রোনাল্ডো-রুনিরা এখন বিশ্বকাপের দর্শক
মজিবর রহমান, ব্রাজিল থেকে
অনেক তারকার শেষ বিশ্বকাপ ছিল এবার। বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় তারকাদের হাট ছিল গতবারের চ্যাম্পিয়ন স্পেনে। সেরা গোলরক্ষক হিসেবে গোল্ডেন গ্লোভ এ্যাওয়ার্ড জেতা ইকার ক্যাসিয়াস এবং যৌথভাবে সর্বোচ্চ গোলদাতা ডেভিড ভিয়াদের এটিই ছিল শেষ বিশ্বকাপ। চারবারের চ্যাম্পিয়ন ইতালির গোলরক্ষক জিয়ানলুইগি বুফন আর মিডফিল্ডার আন্দ্রেয়া পিরলোর ছিল শেষ এবং দলটির জনপ্রিয় স্ট্রাইকার মারিও বালোতেল্লির প্রথম বিশ্বকাপ ছিল এবার। স্পেন, ইতালির সঙ্গে বর্তমানে বিশ্বসেরা ফুটবলার ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডোর দল পর্তুগালও বিদায় নিয়েছে প্রথম রাউন্ড থেকেই। এ ছাড়া ১৯৬৬ সালের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ড বিদায় নিয়েছে গ্রুপ পর্ব থেকে, ফলে অন্যতম তারকা ওয়েন রুনির এবারের মতো শেষ হয়েছে বিশ্বকাপ। দুইবারের বিশ্বজয়ী উরুগুয়ের দিয়েগো ফোরলান গত আসরের সেরা খেলোয়াড় হলেও এবার ছিলেন নিষ্প্রভ, বিদায় নিয়েছে তাঁর দলও। এবার দলটির অন্যতম তারকা ছিলেন লুইস সুয়ারেজ। তিনি ‘কামড় কা-’ ঘটিয়ে আগেই শেষ করেছেন এবারের বিশ্বকাপ। শুক্রবার থেকে শুরু হচ্ছে শেষ আটের জমজমাট লড়াই। ৩২ দলের এক ঝাঁক তারকা নিয়ে যে অভিযান শুরু হয়েছিল সেখানে এখন সেরা আটের লড়াই। তবে সেরা কিছু তারকা ঝরে পড়েছেন যাদের জন্য কিছুটা হলেও ম্লান হয়ে যাবে উত্তেজনায় ঠাসা এ কোয়ার্টার ফাইনালের লড়াই। রোনাল্ডো-রুনিদের দর্শক হয়েই দেখতে হবে বিশ্বকাপের পরবর্তী ম্যাচগুলো।
গত আসরের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন স্পেন ছিল সবচেয়ে তারকাসমৃদ্ধ। সে কারণেই অধিক সন্ন্যাসীতে হয়েছে গাঁজন নষ্ট। সবার আগেই বিদায় নিয়েছে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নরা। গত আসরের সেরা গোলরক্ষক ক্যাসিয়াসেরও বিশ্ব ফুটবলের সেরা আসর এখন দর্শক হয়েই দেখতে হচ্ছে। বয়স বলছে আর বিশ্বকাপ খেলা হবে না তাঁর। অধিনায়ক হিসেবে দারুণ ব্যর্থতার বোঝা কাঁধে নিয়েই দেশে ফিরলেন ৩৩ বছর বয়সী ক্যাসিয়াস। তাঁরই সতীর্থ ভিয়া গত আসরে ছিলেন একেবারে দুর্দান্ত। করেছিলেন যৌথভাবে সর্বাধিক ৫ গোল। সেই ভিয়া এবার সর্বশেষ গ্রুপ ম্যাচটি খেলেছেন স্পেনের বিদায় নিশ্চিত হওয়ার পর। বিশ্বকাপ শেষেই অবসর নিয়ে ফেলার কারণে আজীবনের জন্য তিনি হয়ে গেছেন দর্শক। তবে বিশ্ব ফুটবলের কোটি কোটি ভক্ত সমর্থকদের জন্য সবচেয়ে বড় অতৃপ্তি হয়ে থাকবে রোনাল্ডোকে বেশিদিন মাঠে না দেখতে পারার আক্ষেপ। ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো বর্তমান বিশ্বসেরা ফুটবলার, পর্তুগাল ফুটবল ইতিহাসে সর্বকালের সবচেয়ে বেশি গোলদাতা, প্রথম পর্তুগীজ হিসেবে তিন বিশ্বকাপ খেলেই গোল করা ফুটবলার। অথচ ইনজুরির আঘাতে প্রথম দিকে তাঁর খেলা নিয়েই ছিল সংশয়। শেষ পর্যন্ত সি আর সেভেন খেলেছেন। কিন্তু তাঁর মধ্যে সেই তেজ কিংবা ফুটবল ক্যারিশমা দেখতে পাননি কেউ। ইনজুরির সঙ্গে লড়াই করা রোনাল্ডো নিজেকে মেলে ধরতে পারেননি গ্রুপ পর্বের প্রথম দুই ম্যাচে। যখন জ্বলে উঠেছেন ততক্ষণে দ্বিতীয় রাউন্ডে ওঠার আশা একেবারেই মিটমিটে হয়ে গেছে পর্তুগালের। শেষ ম্যাচে রোনাল্ডো গোল পেয়ে ফেরার ইঙ্গিত দিলেও দলের বিদায়ে তিনি এখন শুধু দর্শক।
ইতালির অন্যতম দুই অভিজ্ঞ ফুটবলার বুফন আর পিরলোর এটিই ছিল শেষ বিশ্বকাপ। তবে গত আসরের মতো এবারও প্রথম রাউন্ড থেকেই দল বাদ পড়েছে। তেমন আলো ছড়াতে পারেননি এ দুই বর্ষীয়ান তারকা। দলের বিদায়ের পর আজীবনের জন্য দর্শক বনে গেছেন এ দু’জন। আবার তরুণ উদীয়মান স্ট্রাইকার বালোতেল্লি তেমন কিছুই করতে পারেননি। এখন তিনিও দর্শক। ইংল্যান্ড দলটিকে নিয়ে এবার তেমন উৎসাহ না থাকলেও অন্যতম জনপ্রিয় স্ট্রাইকার রুনিকে নিয়ে ছিল সবার আগ্রহ। প্রথম ম্যাচে তেমন সাড়া জাগাতে না পারলেও পরের ম্যাচে দারুণ খেলে নজর কাড়েন রুনি এবং বিশ্বকাপে নিজের দশম ম্যাচে করেন প্রথম গোল। সেই রুনিও দলের বিদায়ের পর এখন শুধুই দর্শক। ছোট দলগুলোর বড় তারকারাও বিশ্বকাপ শেষ করেছেন দলের ব্যর্থতা দেখে। সুইজারল্যান্ডের জেরদান শাকিরি, ক্যামেরুনের স্যামুয়েল ইতো, আইভরিকোস্টের দিদিয়ের দ্রগবা, ঘানার আসামোয়াহ জিয়ানরা শেষ করেছেন ব্যর্থতায়। দলের বিদায়ঘণ্টা বাজার পর এখন দেশে ফিরেছেন এই তারকারা।
গত আসরের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন স্পেন ছিল সবচেয়ে তারকাসমৃদ্ধ। সে কারণেই অধিক সন্ন্যাসীতে হয়েছে গাঁজন নষ্ট। সবার আগেই বিদায় নিয়েছে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নরা। গত আসরের সেরা গোলরক্ষক ক্যাসিয়াসেরও বিশ্ব ফুটবলের সেরা আসর এখন দর্শক হয়েই দেখতে হচ্ছে। বয়স বলছে আর বিশ্বকাপ খেলা হবে না তাঁর। অধিনায়ক হিসেবে দারুণ ব্যর্থতার বোঝা কাঁধে নিয়েই দেশে ফিরলেন ৩৩ বছর বয়সী ক্যাসিয়াস। তাঁরই সতীর্থ ভিয়া গত আসরে ছিলেন একেবারে দুর্দান্ত। করেছিলেন যৌথভাবে সর্বাধিক ৫ গোল। সেই ভিয়া এবার সর্বশেষ গ্রুপ ম্যাচটি খেলেছেন স্পেনের বিদায় নিশ্চিত হওয়ার পর। বিশ্বকাপ শেষেই অবসর নিয়ে ফেলার কারণে আজীবনের জন্য তিনি হয়ে গেছেন দর্শক। তবে বিশ্ব ফুটবলের কোটি কোটি ভক্ত সমর্থকদের জন্য সবচেয়ে বড় অতৃপ্তি হয়ে থাকবে রোনাল্ডোকে বেশিদিন মাঠে না দেখতে পারার আক্ষেপ। ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো বর্তমান বিশ্বসেরা ফুটবলার, পর্তুগাল ফুটবল ইতিহাসে সর্বকালের সবচেয়ে বেশি গোলদাতা, প্রথম পর্তুগীজ হিসেবে তিন বিশ্বকাপ খেলেই গোল করা ফুটবলার। অথচ ইনজুরির আঘাতে প্রথম দিকে তাঁর খেলা নিয়েই ছিল সংশয়। শেষ পর্যন্ত সি আর সেভেন খেলেছেন। কিন্তু তাঁর মধ্যে সেই তেজ কিংবা ফুটবল ক্যারিশমা দেখতে পাননি কেউ। ইনজুরির সঙ্গে লড়াই করা রোনাল্ডো নিজেকে মেলে ধরতে পারেননি গ্রুপ পর্বের প্রথম দুই ম্যাচে। যখন জ্বলে উঠেছেন ততক্ষণে দ্বিতীয় রাউন্ডে ওঠার আশা একেবারেই মিটমিটে হয়ে গেছে পর্তুগালের। শেষ ম্যাচে রোনাল্ডো গোল পেয়ে ফেরার ইঙ্গিত দিলেও দলের বিদায়ে তিনি এখন শুধু দর্শক।
ইতালির অন্যতম দুই অভিজ্ঞ ফুটবলার বুফন আর পিরলোর এটিই ছিল শেষ বিশ্বকাপ। তবে গত আসরের মতো এবারও প্রথম রাউন্ড থেকেই দল বাদ পড়েছে। তেমন আলো ছড়াতে পারেননি এ দুই বর্ষীয়ান তারকা। দলের বিদায়ের পর আজীবনের জন্য দর্শক বনে গেছেন এ দু’জন। আবার তরুণ উদীয়মান স্ট্রাইকার বালোতেল্লি তেমন কিছুই করতে পারেননি। এখন তিনিও দর্শক। ইংল্যান্ড দলটিকে নিয়ে এবার তেমন উৎসাহ না থাকলেও অন্যতম জনপ্রিয় স্ট্রাইকার রুনিকে নিয়ে ছিল সবার আগ্রহ। প্রথম ম্যাচে তেমন সাড়া জাগাতে না পারলেও পরের ম্যাচে দারুণ খেলে নজর কাড়েন রুনি এবং বিশ্বকাপে নিজের দশম ম্যাচে করেন প্রথম গোল। সেই রুনিও দলের বিদায়ের পর এখন শুধুই দর্শক। ছোট দলগুলোর বড় তারকারাও বিশ্বকাপ শেষ করেছেন দলের ব্যর্থতা দেখে। সুইজারল্যান্ডের জেরদান শাকিরি, ক্যামেরুনের স্যামুয়েল ইতো, আইভরিকোস্টের দিদিয়ের দ্রগবা, ঘানার আসামোয়াহ জিয়ানরা শেষ করেছেন ব্যর্থতায়। দলের বিদায়ঘণ্টা বাজার পর এখন দেশে ফিরেছেন এই তারকারা।
http://www.allbanglanewspapers.com/janakantha.html
No comments:
Post a Comment