শর্ত শিথিল করেছে ॥ আইএমএফ সন্তুষ্ট
০ ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর ঢাকায়
০ অভ্যন্তরীণ চাহিদাকে গুরুত্ব দিয়ে সহযোগিতা বাড়াবে
০ শর্ত শিথিল করায় প্রমাণ করে দেশের অর্থ ব্যবস্থা ভালভাবে চলছে
০ আইএমএফের এত বড় কর্মকর্তার এই প্রথম বাংলাদেশ সফর
০ অভ্যন্তরীণ চাহিদাকে গুরুত্ব দিয়ে সহযোগিতা বাড়াবে
০ শর্ত শিথিল করায় প্রমাণ করে দেশের অর্থ ব্যবস্থা ভালভাবে চলছে
০ আইএমএফের এত বড় কর্মকর্তার এই প্রথম বাংলাদেশ সফর
হামিদ-উজ-জামান মামুন ॥ বাংলাদেশকে আর্থিক সহযোগিতা দেয়ার ক্ষেত্রে শর্ত শিথিল করবে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। সেই সঙ্গে বিভিন্ন ক্ষেত্রে দেশের অভ্যন্তরীণ চাহিদাকে গুরুত্ব দিয়ে সহযোগিতা বাড়ানো হবে। বর্তমানে চলমান এক বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বর্ধিত সহায়তা (ইসিএফ) ঋণ সহায়তা কর্মসূচীর ব্যাপক প্রশংসা করেছে সংস্থাটি। এ ছাড়া সরকারের গৃহীত বিভিন্ন কার্যক্রমে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন আইএমএফের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর নাওইউকি শিনোহারা। মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) বৈঠকে শর্ত শিথিল করার বিষয়টি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অবহিত করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশ বিষয়ে নমনীয় নীতি গ্রহণের জন্য আইএমএফকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেছেন আমরা গরিব দেশ তাই আমাদের উন্নয়নে আমরা আমাদের মতো করে কাজ করব। সভা সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
এ বিষয়টিকে অত্যন্ত ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের মহাপরিচালক মোস্তফা কে মুজেরি। তিনি জনকণ্ঠকে বলেন, আইএমএফ যদি শর্ত শিথিল করে তাহলে বুঝতে হবে আমাদের আর্থিক সিস্টেম যেভাবে চলছে তাতে তাদের খুব বেশি আপত্তি নেই। এমন কিছু তারা দেখছে না যে, কঠিন শর্ত দিতে হবে। শর্ত শিথিল করে ঋণ দিলে সেটি বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য ভাল ফল বয়ে আনবে। তবে আমরা আর্থিক ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে যেমন ভাল করছি, এটা যেমন ঠিক, তেমনি আরও ভাল করার সুযোগ রয়েছে। সে কাজগুলো আমাদের নিজেদের ভালর জন্যই নিজেদেরই করতে হবে। এ জন্য আইএমএফের চাপ দিতে হবে এমন কোন কথা নেই।
একনেক বৈঠকে যাওয়ার আগে মঙ্গলবার সকালে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সম্মেলন কক্ষে প্রায় এক ঘণ্টা বৈঠক করেন অর্থমন্ত্রী। বৈঠকে বাংলাদেশ সফররত আইএমএফের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর নাওইউকি শিনোহারাসহ প্রতিনিধি দলের অন্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। বৈঠক শেষে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত জানান, বহুদিন পর সম্ভবত এই প্রথম আইএমএফের এত উচ্চ পর্যায়ের কোন কর্মকর্তা বাংলাদেশ সফর করছেন। বৈঠকে ২০১৪-১৫ অর্থবছরের বাজেট নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তারা বলেছে এটি উচ্চাভিলাসী বাজেট নয়, ভাল বাজেট হয়েছে। আমাদের বাস্তবায়ন ভাল হচ্ছে। চলমান ইসিএফ ঋণের আর দুটি কিস্তি বাকি আছে। এগুলো শেষ হলে নতুন কর্মসূচী হবে। তবে কী কর্মসূচী বা কী ধরনের হবে সে বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়নি। তিনি জানান, বাংলাদেশ ব্যাংকের সক্ষমতা বাড়ছে। এ জন্য হলমার্ক, ডেসটিনিসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বেসিক ব্যাংকের দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারছি না, এটা ঠিক নয়, তবে দেরি হচ্ছে। অপর এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, বাজেটে আমি কালো টাকা সাদা করার কোন সুযোগ দেইনি। এটি ইনকাম ট্যাক্স ল’ (আইন) তেই রয়েছে। যারা এসব নিয়ে কথা বলছে তারা অল আর রাবিশ, ইট ইজ আর্টারলি ননসেন্স। আমি দিয়েছে রিয়েল এস্টেটের ক্ষেত্রে স্কয়ার ফুট অনুযায়ী জরিমানা দিয়ে বিনিয়োগ করা যাবে সেটিও আইন অনুযায়ীই। এখানে আমার কিছু নেই। যা হয়েছে সব স্বাভাবিক আইনেই হয়েছে।
সূত্র জানায়, এর আগে চলমান বর্ধিত ঋণ সুবিধা (ইসিএফ) এ ঋণ পেতে ১৭টি কঠিন শর্ত বেঁধে দিয়েছিল আইএমএফ। শর্ত মেনে গত কয়েক বছরে কয়েক দফা বিদ্যুত ও জ্বালানি তেলের দাম বাড়িয়েছে, সারের ভর্তুকি কমিয়েছে। এসব শর্তের অনেক পূরণ করার পরই ১ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের এ ঋণ পাওয়া যায়। পরবর্তীতে মাঝপথে শর্তের কারণে আইএমএফের চলমান বর্ধিত ঋণ সুবিধার দ্বিতীয় কিস্তি আটকে দিয়েছিল। কেননা রাশিয়ার কাছ থেকে অস্ত্র কিনতে ১০০ কোটি ডলার ঋণচুক্তি করে বাংলাদেশ। এ ঋণের সুদের হার সাড়ে ৪ শতাংশ। এটি সাপ্লায়ার্স ক্রেডিট। অন্যদিকে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুত কেন্দ্র নির্মাণে ৫০ কোটি ডলারের ঋণচুক্তি হয়েছিল। লন্ডন আন্তঃব্যাংক অফার রেটের (লাইবর) সঙ্গে ১ শতাংশ যোগ করলে যে হার দাঁড়ায়, সেটি হবে এ ঋণের সুদের হার। দুটিই কঠিন শর্তের ঋণ। এসব ঋণ চুক্তির আগেই আইএমএফের পক্ষ থেকে আপত্তি জানানো হয়েছিল। বাংলাদেশে নিযুক্ত আইএমএফের আবাসিক প্রতিনিধি এতেরি কিনত্রাজে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) সচিব আবুল কালাম আজাদের কাছে সামরিক সরঞ্জাম কেনার বিষয়ে জানতে চান। পরে আইএমএফের এশিয়া প্যাসিফিক ডিপার্টমেন্ট এ বিষয়ে সরকারের কাছে ব্যাখ্যা চায়। এ অবস্থায় এবারের মতো কঠিন শর্তে ঋণ নেয়ার সীমা অতিক্রমের শর্তটি শিথিল করার অনুরোধ করা হয় বাংলাদেশের পক্ষ থেকে। এ আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এবারের মতো শর্ত শিথিল করে দ্বিতীয় কিস্তি ছাড় করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল বোর্ড সভা এবং পরবর্তীতে অর্থছাড়ও করেছে।
সূত্র জানায়, বর্তমানে বাংলাদেশের অর্থনীতি নিয়ে ব্যাপক আশাবাদী আইএমএফ। এর প্রমাণ মেলে গত এপ্রিল মাসে ওয়াশিংটন ডিসিতে অনুষ্ঠিত বিশ্বব্যাংক এবং আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) এর স্প্রিং বৈঠকের সময়। সে সময় আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) এশিয়া প্যাসিফিক ডিপার্টমেন্টের পরিচালক চ্যাংইয়ং রিহী ওয়াশিংটনে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছিলেন, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক পারফর্মেন্স নিয়ে আমরা উদ্বিগ্ন নই। ৬ শতাংশের মধ্যে জিডিপি প্রবৃদ্ধি একটি বড় বিষয়। যদিও গত বছরের রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে প্রবৃদ্ধি সামান্য কমতির দিকে। কিন্তু এখন সেটি স্বাভাবিকতার দিকে যাচ্ছে। আমরা বিশ্বাস করি বাংলাদেশ ৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জনের পথে ফিরে আসবে। তিনি বলেন, ৬ শতাংশ অথবা ৬ শতাংশের কাছাকাছি প্রবৃদ্ধি এটি খারাপ পারফর্মেন্স নয়। এটি নিম্ন মাত্রার প্রবৃদ্ধিও নয়। আমরা বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির ব্যাপারে সজাগ রয়েছি। তবে এক্ষেত্রে বিশেষ মনোযোগ দিচ্ছি বস্ত্র শিল্প এবং ব্যাংকিং সমস্যার দিকে। যদিও এই সমস্যা থেকে বেরিয়ে আসার চেষ্টা চলছে।
এ বিষয়টিকে অত্যন্ত ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের মহাপরিচালক মোস্তফা কে মুজেরি। তিনি জনকণ্ঠকে বলেন, আইএমএফ যদি শর্ত শিথিল করে তাহলে বুঝতে হবে আমাদের আর্থিক সিস্টেম যেভাবে চলছে তাতে তাদের খুব বেশি আপত্তি নেই। এমন কিছু তারা দেখছে না যে, কঠিন শর্ত দিতে হবে। শর্ত শিথিল করে ঋণ দিলে সেটি বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য ভাল ফল বয়ে আনবে। তবে আমরা আর্থিক ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে যেমন ভাল করছি, এটা যেমন ঠিক, তেমনি আরও ভাল করার সুযোগ রয়েছে। সে কাজগুলো আমাদের নিজেদের ভালর জন্যই নিজেদেরই করতে হবে। এ জন্য আইএমএফের চাপ দিতে হবে এমন কোন কথা নেই।
একনেক বৈঠকে যাওয়ার আগে মঙ্গলবার সকালে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সম্মেলন কক্ষে প্রায় এক ঘণ্টা বৈঠক করেন অর্থমন্ত্রী। বৈঠকে বাংলাদেশ সফররত আইএমএফের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর নাওইউকি শিনোহারাসহ প্রতিনিধি দলের অন্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। বৈঠক শেষে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত জানান, বহুদিন পর সম্ভবত এই প্রথম আইএমএফের এত উচ্চ পর্যায়ের কোন কর্মকর্তা বাংলাদেশ সফর করছেন। বৈঠকে ২০১৪-১৫ অর্থবছরের বাজেট নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তারা বলেছে এটি উচ্চাভিলাসী বাজেট নয়, ভাল বাজেট হয়েছে। আমাদের বাস্তবায়ন ভাল হচ্ছে। চলমান ইসিএফ ঋণের আর দুটি কিস্তি বাকি আছে। এগুলো শেষ হলে নতুন কর্মসূচী হবে। তবে কী কর্মসূচী বা কী ধরনের হবে সে বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়নি। তিনি জানান, বাংলাদেশ ব্যাংকের সক্ষমতা বাড়ছে। এ জন্য হলমার্ক, ডেসটিনিসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বেসিক ব্যাংকের দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারছি না, এটা ঠিক নয়, তবে দেরি হচ্ছে। অপর এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, বাজেটে আমি কালো টাকা সাদা করার কোন সুযোগ দেইনি। এটি ইনকাম ট্যাক্স ল’ (আইন) তেই রয়েছে। যারা এসব নিয়ে কথা বলছে তারা অল আর রাবিশ, ইট ইজ আর্টারলি ননসেন্স। আমি দিয়েছে রিয়েল এস্টেটের ক্ষেত্রে স্কয়ার ফুট অনুযায়ী জরিমানা দিয়ে বিনিয়োগ করা যাবে সেটিও আইন অনুযায়ীই। এখানে আমার কিছু নেই। যা হয়েছে সব স্বাভাবিক আইনেই হয়েছে।
সূত্র জানায়, এর আগে চলমান বর্ধিত ঋণ সুবিধা (ইসিএফ) এ ঋণ পেতে ১৭টি কঠিন শর্ত বেঁধে দিয়েছিল আইএমএফ। শর্ত মেনে গত কয়েক বছরে কয়েক দফা বিদ্যুত ও জ্বালানি তেলের দাম বাড়িয়েছে, সারের ভর্তুকি কমিয়েছে। এসব শর্তের অনেক পূরণ করার পরই ১ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের এ ঋণ পাওয়া যায়। পরবর্তীতে মাঝপথে শর্তের কারণে আইএমএফের চলমান বর্ধিত ঋণ সুবিধার দ্বিতীয় কিস্তি আটকে দিয়েছিল। কেননা রাশিয়ার কাছ থেকে অস্ত্র কিনতে ১০০ কোটি ডলার ঋণচুক্তি করে বাংলাদেশ। এ ঋণের সুদের হার সাড়ে ৪ শতাংশ। এটি সাপ্লায়ার্স ক্রেডিট। অন্যদিকে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুত কেন্দ্র নির্মাণে ৫০ কোটি ডলারের ঋণচুক্তি হয়েছিল। লন্ডন আন্তঃব্যাংক অফার রেটের (লাইবর) সঙ্গে ১ শতাংশ যোগ করলে যে হার দাঁড়ায়, সেটি হবে এ ঋণের সুদের হার। দুটিই কঠিন শর্তের ঋণ। এসব ঋণ চুক্তির আগেই আইএমএফের পক্ষ থেকে আপত্তি জানানো হয়েছিল। বাংলাদেশে নিযুক্ত আইএমএফের আবাসিক প্রতিনিধি এতেরি কিনত্রাজে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) সচিব আবুল কালাম আজাদের কাছে সামরিক সরঞ্জাম কেনার বিষয়ে জানতে চান। পরে আইএমএফের এশিয়া প্যাসিফিক ডিপার্টমেন্ট এ বিষয়ে সরকারের কাছে ব্যাখ্যা চায়। এ অবস্থায় এবারের মতো কঠিন শর্তে ঋণ নেয়ার সীমা অতিক্রমের শর্তটি শিথিল করার অনুরোধ করা হয় বাংলাদেশের পক্ষ থেকে। এ আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এবারের মতো শর্ত শিথিল করে দ্বিতীয় কিস্তি ছাড় করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল বোর্ড সভা এবং পরবর্তীতে অর্থছাড়ও করেছে।
সূত্র জানায়, বর্তমানে বাংলাদেশের অর্থনীতি নিয়ে ব্যাপক আশাবাদী আইএমএফ। এর প্রমাণ মেলে গত এপ্রিল মাসে ওয়াশিংটন ডিসিতে অনুষ্ঠিত বিশ্বব্যাংক এবং আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) এর স্প্রিং বৈঠকের সময়। সে সময় আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) এশিয়া প্যাসিফিক ডিপার্টমেন্টের পরিচালক চ্যাংইয়ং রিহী ওয়াশিংটনে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছিলেন, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক পারফর্মেন্স নিয়ে আমরা উদ্বিগ্ন নই। ৬ শতাংশের মধ্যে জিডিপি প্রবৃদ্ধি একটি বড় বিষয়। যদিও গত বছরের রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে প্রবৃদ্ধি সামান্য কমতির দিকে। কিন্তু এখন সেটি স্বাভাবিকতার দিকে যাচ্ছে। আমরা বিশ্বাস করি বাংলাদেশ ৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জনের পথে ফিরে আসবে। তিনি বলেন, ৬ শতাংশ অথবা ৬ শতাংশের কাছাকাছি প্রবৃদ্ধি এটি খারাপ পারফর্মেন্স নয়। এটি নিম্ন মাত্রার প্রবৃদ্ধিও নয়। আমরা বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির ব্যাপারে সজাগ রয়েছি। তবে এক্ষেত্রে বিশেষ মনোযোগ দিচ্ছি বস্ত্র শিল্প এবং ব্যাংকিং সমস্যার দিকে। যদিও এই সমস্যা থেকে বেরিয়ে আসার চেষ্টা চলছে।
http://www.allbanglanewspapers.com/janakantha.html
No comments:
Post a Comment