নজরদারির কোপ বাকস্বাধীনতায়
>> রয়টার্স
Published: 2014-07-29 18:13:30.0 BdST Updated: 2014-07-29 22:37:03.0 BdST
যুক্তরাষ্ট্রের গোপন নজরদারি ব্যবস্থার কারণে দেশটির সরকারি কর্মকর্তারা স্বাধীনভাবে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে পারছেন না বলে অভিযোগ তুলেছে দুটি মানবাধিকার সংগঠন।
‘হিউম্যান রাইটস ওয়াচ’ এবং ‘আমেরিকান সিভিল লিবার্টিস ইউনিয়ন’ সোমবার যৌথভাবে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে একথা বলেছে।
সিআইএ’র সাবেক কর্মকর্তা এডওয়ার্ড স্নোডেন নজরদারিকাণ্ড ফাঁসের পর এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে ওবামা প্রশাসনের উপর পর্যায়ে ব্যাপকমাত্রার নজরদারি গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও আইনি পরামর্শ পাওয়ার অধিকার খর্ব করছে বলে এতে মন্তব্য করা হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল সিকিউরিটি এজেন্সির(এনএসএ) গোপন নজরদারি প্রকল্পের অধীনে ইন্টারনেটে বিশ্বের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ এমনকি রাষ্ট্রপ্রধানদের যোগাযোগের তথ্য সংগ্রহ করে যুক্তরাষ্ট্র সরকার।
স্নোডেন এ ধরণের নজরদারির কথা ফাঁস করে দেয়ার পর এ নিয়ে বিশ্বব্যাপী সমালোচনা হয়।
কিন্তু প্রতিবেদনে বলা হয়, ওই গোয়েন্দাগিরি ফাঁসের পর থেকেই গণমাধ্যমের সঙ্গে যোগাযোগ করা নিয়ে উদ্বেগে আছেন সরকারি কর্মকর্তারা।যেকোনো ধরনের যোগাযোগ, ই-মেইল বা টেলিফোনে ডিজিটাল কোনো চিহ্ন থেকে যাওয়ার ঝুঁকি নিয়ে তারা উদ্বিগ্ন।
৯০ জনেরও বেশি সাংবাদিক, আইনজীবী, যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসনের বর্তমান ও সাবেক কর্মকর্তার সঙ্গে আলোচনা করে এই প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়।
এতে বলা হয়, “সরকারি কর্মকর্তারা সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে তেমন আগ্রহ দেখাচ্ছেন না বলে কয়েকজন সাংবাদিক আমাদেরকে জানিয়েছেন। এমন কি ব্যক্তিগত আলাপ ও গোপন করার মতো নয় এমন তথ্যও তারা দিতে চাচ্ছেন না। যদিও কয়েক বছর আগে এমনটি করতেন না সরকারি কর্মকর্তারা।”
প্রতিবেদনের তত্ত্বাবধায়ক আলেক্স সিনহা বলেন, “যুক্তরাষ্ট্র নিজেদেরকে গণতন্ত্র ও ব্যক্তি স্বাধীনতার আদর্শ বলে দাবি করে। কিন্তু তাদের গোপন এই নজরদারি নিজেদের মূল্যবোধেরই পরিপন্থি।” ওবামা প্রশাসন ও কংগ্রেসকে এধরনের নীতি পরিবর্তনেরও আহ্বান জানানো হয় প্রতিবেদনে।
সিআইএ’র সাবেক কর্মকর্তা এডওয়ার্ড স্নোডেন নজরদারিকাণ্ড ফাঁসের পর এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে ওবামা প্রশাসনের উপর পর্যায়ে ব্যাপকমাত্রার নজরদারি গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও আইনি পরামর্শ পাওয়ার অধিকার খর্ব করছে বলে এতে মন্তব্য করা হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল সিকিউরিটি এজেন্সির(এনএসএ) গোপন নজরদারি প্রকল্পের অধীনে ইন্টারনেটে বিশ্বের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ এমনকি রাষ্ট্রপ্রধানদের যোগাযোগের তথ্য সংগ্রহ করে যুক্তরাষ্ট্র সরকার।
স্নোডেন এ ধরণের নজরদারির কথা ফাঁস করে দেয়ার পর এ নিয়ে বিশ্বব্যাপী সমালোচনা হয়।
কিন্তু প্রতিবেদনে বলা হয়, ওই গোয়েন্দাগিরি ফাঁসের পর থেকেই গণমাধ্যমের সঙ্গে যোগাযোগ করা নিয়ে উদ্বেগে আছেন সরকারি কর্মকর্তারা।যেকোনো ধরনের যোগাযোগ, ই-মেইল বা টেলিফোনে ডিজিটাল কোনো চিহ্ন থেকে যাওয়ার ঝুঁকি নিয়ে তারা উদ্বিগ্ন।
৯০ জনেরও বেশি সাংবাদিক, আইনজীবী, যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসনের বর্তমান ও সাবেক কর্মকর্তার সঙ্গে আলোচনা করে এই প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়।
এতে বলা হয়, “সরকারি কর্মকর্তারা সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে তেমন আগ্রহ দেখাচ্ছেন না বলে কয়েকজন সাংবাদিক আমাদেরকে জানিয়েছেন। এমন কি ব্যক্তিগত আলাপ ও গোপন করার মতো নয় এমন তথ্যও তারা দিতে চাচ্ছেন না। যদিও কয়েক বছর আগে এমনটি করতেন না সরকারি কর্মকর্তারা।”
প্রতিবেদনের তত্ত্বাবধায়ক আলেক্স সিনহা বলেন, “যুক্তরাষ্ট্র নিজেদেরকে গণতন্ত্র ও ব্যক্তি স্বাধীনতার আদর্শ বলে দাবি করে। কিন্তু তাদের গোপন এই নজরদারি নিজেদের মূল্যবোধেরই পরিপন্থি।” ওবামা প্রশাসন ও কংগ্রেসকে এধরনের নীতি পরিবর্তনেরও আহ্বান জানানো হয় প্রতিবেদনে।
No comments:
Post a Comment