বিদায় অরকুট! সম্বল শুধু নস্ট্যালজিয়া
এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: ২০০৪ সালে যাত্রা শুরু। কিন্তু মাত্র দশ বছর পার করে বাধ্য হয়ে থামতে হচ্ছে একদা জনপ্রিয়তার তুঙ্গে থাকা সোশ্যাল মিডিয়াকে। ঘাতকের নাম বলার উপর অবশ্য কোনও পুরস্কার নেই।
শুরুতেই সাড়া ফেলে দিয়েছিল গুগলের প্রথম সোশ্যাল নেটওয়ার্ক ওয়েবসাইট অরকুট। চাটুজ্জেদের রোয়াকের মজলিশ বা ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল-বালিগঞ্জ লেকের ধারের প্রেমালাপ সরাসরি কম্পিউটারের পর্দায় উঠে আসার স্বাদ এর আগে পায়নি দুনিয়ার আড্ডাবাজরা। অল্প সময়ের মধ্যেই তাই জনপ্রিয়তার তুঙ্গে পৌঁছে যায় অরকুট। তবে ভক্তদলের সংখ্যাধিক্য দেখা যায় ব্রাজিল ও ভারতে। এ হেন অরকুটকে এবার বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিল গুগল। জনপ্রিয়তার হার উল্লেখজনক ভাবে কমে যাওয়াই এর অন্যতম কারণ। আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর নেমে আসছে যবনিকা, জানিয়েছে সংস্থা।
২০০৪ সালে ইন্টারনেট দৈত্য গুগলের পাশাপাশি জন্ম নেয় আর এক সোশ্যাল নেটওয়ার্ক ওয়েবসাইট ফেসবুক। তবে অরকুটের মতো গোড়াতেই নেট বাসিন্দাদের নজর কাড়েনি তা। কিন্তু ২০০৮ সালেই অরকুটকে পিছনে ফেলে পয়লা নম্বরে জায়গা পাকা করে নেয় ফেসবুক। এর পর টুইটারের আবির্ভাবে আরও পিছিয়ে পড়ে অরকুট। ফেসবুকের টক্কর নিতে মরিয়া গুগল ২০১০ সালে বাজারে আনে গুগল প্লাস। তবু সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং বিশ্বে জনপ্রিয়তার নিক্তিতে ফেসবুক থেকে যায় ধরাছোঁয়ার বাইরে।
পিছিয়ে পড়তে পড়তে ক্রমে অপ্রাসঙ্গিক হয়ে পড়ে অরকুট। তবু ব্রাজিল ও ভারতে কয়েক লক্ষ অরকুট ব্যবহারকারী আজও রয়ে গিয়েছেন। কিন্তু জনপ্রিয়তায় মারাত্মক ভাটা পড়ায় আর তাকে টানতে চায় না গুগল।
তবে এখনও বেশ কয়েক লক্ষ গ্রাহক রয়েছে অরকুটের। তাঁদের ভবিষ্যত্ কী?
অরকুটের ইঞ্জিনিয়ার ডিরেক্টর পাওলো গলঘার জানিয়েছেন, বাজারে দাপিয়ে বেড়ানো অন্যান্য সোশ্যাল নেটওয়ার্ক ওয়েবসাইটে তাঁদের রেজিস্ট্রেশন করা ছাড়া উপায় নেই। সাম্প্রতিক ব্লগে তিনি জানিয়েছেন, গুগল টেকআউট ব্যবহার করে অরকুটের অ্যাকাউন্ট থেকে যাবতীয় তথ্য ও ছবি নতুন ঠিকানায় পাঠাতে পারবেন ইউজাররা। তবে এই সুবিধে ২০১৬ সালের সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্তই দেওয়া হবে। তিনি জানিয়েছেন, নতুন কোনও ইউজার রেজিস্ট্রেশন করা যাবে না অরকুটে।
শুরুতেই সাড়া ফেলে দিয়েছিল গুগলের প্রথম সোশ্যাল নেটওয়ার্ক ওয়েবসাইট অরকুট। চাটুজ্জেদের রোয়াকের মজলিশ বা ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল-বালিগঞ্জ লেকের ধারের প্রেমালাপ সরাসরি কম্পিউটারের পর্দায় উঠে আসার স্বাদ এর আগে পায়নি দুনিয়ার আড্ডাবাজরা। অল্প সময়ের মধ্যেই তাই জনপ্রিয়তার তুঙ্গে পৌঁছে যায় অরকুট। তবে ভক্তদলের সংখ্যাধিক্য দেখা যায় ব্রাজিল ও ভারতে। এ হেন অরকুটকে এবার বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিল গুগল। জনপ্রিয়তার হার উল্লেখজনক ভাবে কমে যাওয়াই এর অন্যতম কারণ। আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর নেমে আসছে যবনিকা, জানিয়েছে সংস্থা।
২০০৪ সালে ইন্টারনেট দৈত্য গুগলের পাশাপাশি জন্ম নেয় আর এক সোশ্যাল নেটওয়ার্ক ওয়েবসাইট ফেসবুক। তবে অরকুটের মতো গোড়াতেই নেট বাসিন্দাদের নজর কাড়েনি তা। কিন্তু ২০০৮ সালেই অরকুটকে পিছনে ফেলে পয়লা নম্বরে জায়গা পাকা করে নেয় ফেসবুক। এর পর টুইটারের আবির্ভাবে আরও পিছিয়ে পড়ে অরকুট। ফেসবুকের টক্কর নিতে মরিয়া গুগল ২০১০ সালে বাজারে আনে গুগল প্লাস। তবু সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং বিশ্বে জনপ্রিয়তার নিক্তিতে ফেসবুক থেকে যায় ধরাছোঁয়ার বাইরে।
পিছিয়ে পড়তে পড়তে ক্রমে অপ্রাসঙ্গিক হয়ে পড়ে অরকুট। তবু ব্রাজিল ও ভারতে কয়েক লক্ষ অরকুট ব্যবহারকারী আজও রয়ে গিয়েছেন। কিন্তু জনপ্রিয়তায় মারাত্মক ভাটা পড়ায় আর তাকে টানতে চায় না গুগল।
তবে এখনও বেশ কয়েক লক্ষ গ্রাহক রয়েছে অরকুটের। তাঁদের ভবিষ্যত্ কী?
অরকুটের ইঞ্জিনিয়ার ডিরেক্টর পাওলো গলঘার জানিয়েছেন, বাজারে দাপিয়ে বেড়ানো অন্যান্য সোশ্যাল নেটওয়ার্ক ওয়েবসাইটে তাঁদের রেজিস্ট্রেশন করা ছাড়া উপায় নেই। সাম্প্রতিক ব্লগে তিনি জানিয়েছেন, গুগল টেকআউট ব্যবহার করে অরকুটের অ্যাকাউন্ট থেকে যাবতীয় তথ্য ও ছবি নতুন ঠিকানায় পাঠাতে পারবেন ইউজাররা। তবে এই সুবিধে ২০১৬ সালের সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্তই দেওয়া হবে। তিনি জানিয়েছেন, নতুন কোনও ইউজার রেজিস্ট্রেশন করা যাবে না অরকুটে।
No comments:
Post a Comment