বরিশালে যাকাতের কাপড় নিতে গিয়ে পদদলিত হয়ে ৩ জনের মৃত্যু
নিজস্ব সংবাদদাতা, গৌরনদী, বরিশাল, ২৫ জুলাই ॥ যাকাতের কাপড় নিতে গিয়ে পদদলিত হয়ে দুস্থ তিন নারী মারা গেছেন। এছাড়া আহত হয়েছেন আরও অন্তত ১০ নারী ও পুরুষ। শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে নগরীর কাঠপট্টি রোডের খান সন্স গ্রুপের অফিসে ঘটনাটি ঘটেছে। এ ঘটনায় খান সন্স গ্রুপের এক কর্মীকে আটক করেছে পুলিশ।
পুলিশ জানায়, প্রতিবছরের যতো এবারও ঈদ-উল-ফিতর উপলক্ষে খান সন্স অফিস কার্যালয়ে দুস্থ মানুষের জন্য যাকাতের কাপড় বিতরণের আয়োজন করে কোম্পানির কর্মকর্তারা। এদিকে কাপড় বিতরণের খবর পেয়ে নগরীর বিভিন্ন স্থান থেকে সহস্রাধিক দুস্থ মানুষ অফিস কার্যালয়ে ভিড় করেন। সকালে অফিসের গেট খোলার সঙ্গে সঙ্গে যাকাতের কাপড়ের জন্য অফিসের ভিতরে প্রবেশের সময় পদদলিত হয়ে ঘটনাস্থলেই সদর উপজেলার কর্ণকাঠী গ্রামের ফজলে আলীর স্ত্রী ফিরোজা বেগম (৫০) ও রসুলপুর এলাকার মোহন মিয়ার স্ত্রী নূপুর বেগম (৩০) মারা যান। দুর্ঘটনার খবর পেয়ে কোতোয়ালি মডেল থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে গুরুতর আহত আরও ১১ নারী ও পুরুষকে উদ্ধার করে শেবাচিম হাসপাতালে ভর্তি করেন। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় দুপুরে আরও এক নারী মারা যান এখন পর্যন্ত তাঁর পরিচয় পাওয়া যায়নি।
কোতোয়ালি মডেল থানার ওসি শাখাওয়াত হোসেন জানান, এ ঘটনার পর দুপুরে জেলা স্কুল মাঠে প্রতিষ্ঠানটি তাদের কাপড় বিতরণ শুরু করে। সেখানেও প্রচণ্ড ভিড় থাকায় পুলিশ কাপড় বিতরণ কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়ে সেখান থেকে যাকাতের কাপড়সহ খান সন্সের আট কর্মীকে আটক করে। পরবর্তীতে যাকাত নিতে আসা নারী-পুরুষেরা আটককৃত কর্মীদের ছেড়ে দেয়ার দাবিতে কোতোয়ালি মডেল থানা ঘেড়াও করে বিক্ষোভ প্রদর্শন করলে থাকার পর সাতজনকে ছেড়ে দেয়া হয়।
পুলিশ জানায়, প্রতিবছরের যতো এবারও ঈদ-উল-ফিতর উপলক্ষে খান সন্স অফিস কার্যালয়ে দুস্থ মানুষের জন্য যাকাতের কাপড় বিতরণের আয়োজন করে কোম্পানির কর্মকর্তারা। এদিকে কাপড় বিতরণের খবর পেয়ে নগরীর বিভিন্ন স্থান থেকে সহস্রাধিক দুস্থ মানুষ অফিস কার্যালয়ে ভিড় করেন। সকালে অফিসের গেট খোলার সঙ্গে সঙ্গে যাকাতের কাপড়ের জন্য অফিসের ভিতরে প্রবেশের সময় পদদলিত হয়ে ঘটনাস্থলেই সদর উপজেলার কর্ণকাঠী গ্রামের ফজলে আলীর স্ত্রী ফিরোজা বেগম (৫০) ও রসুলপুর এলাকার মোহন মিয়ার স্ত্রী নূপুর বেগম (৩০) মারা যান। দুর্ঘটনার খবর পেয়ে কোতোয়ালি মডেল থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে গুরুতর আহত আরও ১১ নারী ও পুরুষকে উদ্ধার করে শেবাচিম হাসপাতালে ভর্তি করেন। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় দুপুরে আরও এক নারী মারা যান এখন পর্যন্ত তাঁর পরিচয় পাওয়া যায়নি।
কোতোয়ালি মডেল থানার ওসি শাখাওয়াত হোসেন জানান, এ ঘটনার পর দুপুরে জেলা স্কুল মাঠে প্রতিষ্ঠানটি তাদের কাপড় বিতরণ শুরু করে। সেখানেও প্রচণ্ড ভিড় থাকায় পুলিশ কাপড় বিতরণ কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়ে সেখান থেকে যাকাতের কাপড়সহ খান সন্সের আট কর্মীকে আটক করে। পরবর্তীতে যাকাত নিতে আসা নারী-পুরুষেরা আটককৃত কর্মীদের ছেড়ে দেয়ার দাবিতে কোতোয়ালি মডেল থানা ঘেড়াও করে বিক্ষোভ প্রদর্শন করলে থাকার পর সাতজনকে ছেড়ে দেয়া হয়।
http://allbanglanewspapers.com/janakantha/
No comments:
Post a Comment