গেদে গণধর্ষণে ফাঁসির রায়
এই সময়, গেদে: নাবালিকাকে গণধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্ত বিমল সর্দার ওরফে ব্যাটারিকে ফাঁসির আদেশ দিল আদালত। মঙ্গলবার কৃষ্ণনগর আদালতের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা বিচারক (তৃতীয় আদালত) পার্থসারথি মুখোপাধ্যায় এই নির্দেশ দিয়েছেন।
সোমবার গেদের সর্দারপাড়ার বাসিন্দা, পেশায় দিনমজুর বিমলকে দোষী সাব্যস্ত করেছিল আদালত। সরকারি আইনজীবী বিকাশ মুখোপাধ্যায় জানিয়েছেন, গত বছর ১৩ জুন নদিয়ার কৃষ্ণগঞ্জের গেদে সীমান্তে রাস্তার ধারে, বাঁশবন সংলগ্ন হলুদ খেতের মধ্যে পাওয়া যায় ক্লাস সেভেনের ছাত্রী দীপশিখার (নাম পরিবর্তিত) মৃতদেহ৷ গলার নলি কাটা, পোশাক বিস্রস্ত অবস্থায় পড়ে ছিল সে৷ অভিযোগের ভিত্তিতে গ্রেপ্তার করা হয় বিমল সর্দার নামে ওই স্থানীয় যুবককে৷ পুলিশের দাবি, জেরায় বিমল স্বীকার করে, সে এবং তার দুই বন্ধু মিলে ধর্ষণ করে খুন করে ওই ছাত্রীকে৷ সেই রাতে সর্দারপাড়াতেও ক্ষুব্ধ জনতার রোষে গ্রামছাড়া হতে হয় বিমলের পড়শিদের৷ পরে অবশ্য পুলিশ সেখানে নিরাপত্তার ব্যবস্থা করে৷
সোমবারের রায়ে খুশি দীপশিখার গ্রাম উত্তরপাড়া৷ সেখানকার বাসিন্দারা জানান, দীপশিখার বাবা নেই, মা মূক-বধির৷ দাদাও স্কুলছাত্র৷ নুন আনতে পান্তা ফুরনোর সংসার কোনওক্রমে চলত দীপশিখার মামাদের সাহায্যে৷ গ্রামবাসীর অভিযোগ, ১৩ জুন বিকেলে স্কুল থেকে ফেরার পথেই অপহরণ করা হয়েছিল দীপশিখাকে৷ পরের দিন সকাল থেকে শুরু হয় খোঁজাখুঁজি৷ বেলা ১১টা নাগাদ বিমলই খবর দেয় খেতের পাশে পড়ে রয়েছে দেহ৷ ক্ষুব্ধ গ্রামবাসী সেই যুবককেই চেপে ধরেন৷ উত্তেজিত জনতার রোষের মুখে সে দোষ কবুল করে বলে দাবি৷ এর পর শুরু হয় গণপিটুনি৷ অবশেষে কৃষ্ণগঞ্জ থানা থেকে পুলিশ এসে বিমলকে নিজেদের হেফাজতে নেয়৷
সোমবার গেদের সর্দারপাড়ার বাসিন্দা, পেশায় দিনমজুর বিমলকে দোষী সাব্যস্ত করেছিল আদালত। সরকারি আইনজীবী বিকাশ মুখোপাধ্যায় জানিয়েছেন, গত বছর ১৩ জুন নদিয়ার কৃষ্ণগঞ্জের গেদে সীমান্তে রাস্তার ধারে, বাঁশবন সংলগ্ন হলুদ খেতের মধ্যে পাওয়া যায় ক্লাস সেভেনের ছাত্রী দীপশিখার (নাম পরিবর্তিত) মৃতদেহ৷ গলার নলি কাটা, পোশাক বিস্রস্ত অবস্থায় পড়ে ছিল সে৷ অভিযোগের ভিত্তিতে গ্রেপ্তার করা হয় বিমল সর্দার নামে ওই স্থানীয় যুবককে৷ পুলিশের দাবি, জেরায় বিমল স্বীকার করে, সে এবং তার দুই বন্ধু মিলে ধর্ষণ করে খুন করে ওই ছাত্রীকে৷ সেই রাতে সর্দারপাড়াতেও ক্ষুব্ধ জনতার রোষে গ্রামছাড়া হতে হয় বিমলের পড়শিদের৷ পরে অবশ্য পুলিশ সেখানে নিরাপত্তার ব্যবস্থা করে৷
সোমবারের রায়ে খুশি দীপশিখার গ্রাম উত্তরপাড়া৷ সেখানকার বাসিন্দারা জানান, দীপশিখার বাবা নেই, মা মূক-বধির৷ দাদাও স্কুলছাত্র৷ নুন আনতে পান্তা ফুরনোর সংসার কোনওক্রমে চলত দীপশিখার মামাদের সাহায্যে৷ গ্রামবাসীর অভিযোগ, ১৩ জুন বিকেলে স্কুল থেকে ফেরার পথেই অপহরণ করা হয়েছিল দীপশিখাকে৷ পরের দিন সকাল থেকে শুরু হয় খোঁজাখুঁজি৷ বেলা ১১টা নাগাদ বিমলই খবর দেয় খেতের পাশে পড়ে রয়েছে দেহ৷ ক্ষুব্ধ গ্রামবাসী সেই যুবককেই চেপে ধরেন৷ উত্তেজিত জনতার রোষের মুখে সে দোষ কবুল করে বলে দাবি৷ এর পর শুরু হয় গণপিটুনি৷ অবশেষে কৃষ্ণগঞ্জ থানা থেকে পুলিশ এসে বিমলকে নিজেদের হেফাজতে নেয়৷
No comments:
Post a Comment