চট্টগ্রাম ৮৪ বছর পর নাজিরহাট রেললাইন সংস্কার
নিজস্ব সংবাদদাতা, ফটিকছড়ি, ৩০ এপ্রিল ॥ তৎকালীন বেঙ্গল-আসাম রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের অধীনে ১৯৩০ সালে চট্টগ্রাম-নাজিরহাট শাখা লাইন স্থাপনের ৮৪ বছর পর অবশেষে বর্তমান সরকার আমলে এ শাখা লাইনটি পুনঃসংস্কারের উদ্যোগ নিয়েছে। এ শাখা লাইন নতুনভাবে পুনঃস্থাপনের কাজ শীঘ্রই শেষ হচ্ছে। গত অর্থবছরে মহাজোট সরকার এ শাখা লাইনে সম্পূর্ণ নতুনভাবে ট্রেনলাইন প্রতিস্থাপনে ১শ’ ১০ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়। লাইন স্থাপন, সেতু পুনর্নির্মাণ, ৪টি স্টেশনে নতুনভাবে প্লাটফর্ম তৈরি এবং স্টেশন আধুনিকীকরণে এ বরাদ্দ দেয়া হয়। ম্যাক্স গ্রুপ নামে একটি ঠিকাদারি সংস্থা গত এক বছর ধরে এ লাইন স্থাপনে কাজ করছে। বর্তমানে লাইনের কাজ সমাপ্তির পথে বলে ম্যাক্স গ্রুপের এক কর্মকর্তা জানান।
উল্লেখ্য, ১৯৩০ সালে ব্রিটিশ সরকার এ শাখা লাইনে ৬০ গ্রেড ওজনের রেলপথ স্থাপন করে। পরিবহন খাতে ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় দীর্ঘ ২৩ কিলোমিটার এ শাখা লাইনকে ১৯৩৭ সালে নাজিরহাট থেকে নাজিরহাট ঘাট পর্যন্ত সম্প্রসারণ করা হয়। বর্তমানে এ লাইনে অতিরিক্ত মুনাফা আদায় এবং সড়কপথে যানজট কমানোর লক্ষ্যে ট্রেনের সংখ্যা বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। ফলে, এ শাখা লাইনের ওপর দিয়ে যাতে আরও ভারি ট্রেন চলাচল করতে পারে, সেই জন্য ৬০ গ্রেড ওজনের রেলপথ তুলে নিয়ে ৭৫ গ্রেড ওজনের লাইন পুনঃস্থাপন করা হয়েছে। একই সঙ্গে, কংক্রিটের তৈরি সিøপার, লাইন হুক, পাথর স্থাপনসহ একটি উন্নত লাইনে পরিণত করেছে। এ উদ্যোগ নিয়ে প্রকল্পের কাজ শেষ পর্যায়ে থাকলেও সরকারের সফলতার কমতি নেই।
রেলপথকে শক্তিশালী করতে ৪৪ মহাপরিকল্পনা ॥ রেলমন্ত্রী
নিজস্ব সংবাদদাতা, মৌলভীবাজার, ৩০ এপ্রিল ॥ বিএনপি আমলে রেলপথ ছিল অবহেলিত। বর্তমান সরকার রেলপথকে শক্তিশালী করতে ১৯ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে ৪৪টি মহাপরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। যুক্তরাজ্যের কুলাউড়া সমিতির উদ্যোগে মৌলভীবাজারের কুলাউড়া ইয়াকুব-তাজুল মহিলা বিশ্ববিদ্যালয়ের বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপরোক্ত কথাগুলো বলেন রেলমন্ত্রী মোঃ মুজিবুল হক এমপি। বুধবার দুপুরে বিদ্যালয় মাঠে অধ্যক্ষ মোঃ আব্দুর রউফের সভাপতিত্বে উদ্বোধক ছিলেন সাবেক চীফ হুইপ উপাধ্যক্ষ আব্দুস শহিদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন হুইপ মোঃ শাহাব উদ্দিন এমপি, মোঃ আব্দুল মতিন এমপি, জেলা প্রশাসক কামরুল হাসান, মৌলভীবাজার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এমএ মাসুদ।
উল্লেখ্য, ১৯৩০ সালে ব্রিটিশ সরকার এ শাখা লাইনে ৬০ গ্রেড ওজনের রেলপথ স্থাপন করে। পরিবহন খাতে ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় দীর্ঘ ২৩ কিলোমিটার এ শাখা লাইনকে ১৯৩৭ সালে নাজিরহাট থেকে নাজিরহাট ঘাট পর্যন্ত সম্প্রসারণ করা হয়। বর্তমানে এ লাইনে অতিরিক্ত মুনাফা আদায় এবং সড়কপথে যানজট কমানোর লক্ষ্যে ট্রেনের সংখ্যা বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। ফলে, এ শাখা লাইনের ওপর দিয়ে যাতে আরও ভারি ট্রেন চলাচল করতে পারে, সেই জন্য ৬০ গ্রেড ওজনের রেলপথ তুলে নিয়ে ৭৫ গ্রেড ওজনের লাইন পুনঃস্থাপন করা হয়েছে। একই সঙ্গে, কংক্রিটের তৈরি সিøপার, লাইন হুক, পাথর স্থাপনসহ একটি উন্নত লাইনে পরিণত করেছে। এ উদ্যোগ নিয়ে প্রকল্পের কাজ শেষ পর্যায়ে থাকলেও সরকারের সফলতার কমতি নেই।
রেলপথকে শক্তিশালী করতে ৪৪ মহাপরিকল্পনা ॥ রেলমন্ত্রী
নিজস্ব সংবাদদাতা, মৌলভীবাজার, ৩০ এপ্রিল ॥ বিএনপি আমলে রেলপথ ছিল অবহেলিত। বর্তমান সরকার রেলপথকে শক্তিশালী করতে ১৯ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে ৪৪টি মহাপরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। যুক্তরাজ্যের কুলাউড়া সমিতির উদ্যোগে মৌলভীবাজারের কুলাউড়া ইয়াকুব-তাজুল মহিলা বিশ্ববিদ্যালয়ের বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপরোক্ত কথাগুলো বলেন রেলমন্ত্রী মোঃ মুজিবুল হক এমপি। বুধবার দুপুরে বিদ্যালয় মাঠে অধ্যক্ষ মোঃ আব্দুর রউফের সভাপতিত্বে উদ্বোধক ছিলেন সাবেক চীফ হুইপ উপাধ্যক্ষ আব্দুস শহিদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন হুইপ মোঃ শাহাব উদ্দিন এমপি, মোঃ আব্দুল মতিন এমপি, জেলা প্রশাসক কামরুল হাসান, মৌলভীবাজার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এমএ মাসুদ।
http://www.dailyjanakantha.com/news_view.php?nc=14&dd=2014-05-01&ni=171579
No comments:
Post a Comment