ায় পরিবর্তনও চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ৩০০০ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত বদ্রীনাথ ধামে এক দশক আগে পর্যন্ত বরফের মোটা চাদর দেখা যেত। কিন্তু এখন চিত্র অনেকটা পাল্টেছে।
গত ২৫ বছর ধরে এখানে বসবাসকারী মন্দির সমিতির সদস্য ভাগবত মেহেতা জানিয়েছেন, প্রায় ১০ বছর আগে পর্যন্ত মন্দিরের কপাট খুলতে সমস্যা দেখা দিত। কারণ মন্দির-দ্বার ১৫ ফুট পুরু বরফের চাদরে ঢাকা পড়ে যেত। তিন দিনের চেষ্টার পর বরফ সরানোর কাজ পুরো হত।
তবে এই ১০ বছরে অনেক কিছুই পাল্টেছে, এখন আর আগের মতো বরফ জমে না। বর্তমানে বরফ সরানোর পরও অনেক সময় থাকে মন্দির কমিটির হাতে। এখন গত কয়েক বছর ধরে বদ্রীনাথে ভারী বৃষ্টিপাত হয়।
No comments:
Post a Comment