ঘরছাড়া দম্পতি, তদন্ত রিপোর্ট দিতে হবে এসপি-কে
এই সময়: পূর্ব মেদিনীপুরের ঘরছাড়া দম্পতির অভিযোগের বিস্তারিত তদন্ত করে ওই জেলার পুলিশ সুপারকে একটি রিপোর্ট হাইকোর্টে পেশ করতে হবে৷ মঙ্গলবার বিচারপতি দীপঙ্কর দত্ত ওই রিপোর্ট পেশ করার জন্য সময় দিয়েছেন ১৪ মে পর্যন্ত৷ ওই দিন ফের মামলার শুনানি৷
বাড়ি ও দোকান খুইয়ে তিন বছর ধরে চার শিশুপুত্রকে নিয়ে পথে পথে ঘুরে অবশেষে ২১ এপ্রিল স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে প্রধান বিচারপতির এজলাসের বাইরে ধর্নায় বসেছিলেন দাড়িবেড়িয়ার বাসিন্দা সুজন বন্দ্যোপাধ্যায়৷ তাঁর অভিযোগ ছিল, ২০১০ সালের অক্টোবর মাসে এলাকার সাংসদ শুভেন্দু অধিকারী তাঁদের বসতবাড়ি ও দোকান জোর করে দখল করে নিয়ে সেখানে পার্টি অফিস খুলে দেন৷ থানা থেকে শুরু করে মুখ্যমন্ত্রীর কাছে ধর্না দিয়েও কোনও ফল পাননি তাঁরা৷ মামলা করার অর্থও নেই তাঁদের৷ তাই হাইকোর্টে ধর্নায় বসে পড়েছেন তাঁরা৷
প্রধান বিচারপতির হস্তক্ষেপে পুলিশ ওই দম্পতিকে নিয়ে যায় রাজ্য আইনি পরিষেবা কেন্দ্রে৷ হাইকোর্টের নির্দেশে সুজনের স্ত্রী কণিকা ও চার শিশুপুত্রকে নিয়ে পুলিশ ইলিয়ট রোডের একটি সরকারি হোমে রাখে৷ তাঁরা সেখানেই রয়েছেন৷ সুজন অবশ্য এখনও খোলা আকাশের নীচেই বাস করছেন৷ এদিকে আইনজীবী কিশোর দত্ত ও জয়ন্তনারায়ণ চট্টোপাধ্যায়কে আইনি পরিষেবা দেওয়ার নির্দেশ দেয় কেন্দ্রটি৷ তাঁরা বিচারপতির দীপঙ্কর দত্তর অনুমতি নিয়ে মামলাটি দায়ের করেন৷ মঙ্গলবার মামলাটির একপ্রস্থ শুনানি গ্রহণ করে পুলিশ সুপারকে তদন্তের রিপোর্ট পেশের নির্দেশ দেওয়া হল৷
এই সময়: পূর্ব মেদিনীপুরের ঘরছাড়া দম্পতির অভিযোগের বিস্তারিত তদন্ত করে ওই জেলার পুলিশ সুপারকে একটি রিপোর্ট হাইকোর্টে পেশ করতে হবে৷ মঙ্গলবার বিচারপতি দীপঙ্কর দত্ত ওই রিপোর্ট পেশ করার জন্য সময় দিয়েছেন ১৪ মে পর্যন্ত৷ ওই দিন ফের মামলার শুনানি৷
বাড়ি ও দোকান খুইয়ে তিন বছর ধরে চার শিশুপুত্রকে নিয়ে পথে পথে ঘুরে অবশেষে ২১ এপ্রিল স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে প্রধান বিচারপতির এজলাসের বাইরে ধর্নায় বসেছিলেন দাড়িবেড়িয়ার বাসিন্দা সুজন বন্দ্যোপাধ্যায়৷ তাঁর অভিযোগ ছিল, ২০১০ সালের অক্টোবর মাসে এলাকার সাংসদ শুভেন্দু অধিকারী তাঁদের বসতবাড়ি ও দোকান জোর করে দখল করে নিয়ে সেখানে পার্টি অফিস খুলে দেন৷ থানা থেকে শুরু করে মুখ্যমন্ত্রীর কাছে ধর্না দিয়েও কোনও ফল পাননি তাঁরা৷ মামলা করার অর্থও নেই তাঁদের৷ তাই হাইকোর্টে ধর্নায় বসে পড়েছেন তাঁরা৷
প্রধান বিচারপতির হস্তক্ষেপে পুলিশ ওই দম্পতিকে নিয়ে যায় রাজ্য আইনি পরিষেবা কেন্দ্রে৷ হাইকোর্টের নির্দেশে সুজনের স্ত্রী কণিকা ও চার শিশুপুত্রকে নিয়ে পুলিশ ইলিয়ট রোডের একটি সরকারি হোমে রাখে৷ তাঁরা সেখানেই রয়েছেন৷ সুজন অবশ্য এখনও খোলা আকাশের নীচেই বাস করছেন৷ এদিকে আইনজীবী কিশোর দত্ত ও জয়ন্তনারায়ণ চট্টোপাধ্যায়কে আইনি পরিষেবা দেওয়ার নির্দেশ দেয় কেন্দ্রটি৷ তাঁরা বিচারপতির দীপঙ্কর দত্তর অনুমতি নিয়ে মামলাটি দায়ের করেন৷ মঙ্গলবার মামলাটির একপ্রস্থ শুনানি গ্রহণ করে পুলিশ সুপারকে তদন্তের রিপোর্ট পেশের নির্দেশ দেওয়া হল৷
No comments:
Post a Comment