মোদীর স্ত্রীর ‘সন্ধান’ চায় কংগ্রেস নেতৃত্ব
এই সময়, নয়াদিল্লি: নরেন্দ্র মোদীর স্ত্রী যশোদাবেন কোথায়? স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সুশীল কুমার শিন্ডের কাছে চিঠি লিখে এই প্রশ্নের জবাব চাইলেন কংগ্রেস নেতা আনিস দুরানি৷
যশোদাবেন এমনিতে তাঁর ভাইয়ের বাড়িতে থাকেন৷ কিন্ত্ত যে দিন মোদী ভদোদরায় প্রার্থী হিসেবে হলফনামায় তাঁর স্ত্রীর নাম জানিয়েছেন, তার পর থেকে যশোদাবেন আর ভাইয়ের বাড়িতে নেই৷ ইতিমধ্যেই একটি সাপ্তাহিকে এই খবর প্রকাশিত হয়েছে যে, কিছু হিন্দুত্ববাদী কর্মী ও সাদা পোশাকের নিরাপত্তারক্ষী এসে চার ধামে তীর্থ করার প্রস্তাব দিয়ে যশোদাবেনকে বাড়ি থেকে নিয়ে গিয়েছে৷ তার পর আমেদাবাদ থেকে তাঁকে একটি চার্টার্ড ফ্লাইটে করে নিয়ে যাওয়া হয়েছে৷ তিনি সম্ভবত হূষিকেশের কাছে রামদেবের একটি আশ্রমে আছেন৷ সংবাদমাধ্যমের হাত থেকে বাঁচাতেই এই ব্যবস্থা বলে শোনা যাচ্ছে৷ সে প্রসঙ্গ তুলেই শিন্ডের কাছে যশোদাবেনকে খুঁজে বের করার দাবি জানিয়েছেন দুরানি৷ কংগ্রেস সূত্রের খবর, সরাসরি এই প্রসঙ্গ তোলা শোভন নয় বলে এ ভাবে বিষয়টিকে তোলা হচ্ছে৷
দুরানি চিঠিতে লিখেছেন, চার ধাম যাত্রার জন্য এখন উত্তরাখণ্ড সরকারের কাছে নাম নথিভুক্ত করতে হয়৷ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক খোঁজ নিয়ে দেখুক, যশোদাবেনের নাম সেখানে নথিভুক্ত করা হয়েছে কি না৷ তাঁকে খুেঁজ বের করার দায়িত্ব স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের৷ যশোদাবেনকে খুঁজে তাঁকে যেন উপযুক্ত নিরাপত্তা দেওয়া হয়৷ দুরানি আর এক সপ্তাহ অপেক্ষা করবেন, তার মধ্যে খোঁজ না পাওয়া গেলে রাজঘাটে ধর্না শুরু করবেন বলেও জানিয়েছেন৷ তাঁর বক্তব্য, রামদেবের আশ্রমে নিয়ে যাওয়ার পর আজ পর্যন্ত যশোদাবেনের কোনও খোঁজ নেই৷ তাই তিনি কোথায় আছেন, তা জানা খুব দরকার৷
নরেন্দ্র মোদী যে দিন তাঁর হলফনামায় নিজের স্ত্রীর নাম জানিয়েছিলেন, তার পর এটাই স্বাভবিক ছিল যে, সংবাদমাধ্যম যশোদাবেনকে ছেঁকে ধরবে, তাঁর সাক্ষাত্কার নেবে, মোদী সম্পর্কে তাঁর মতামত জানতে চাইবে, বিয়ে নিয়ে হাজারো প্রশ্ন করবে৷ সে সব এড়াতেই কি যশোদাবেনকে তীর্থযাত্রায় নিয়ে যাওয়া হল? যশোদাবেনের না থাকার বিষয়টি নিয়েও তেমন হইচই হয়নি৷ আসলে যশোদাবেন তাঁর ভাইয়ের সঙ্গে থাকেন৷ তাঁর ভাই এ ব্যাপারে কোনও অভিযোগ করেননি৷ ফলে সব কিছু চুপচাপ আছে৷ মিডিয়াও বিশাল করে বিষয়টি তুলে ধরেনি৷ ইতিউতি কিছু খবর প্রকাশিত হলেও তেমন ভাবে যশোদাবেনের না-থাকাটা গুরুত্ব পায়নি৷ তাই সব মিলিয়ে বিষয়টি কিছুটা উপেক্ষিত হয়ে আড়ালে চলে গিয়েছে৷ সে জন্যই বোধহয় কংগ্রেস নেতারা তাঁকে সামনে নিয়ে আসার চেষ্টা করছেন৷
যশোদাবেন এমনিতে তাঁর ভাইয়ের বাড়িতে থাকেন৷ কিন্ত্ত যে দিন মোদী ভদোদরায় প্রার্থী হিসেবে হলফনামায় তাঁর স্ত্রীর নাম জানিয়েছেন, তার পর থেকে যশোদাবেন আর ভাইয়ের বাড়িতে নেই৷ ইতিমধ্যেই একটি সাপ্তাহিকে এই খবর প্রকাশিত হয়েছে যে, কিছু হিন্দুত্ববাদী কর্মী ও সাদা পোশাকের নিরাপত্তারক্ষী এসে চার ধামে তীর্থ করার প্রস্তাব দিয়ে যশোদাবেনকে বাড়ি থেকে নিয়ে গিয়েছে৷ তার পর আমেদাবাদ থেকে তাঁকে একটি চার্টার্ড ফ্লাইটে করে নিয়ে যাওয়া হয়েছে৷ তিনি সম্ভবত হূষিকেশের কাছে রামদেবের একটি আশ্রমে আছেন৷ সংবাদমাধ্যমের হাত থেকে বাঁচাতেই এই ব্যবস্থা বলে শোনা যাচ্ছে৷ সে প্রসঙ্গ তুলেই শিন্ডের কাছে যশোদাবেনকে খুঁজে বের করার দাবি জানিয়েছেন দুরানি৷ কংগ্রেস সূত্রের খবর, সরাসরি এই প্রসঙ্গ তোলা শোভন নয় বলে এ ভাবে বিষয়টিকে তোলা হচ্ছে৷
দুরানি চিঠিতে লিখেছেন, চার ধাম যাত্রার জন্য এখন উত্তরাখণ্ড সরকারের কাছে নাম নথিভুক্ত করতে হয়৷ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক খোঁজ নিয়ে দেখুক, যশোদাবেনের নাম সেখানে নথিভুক্ত করা হয়েছে কি না৷ তাঁকে খুেঁজ বের করার দায়িত্ব স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের৷ যশোদাবেনকে খুঁজে তাঁকে যেন উপযুক্ত নিরাপত্তা দেওয়া হয়৷ দুরানি আর এক সপ্তাহ অপেক্ষা করবেন, তার মধ্যে খোঁজ না পাওয়া গেলে রাজঘাটে ধর্না শুরু করবেন বলেও জানিয়েছেন৷ তাঁর বক্তব্য, রামদেবের আশ্রমে নিয়ে যাওয়ার পর আজ পর্যন্ত যশোদাবেনের কোনও খোঁজ নেই৷ তাই তিনি কোথায় আছেন, তা জানা খুব দরকার৷
নরেন্দ্র মোদী যে দিন তাঁর হলফনামায় নিজের স্ত্রীর নাম জানিয়েছিলেন, তার পর এটাই স্বাভবিক ছিল যে, সংবাদমাধ্যম যশোদাবেনকে ছেঁকে ধরবে, তাঁর সাক্ষাত্কার নেবে, মোদী সম্পর্কে তাঁর মতামত জানতে চাইবে, বিয়ে নিয়ে হাজারো প্রশ্ন করবে৷ সে সব এড়াতেই কি যশোদাবেনকে তীর্থযাত্রায় নিয়ে যাওয়া হল? যশোদাবেনের না থাকার বিষয়টি নিয়েও তেমন হইচই হয়নি৷ আসলে যশোদাবেন তাঁর ভাইয়ের সঙ্গে থাকেন৷ তাঁর ভাই এ ব্যাপারে কোনও অভিযোগ করেননি৷ ফলে সব কিছু চুপচাপ আছে৷ মিডিয়াও বিশাল করে বিষয়টি তুলে ধরেনি৷ ইতিউতি কিছু খবর প্রকাশিত হলেও তেমন ভাবে যশোদাবেনের না-থাকাটা গুরুত্ব পায়নি৷ তাই সব মিলিয়ে বিষয়টি কিছুটা উপেক্ষিত হয়ে আড়ালে চলে গিয়েছে৷ সে জন্যই বোধহয় কংগ্রেস নেতারা তাঁকে সামনে নিয়ে আসার চেষ্টা করছেন৷
No comments:
Post a Comment