গলদ মোদীর চরিত্রে, দাবি চিদম্বরমের
এই সময়: কুকথায় কলঙ্কিত 'কুরুক্ষেত্র'৷
নির্বাচন কমিশনের সদিচ্ছা আর মরিয়া চেষ্টাতেও নেতাদের মুখে লাগাম পরানো গেল না৷ চরিত্র নিয়ে প্রশ্ন তোলা থেকে শুরু করে মাথার ব্যামো, মায় জামাকাপড় খুলে নেওয়া---লোকসভা ভোটের যুদ্ধে যেন শালীনতার সীমা ছাড়ানোর লড়াইয়ে নেমেছেন নেতারা৷ পালানিয়াপ্পন চিদম্বরম, নরেন্দ্র মোদী, শরদ পওয়ারের মতো ওজনদার নাম বা রাজ্যস্তরের নেতা---ভোট যত এগিয়ে আসছে, ততই যেন সকলের মুখে কুকথার খই ফুটছে৷ সোমবারই যেমন ঠারেঠোরে নরেন্দ্র মোদীকে 'চরিত্রহীন' বলে বসলেন চিদম্বরম৷ এর আগে মোদীকে মানসিক হাসপাতালে পাঠানোর পরামর্শ দিয়েছেন শরদ পওয়ার৷ মোদী আবার সরাসরি 'বিদেশিনী' না-বলেও, ইতালীয় নাবিকদের মুক্তি নিয়ে বিঁধেছেন সনিয়া গান্ধীকে৷ রাঘববোয়ালদের দলে ভিড়েছেন ছোট-মাঝারি নেতারাও৷ মধ্যপ্রদেশ কংগ্রেসের সভাপতি, রাজস্থানের টঙ্কের কংগ্রেস নেতা, উত্তর প্রদেশের সমাজবাদী পার্টির নেতা---তালিকা ক্রমেই দীর্ঘায়িত৷
জাতীয় রাজনীতিতে ভদ্র আচরণের জন্য চিদম্বরমের খ্যাতি রয়েছে৷ কিন্ত্ত শেষ পর্যন্ত তাঁর মুখেও শোনা গেল বেফাঁস কথা৷ সোমবার তিনি বলেন, 'নরেন্দ্র মোদীর চরিত্রের মধ্যেই গলদ রয়েছে৷ এই গলদ তাঁর শরীর ও মনের ভিতরে চলে গিয়েছে৷ সে গলদ এমনই যে, বিরোধীদের সম্পর্কে অপমানজনক মন্তব্য করা থেকে কিছুতেই বিরত থাকতে পারেন না মোদী৷' তাঁর সংযোজন, 'যাঁর চরিত্রে এমন গলদ, তিনি প্রধানমন্ত্রী হতে চাইছেন দেখে আমি লজ্জিত৷' এখানেই থামেননি তিনি৷ বলেছেন, 'এর আগে মুখ্য নির্বাচন কমিশনার লিংডোকে তিনি উদ্দেশ্যপ্রণোদিত৷
ভাবে বারেবারে জেমস মাইকেল লিংডো বলতেন, যাতে স্পষ্ট হয়ে যায় তিনি কোন ধর্মাবলম্বী৷ মুসলিমদের প্রসঙ্গ এলেই বলতেন, হম পাঁচ, হামারা পঁচিশ৷' সেনাপতির বিরুদ্ধে এমন মন্তব্যের জবাবে বিজেপিও ব্যক্তি আক্রমণের পথেই হেঁটেছে৷ যশোবন্ত সিনহা বলেছেন, 'চিদম্বরম বলেছেন, ব্যবসায়ীদের সঙ্গে মোদীর সরকারের সাঁট রয়েছে৷ কিন্ত্ত উনি ভুলে যাচ্ছেন, ওঁর নেতৃত্বেই এই যোগসাজশের পালা শুরু হয়েছে দেশে৷ ইউপিএ সরকার, বিশেষ করে চিদম্বরম নিজে এ ধরনের পুঁজিবাদের প্রবর্তক৷' চিদম্বরমের 'বিস্ফোরণে'র আগে অবশ্য সনিয়া গান্ধীকে বিদেশিনী ইস্যুতে বিঁধেছেন মোদী৷ রবিবার দেশপ্রেমের প্রশ্নে নরেন্দ্র মোদীকে বিঁধেছিলেন কংগ্রেস সভানেত্রী৷ বলেছিলেন, কেউ কেউ দেশপ্রেমের ঢক্কানিনাদ করছেন৷ এ দিন ইটানগরের জনসভায় মোদীর প্রত্যুত্তর, 'দেশপ্রেমের প্রশ্নে ওঁর সার্টিফিকেটের কোনও প্রয়োজন দেশবাসীর নেই৷ দেশবাসীর দেশপ্রেম নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন সনিয়া৷' সরাসরি বিদেশিনী বলেননি বটে, কিন্ত্ত এর পরই ইতালীয় নাবিকদের মুক্তির নেপথ্যে সনিয়ার 'দেশপ্রেম' কাজ করেছে কি না, সে প্রশ্ন তুলেছেন মোদী৷ তিনি বলেন, 'আমাদের দুই মত্স্যজীবীকে হত্যা করে দুই ইতালীয় নাবিক দেশে ফিরে গেলেন৷ কার ইশারায় নয়াদিল্লির সরকার ওই দু'জনকে চলে যেতে দিল? সুপ্রিম কোর্ট কঠোর না হলে কী হত?' প্রত্যুত্তরে কংগ্রেস সভানেত্রী সনিয়া গান্ধী হরিয়ানায় বলেন, 'বিজেপির একমাত্র লক্ষ্য প্রধানমন্ত্রীর পদ৷ সে লক্ষ্যে পৌঁছতেই জনসাধারণকে ভুল বোঝাচ্ছে তাঁরা৷' এ যেন চেন রিঅ্যাকশন!
মোদীকে আক্রমণ করতে গিয়ে পওয়ার বলেছেন, 'উল্টোপাল্টা কথা বলার জন্য মোদীকে মানসিক হাসপাতালে পাঠানো উচিত৷ দেশের পক্ষে মোদীর মতো লোক ভয়ঙ্কর৷' মোদীর জ্ঞানগম্যি কত দূর, তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন তিনি, 'মোদী কংগ্রেস -মুক্ত ভারতের কথা বলছেন৷ দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে কংগ্রেসের ভূমিকা ও ত্যাগের কথা উনি জানেন কি? উনি যেন মনে রাখেন, কংগ্রেসের জন্যই আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি৷'
'দাদা'দের অনুগামী 'ভাই'রাও৷ তবে অশালীনতায় সকলকে টেক্কা দিয়েছেন রাজস্থানের বিজেপি বিধায়ক হীরালাল রেগার৷ তিনি বলেছেন, 'বিজেপি ক্ষমতায় এলে সনিয়া ও রাহুল গান্ধীর জামাকাপড় খুলে ইতালি পাঠাব৷' পরে অবশ্য বেগতিক বুঝে সটান পাল্টি, 'আমি কারও নাম করিনি৷ তবে এ কথায় যদি কেউ আহত হন, আমি আন্তরিক ভাবে দুঃখিত৷' বিজেপি মুখপাত্র শাহনওয়াজ হুসেন বলেন, 'আমি এ ধরনের কোনও কথা শুনিনি৷ তবে দলের কেউ এমন ঘৃণ্য কথা বললে, তাঁকে শাস্তি পেতেই হবে৷' কম যান না মধ্যপ্রদেশের কংগ্রেস সভাপতি অরুণ যাদবও৷ একদা জনপ্রিয় টিভি সিরিয়াল 'মুঙ্গেরিলাল কে সপনে'র প্রসঙ্গ টেনে তিনি মোদীকে 'মুঙ্গেরিলাল' বলেছেন৷ তাঁর কথায়, 'এখনও ভোটদানই শুরু হল না৷ মোদী এর মধ্যেই প্রধানমন্ত্রী হওয়ার স্বপ্নে বুঁদ৷ এ তো মুঙ্গেরিলালের মতো দিবাস্বপ্ন৷ ফ্যান্টাসি আর কাকে বলে!' সমাজবাদী পার্টির নেতা নাহিদ হাসান আবার এক কাঠি সরেস৷ বলেছিলেন, 'মায়াবতী তিন বার মোদীর কোলে বসেছিলেন৷ ভুলে যাবেন না, দু'জনেই অবিবাহিত৷' ইতিমধ্যেই পুলিশ ও নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ দায়ের হয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে৷ মোদীকে 'কেটে ফেলা'র হুমকি দিয়ে গ্রেন্তার হয়েছেন কংগ্রেসের ইমরান মাসুদ৷ মাস দেড়েক আগে সব দলকে ডেকে নির্বাচন কমিশন পই পই করে বলেছিল , দয়া করে এ বারের ভোট কুত্সামুক্ত রাখুন৷ সমালোচনা করুন , আক্রমণ করুন৷ কিন্ত্ত কখনওই শালীনতার মাত্রা পেরোবেন না৷ দেশবাসীর সামনে উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করুন৷ সব দলের প্রতিনিধিরা তখন কথা দিয়ে এসেছিলেন৷ কার্যক্ষেত্রে অবশ্য তার বিন্দুমাত্র প্রতিফলন নেই৷ কথা দিয়ে কথা না রাখার রেওয়াজ চলছেই৷
নির্বাচন কমিশনের সদিচ্ছা আর মরিয়া চেষ্টাতেও নেতাদের মুখে লাগাম পরানো গেল না৷ চরিত্র নিয়ে প্রশ্ন তোলা থেকে শুরু করে মাথার ব্যামো, মায় জামাকাপড় খুলে নেওয়া---লোকসভা ভোটের যুদ্ধে যেন শালীনতার সীমা ছাড়ানোর লড়াইয়ে নেমেছেন নেতারা৷ পালানিয়াপ্পন চিদম্বরম, নরেন্দ্র মোদী, শরদ পওয়ারের মতো ওজনদার নাম বা রাজ্যস্তরের নেতা---ভোট যত এগিয়ে আসছে, ততই যেন সকলের মুখে কুকথার খই ফুটছে৷ সোমবারই যেমন ঠারেঠোরে নরেন্দ্র মোদীকে 'চরিত্রহীন' বলে বসলেন চিদম্বরম৷ এর আগে মোদীকে মানসিক হাসপাতালে পাঠানোর পরামর্শ দিয়েছেন শরদ পওয়ার৷ মোদী আবার সরাসরি 'বিদেশিনী' না-বলেও, ইতালীয় নাবিকদের মুক্তি নিয়ে বিঁধেছেন সনিয়া গান্ধীকে৷ রাঘববোয়ালদের দলে ভিড়েছেন ছোট-মাঝারি নেতারাও৷ মধ্যপ্রদেশ কংগ্রেসের সভাপতি, রাজস্থানের টঙ্কের কংগ্রেস নেতা, উত্তর প্রদেশের সমাজবাদী পার্টির নেতা---তালিকা ক্রমেই দীর্ঘায়িত৷
জাতীয় রাজনীতিতে ভদ্র আচরণের জন্য চিদম্বরমের খ্যাতি রয়েছে৷ কিন্ত্ত শেষ পর্যন্ত তাঁর মুখেও শোনা গেল বেফাঁস কথা৷ সোমবার তিনি বলেন, 'নরেন্দ্র মোদীর চরিত্রের মধ্যেই গলদ রয়েছে৷ এই গলদ তাঁর শরীর ও মনের ভিতরে চলে গিয়েছে৷ সে গলদ এমনই যে, বিরোধীদের সম্পর্কে অপমানজনক মন্তব্য করা থেকে কিছুতেই বিরত থাকতে পারেন না মোদী৷' তাঁর সংযোজন, 'যাঁর চরিত্রে এমন গলদ, তিনি প্রধানমন্ত্রী হতে চাইছেন দেখে আমি লজ্জিত৷' এখানেই থামেননি তিনি৷ বলেছেন, 'এর আগে মুখ্য নির্বাচন কমিশনার লিংডোকে তিনি উদ্দেশ্যপ্রণোদিত৷
ভাবে বারেবারে জেমস মাইকেল লিংডো বলতেন, যাতে স্পষ্ট হয়ে যায় তিনি কোন ধর্মাবলম্বী৷ মুসলিমদের প্রসঙ্গ এলেই বলতেন, হম পাঁচ, হামারা পঁচিশ৷' সেনাপতির বিরুদ্ধে এমন মন্তব্যের জবাবে বিজেপিও ব্যক্তি আক্রমণের পথেই হেঁটেছে৷ যশোবন্ত সিনহা বলেছেন, 'চিদম্বরম বলেছেন, ব্যবসায়ীদের সঙ্গে মোদীর সরকারের সাঁট রয়েছে৷ কিন্ত্ত উনি ভুলে যাচ্ছেন, ওঁর নেতৃত্বেই এই যোগসাজশের পালা শুরু হয়েছে দেশে৷ ইউপিএ সরকার, বিশেষ করে চিদম্বরম নিজে এ ধরনের পুঁজিবাদের প্রবর্তক৷' চিদম্বরমের 'বিস্ফোরণে'র আগে অবশ্য সনিয়া গান্ধীকে বিদেশিনী ইস্যুতে বিঁধেছেন মোদী৷ রবিবার দেশপ্রেমের প্রশ্নে নরেন্দ্র মোদীকে বিঁধেছিলেন কংগ্রেস সভানেত্রী৷ বলেছিলেন, কেউ কেউ দেশপ্রেমের ঢক্কানিনাদ করছেন৷ এ দিন ইটানগরের জনসভায় মোদীর প্রত্যুত্তর, 'দেশপ্রেমের প্রশ্নে ওঁর সার্টিফিকেটের কোনও প্রয়োজন দেশবাসীর নেই৷ দেশবাসীর দেশপ্রেম নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন সনিয়া৷' সরাসরি বিদেশিনী বলেননি বটে, কিন্ত্ত এর পরই ইতালীয় নাবিকদের মুক্তির নেপথ্যে সনিয়ার 'দেশপ্রেম' কাজ করেছে কি না, সে প্রশ্ন তুলেছেন মোদী৷ তিনি বলেন, 'আমাদের দুই মত্স্যজীবীকে হত্যা করে দুই ইতালীয় নাবিক দেশে ফিরে গেলেন৷ কার ইশারায় নয়াদিল্লির সরকার ওই দু'জনকে চলে যেতে দিল? সুপ্রিম কোর্ট কঠোর না হলে কী হত?' প্রত্যুত্তরে কংগ্রেস সভানেত্রী সনিয়া গান্ধী হরিয়ানায় বলেন, 'বিজেপির একমাত্র লক্ষ্য প্রধানমন্ত্রীর পদ৷ সে লক্ষ্যে পৌঁছতেই জনসাধারণকে ভুল বোঝাচ্ছে তাঁরা৷' এ যেন চেন রিঅ্যাকশন!
মোদীকে আক্রমণ করতে গিয়ে পওয়ার বলেছেন, 'উল্টোপাল্টা কথা বলার জন্য মোদীকে মানসিক হাসপাতালে পাঠানো উচিত৷ দেশের পক্ষে মোদীর মতো লোক ভয়ঙ্কর৷' মোদীর জ্ঞানগম্যি কত দূর, তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন তিনি, 'মোদী কংগ্রেস -মুক্ত ভারতের কথা বলছেন৷ দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে কংগ্রেসের ভূমিকা ও ত্যাগের কথা উনি জানেন কি? উনি যেন মনে রাখেন, কংগ্রেসের জন্যই আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি৷'
'দাদা'দের অনুগামী 'ভাই'রাও৷ তবে অশালীনতায় সকলকে টেক্কা দিয়েছেন রাজস্থানের বিজেপি বিধায়ক হীরালাল রেগার৷ তিনি বলেছেন, 'বিজেপি ক্ষমতায় এলে সনিয়া ও রাহুল গান্ধীর জামাকাপড় খুলে ইতালি পাঠাব৷' পরে অবশ্য বেগতিক বুঝে সটান পাল্টি, 'আমি কারও নাম করিনি৷ তবে এ কথায় যদি কেউ আহত হন, আমি আন্তরিক ভাবে দুঃখিত৷' বিজেপি মুখপাত্র শাহনওয়াজ হুসেন বলেন, 'আমি এ ধরনের কোনও কথা শুনিনি৷ তবে দলের কেউ এমন ঘৃণ্য কথা বললে, তাঁকে শাস্তি পেতেই হবে৷' কম যান না মধ্যপ্রদেশের কংগ্রেস সভাপতি অরুণ যাদবও৷ একদা জনপ্রিয় টিভি সিরিয়াল 'মুঙ্গেরিলাল কে সপনে'র প্রসঙ্গ টেনে তিনি মোদীকে 'মুঙ্গেরিলাল' বলেছেন৷ তাঁর কথায়, 'এখনও ভোটদানই শুরু হল না৷ মোদী এর মধ্যেই প্রধানমন্ত্রী হওয়ার স্বপ্নে বুঁদ৷ এ তো মুঙ্গেরিলালের মতো দিবাস্বপ্ন৷ ফ্যান্টাসি আর কাকে বলে!' সমাজবাদী পার্টির নেতা নাহিদ হাসান আবার এক কাঠি সরেস৷ বলেছিলেন, 'মায়াবতী তিন বার মোদীর কোলে বসেছিলেন৷ ভুলে যাবেন না, দু'জনেই অবিবাহিত৷' ইতিমধ্যেই পুলিশ ও নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ দায়ের হয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে৷ মোদীকে 'কেটে ফেলা'র হুমকি দিয়ে গ্রেন্তার হয়েছেন কংগ্রেসের ইমরান মাসুদ৷ মাস দেড়েক আগে সব দলকে ডেকে নির্বাচন কমিশন পই পই করে বলেছিল , দয়া করে এ বারের ভোট কুত্সামুক্ত রাখুন৷ সমালোচনা করুন , আক্রমণ করুন৷ কিন্ত্ত কখনওই শালীনতার মাত্রা পেরোবেন না৷ দেশবাসীর সামনে উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করুন৷ সব দলের প্রতিনিধিরা তখন কথা দিয়ে এসেছিলেন৷ কার্যক্ষেত্রে অবশ্য তার বিন্দুমাত্র প্রতিফলন নেই৷ কথা দিয়ে কথা না রাখার রেওয়াজ চলছেই৷
No comments:
Post a Comment