হঠাৎ জেগে উঠল নদী
এ রহমান মুকুল, পঞ্চগড় ॥ ফসলী জমিতে হঠাৎ করে জেগে উঠেছে নদী। এর ফলে সদ্য রোপিত কৃষকের আমন, আখসহ বিভিন্ন ফসলের ক্ষেতের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। দীর্ঘ দেড় কিলোমিটার এলাকার দুশ’ একর জমিও ভেঙ্গে গভীর খাদে পরিণত হয়েছে। হঠাৎ জেগে ওঠা ২০ মিটার চওড়া এই নদীর কোথাও কোমর পানি আবার কোথাও হাঁটু পানি। এর প্রবল স্্েরাত গিয়ে পড়েছে পার্শ্ববর্তী টাঙ্গন নদীর মহারানী বাঁধে। অতিবৃষ্টি ও উজান থেকে বয়ে আসা ভারতীয় ঢলে পানির প্রচ- তোড়ে এই নদীর সৃষ্টি হয়েছে বলে স্থানীয় গ্রামবাসী দাবি করেছে। শিশুসহ নদী দেখতে যাওয়া বিভিন্ন বয়সের লোকজন ¯্রােতের মধ্যে সাঁতার কাটছে এবং শিশুরা আনন্দে লাফালাফিও করছে।
সদর উপজেলার গরীনাবাড়ি ইউনিয়নের কাশিমপুর গ্রামে ফসলের বুক চিরে রাতারাতি জেগে ওঠা নদীর খবরে দূর-দূরান্ত থেকে অসংখ্য কৌতুহলি মানুষ প্রতিদিন ভিড় করছে। গড়ে উঠেছে অস্থায়ীভাবে চা-পানের দোকান, সাইকেল মোটরসাইকেল গ্যারেজ এবং খাবার দোকান। দর্শনার্থীদের সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে স্থানীয়রা।
কৃষি বিভাগ ও স্থানীয়রা জানায়, সদর উপজেলার গরীনাবাড়ি ইউনিয়নের কাশিমপুর গ্রামের ওই স্থানে ছোট গর্ত ছিল। গত ক’দিন ধরে ভারি বর্ষণ এবং উজান থেকে বয়ে আসা ভারতীয় পানির ঢলে ছোট এই গর্তটি গভীর খাদে পরিণত হয়। দেড় কিলোমিটার এলাকাজুড়ে তলিয়ে যায় ধান, আখসহ বিভিন্ন ফসলের ক্ষেত। সোমবার গভীর রাতে হঠাৎ এই নদীর সৃষ্টি হয় বলে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকরা জানান। মঙ্গলবার স্থানীয় কৃষি বিভাগের কর্মকর্তারা সরেজমিন এলাকা পরিদর্শনে যান।
সদর উপজেলার গরীনাবাড়ি ইউনিয়নের কাশিমপুর গ্রামে ফসলের বুক চিরে রাতারাতি জেগে ওঠা নদীর খবরে দূর-দূরান্ত থেকে অসংখ্য কৌতুহলি মানুষ প্রতিদিন ভিড় করছে। গড়ে উঠেছে অস্থায়ীভাবে চা-পানের দোকান, সাইকেল মোটরসাইকেল গ্যারেজ এবং খাবার দোকান। দর্শনার্থীদের সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে স্থানীয়রা।
কৃষি বিভাগ ও স্থানীয়রা জানায়, সদর উপজেলার গরীনাবাড়ি ইউনিয়নের কাশিমপুর গ্রামের ওই স্থানে ছোট গর্ত ছিল। গত ক’দিন ধরে ভারি বর্ষণ এবং উজান থেকে বয়ে আসা ভারতীয় পানির ঢলে ছোট এই গর্তটি গভীর খাদে পরিণত হয়। দেড় কিলোমিটার এলাকাজুড়ে তলিয়ে যায় ধান, আখসহ বিভিন্ন ফসলের ক্ষেত। সোমবার গভীর রাতে হঠাৎ এই নদীর সৃষ্টি হয় বলে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকরা জানান। মঙ্গলবার স্থানীয় কৃষি বিভাগের কর্মকর্তারা সরেজমিন এলাকা পরিদর্শনে যান।
http://allbanglanewspapers.com/janakantha/
No comments:
Post a Comment