মিসৌরিতে বিক্ষোভে টিয়ার গ্যাস, স্টান গ্রেনেড
নিউজ ডেস্ক, বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
Published: 2014-08-14 22:27:39.0 BdST Updated: 2014-08-14 22:27:39.0 BdST
যুক্তরাষ্ট্রের মিসৌরি অঙ্গরাজ্যের ফার্গুসান শহরে পুলিশ টিয়ার গ্যাস, স্টান গ্রেনেড ও স্মোক বোমা ব্যবহার করে প্রায় ৩৫০ বিক্ষোভকারীকে ছত্রভঙ্গ করে দিয়েছে।
শহরটিতে মাইকেল ব্রাউন নামের নিরস্ত্র এক কৃষ্ণাঙ্গ কিশোর পুলিশের গুলিতে নিহত হওয়ার পর টানা চতুর্থ রাতের মতো বিক্ষোভ হয়, যাতে অংশগ্রহণকারীদের অধিকাংশই কৃষ্ণাঙ্গ ছিল।
বিক্ষোভকারীরা পুলিশের দিকে পাথর নিক্ষেপ করে।
রয়টার্সের এক সাংবাদিক দুই তরুণকে মুখ ঢেকে পেট্রলবোমা বানাতে দেখেছেন একটি বাস স্ট্যান্ডে। পুলিশ দাবি করেছে তাদের সদস্যদের দিকে পেট্রল বোমা ছোড়া হয়েছে।
প্রশাসন বলছে, শহরের কৃষ্ণাঙ্গ অধ্যুষিত সেইন্ট লুইস এলাকায় পুলিশের একটি গাড়িতে বন্দুক নিয়ে ধস্তাধস্তির সময় ব্রাউন মারা গেছে।
তবে কয়েকজন প্রত্যক্ষদর্শী তাকে গাড়ির বাইরে হাত উঁচু করে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখেছেন।
টেরেল নামের ১৮ বছরের এক বিক্ষোভকারী বলেন, ‘‘কেবলমাত্র আমার গায়ের রংয়ের জন্য আমাকে অনেক কিছু সহ্য করতে হয়েছে, পুলিশের নৃসংসতায় আমি ক্লান্ত, এটা আর নয়। বিচার না পাওয়া পর্যন্ত প্রতিদিন বিক্ষোভ চালিয়ে যাব।”
মিসৌরির ওই ঘটনার শান্তিপূর্ণ সমাধান চেয়েছেন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। দেশটির মানবাধিকার কর্মীরাও এ নিয়ে কথা বলেছেন।
তবে পুলিশ ব্রাউনের মৃত্যুর বিষয়ে তথ্য দিতে বেশ ধীরগতি অবলম্বন করেছে। যে পুলিশ কর্মকর্তার গুলিতে কৃষ্ণাঙ্গ কিশোর নিহত হয়েছিলেন তার নামও প্রকাশ করেনি তারা।
এক প্রতক্ষ্যদর্শী গণমাধ্যমকে বলেছেন, তিনি ব্রাউনের সঙ্গে হাঁটছিলেন, সেখানে বন্দুক নিয়ে কোন ধস্তাধস্তির ঘটনা ঘটেনি।
তিনি আরো জানান, পুলিশ সদস্যটি ব্রাউনকে বেশ কয়েকটি গুলি করেন। ময়নাতদন্তে কিশোরের শরীরে একাধিক বুলেটের চিহ্ন পাওয়া গিয়েছিল বলে স্থানীয় গণমাধ্যমগুলোতে বলা হয়।
ফার্গুসান শহরের ২১ হাজারের মতো বাসিন্দা রয়েছেন যাদের দুই তৃতীয়াংশই কৃষ্ণাঙ্গ। আর সেখানকার ৫৩ জন পুলিশ কর্মকর্তার মধ্যে কৃষ্ণাঙ্গ রয়েছেন মাত্র তিনজন।
বিক্ষোভকারীরা পুলিশের দিকে পাথর নিক্ষেপ করে।
রয়টার্সের এক সাংবাদিক দুই তরুণকে মুখ ঢেকে পেট্রলবোমা বানাতে দেখেছেন একটি বাস স্ট্যান্ডে। পুলিশ দাবি করেছে তাদের সদস্যদের দিকে পেট্রল বোমা ছোড়া হয়েছে।
প্রশাসন বলছে, শহরের কৃষ্ণাঙ্গ অধ্যুষিত সেইন্ট লুইস এলাকায় পুলিশের একটি গাড়িতে বন্দুক নিয়ে ধস্তাধস্তির সময় ব্রাউন মারা গেছে।
তবে কয়েকজন প্রত্যক্ষদর্শী তাকে গাড়ির বাইরে হাত উঁচু করে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখেছেন।
টেরেল নামের ১৮ বছরের এক বিক্ষোভকারী বলেন, ‘‘কেবলমাত্র আমার গায়ের রংয়ের জন্য আমাকে অনেক কিছু সহ্য করতে হয়েছে, পুলিশের নৃসংসতায় আমি ক্লান্ত, এটা আর নয়। বিচার না পাওয়া পর্যন্ত প্রতিদিন বিক্ষোভ চালিয়ে যাব।”
মিসৌরির ওই ঘটনার শান্তিপূর্ণ সমাধান চেয়েছেন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। দেশটির মানবাধিকার কর্মীরাও এ নিয়ে কথা বলেছেন।
তবে পুলিশ ব্রাউনের মৃত্যুর বিষয়ে তথ্য দিতে বেশ ধীরগতি অবলম্বন করেছে। যে পুলিশ কর্মকর্তার গুলিতে কৃষ্ণাঙ্গ কিশোর নিহত হয়েছিলেন তার নামও প্রকাশ করেনি তারা।
এক প্রতক্ষ্যদর্শী গণমাধ্যমকে বলেছেন, তিনি ব্রাউনের সঙ্গে হাঁটছিলেন, সেখানে বন্দুক নিয়ে কোন ধস্তাধস্তির ঘটনা ঘটেনি।
তিনি আরো জানান, পুলিশ সদস্যটি ব্রাউনকে বেশ কয়েকটি গুলি করেন। ময়নাতদন্তে কিশোরের শরীরে একাধিক বুলেটের চিহ্ন পাওয়া গিয়েছিল বলে স্থানীয় গণমাধ্যমগুলোতে বলা হয়।
ফার্গুসান শহরের ২১ হাজারের মতো বাসিন্দা রয়েছেন যাদের দুই তৃতীয়াংশই কৃষ্ণাঙ্গ। আর সেখানকার ৫৩ জন পুলিশ কর্মকর্তার মধ্যে কৃষ্ণাঙ্গ রয়েছেন মাত্র তিনজন।
No comments:
Post a Comment