অপর্ণা সেনকে ৬ ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ
সারদা কেলেঙ্কারি
সারদা কেলেঙ্কারিতে সোমবারই প্রথম জেরার মুখে পড়লেন রাজ্যের কোন মন্ত্রী। এদিন দুপুরে বস্ত্রমন্ত্রী শ্যামা প্রসাদ মুখার্জিকে সল্টলেকের দফতরে ডেকে পাঠিয়ে চার ঘণ্টা জেরা করল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। আর এদিনই জেরা করা হলো চিত্র পরিচালক ও অভিনেত্রী অপর্ণা সেনকেও। একটানা ছ’ঘণ্টা। সারদা গোষ্ঠীর মালিকানাধীন একটি পাক্ষিক পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন তিনি। খবর আনন্দবাজার পত্রিকা অনলাইনের।
সল্টলেকের সিজিও কমপ্লেক্সে শ্যামা প্রসাদ মুখার্জি পৌঁছান বেলা পৌনে দু’টা আর বের হন প্রায় সন্ধ্যা ছ’টায়। অপর্ণা সেন তাঁর স্বামী কল্যাণ রায়কে সঙ্গে নিয়ে বেলা ১১টা ইডি দফতরে পৌঁছেন। তাঁরা বের হন বিকেল পাঁচটা। সেই হিসেবে মন্ত্রী শ্যামা প্রসাদ ও অভিনেত্রী অপর্ণা সেন দু’জনে একসঙ্গে তিনঘণ্টা ইডির দফতরে থাকলেও তাঁদের একসঙ্গে বসিয়ে জেরা করা হয়নি বলে তদন্তকারী কর্মকর্তারা জানান। তাঁর ব্যবসার ভরাডুবির জন্য সংবাদমাধ্যমের ব্যবসাই দায়ী বলে এর আগে কয়েকবার অভিযোগ করেন সারদা প্রধান সুদীপ্ত সেন। এই ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত লোকদের মাধ্যমেই রাজনীতিতে প্রভাবশালীদের বিপুল পরিমাণ টাকা দেয়া হয় বলে অভিযোগ করেন তিনি। সেইসূত্র ধরেই তৃণমূলের বহিষ্কৃত সংসদ সদস্য কুণাল ঘোষকে কয়েকবার জেরা করে তদন্তকারীরা। জেরা করা হয়েছে আরও দুই তৃণমূল সংসদ সদস্য সৃঞ্জয় বসু এবং অর্পিতা ঘোষকে।
সৃঞ্জয়ের সংবাদপত্রের সঙ্গে সারদা গোষ্ঠীর একটি টিভি চ্যানেলের ব্যবসায়িক চুক্তি হয়েছিল। আর নাট্যকর্মী অর্পিতা কাজ করতেন আর একটি টিভি চ্যানেলে। এবার জেরার মুখে পড়লেন অপর্ণা। এদিন ইডি দফতর থেকে চলে যাওয়ার সময় অপর্ণা জানান, সারদার মালিকানাধীন যে পাক্ষিক পত্রিকাটির তিনি সম্পাদনা করতেন তার আর্থিক লেনদেন সংক্রান্ত বিষয়েই তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। তিনি বলেন, ‘আর্থিক বিষয়টি আমি দেখতাম না বলেই তদন্তকারীদের জানিয়েছি। তবে তদন্তের স্বার্থে আবার ডাকা হলে আমি সহযোগিতা করব।’ ইডি জানায়, পত্রিকার সম্পাদক হিসেবে মাসে কয়েক লাখ টাকা বেতন পেতেন অপর্ণা সেন। মোট ২১মাস কাজ করেছেন তিনি ঐ পত্রিকায়।
সল্টলেকের সিজিও কমপ্লেক্সে শ্যামা প্রসাদ মুখার্জি পৌঁছান বেলা পৌনে দু’টা আর বের হন প্রায় সন্ধ্যা ছ’টায়। অপর্ণা সেন তাঁর স্বামী কল্যাণ রায়কে সঙ্গে নিয়ে বেলা ১১টা ইডি দফতরে পৌঁছেন। তাঁরা বের হন বিকেল পাঁচটা। সেই হিসেবে মন্ত্রী শ্যামা প্রসাদ ও অভিনেত্রী অপর্ণা সেন দু’জনে একসঙ্গে তিনঘণ্টা ইডির দফতরে থাকলেও তাঁদের একসঙ্গে বসিয়ে জেরা করা হয়নি বলে তদন্তকারী কর্মকর্তারা জানান। তাঁর ব্যবসার ভরাডুবির জন্য সংবাদমাধ্যমের ব্যবসাই দায়ী বলে এর আগে কয়েকবার অভিযোগ করেন সারদা প্রধান সুদীপ্ত সেন। এই ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত লোকদের মাধ্যমেই রাজনীতিতে প্রভাবশালীদের বিপুল পরিমাণ টাকা দেয়া হয় বলে অভিযোগ করেন তিনি। সেইসূত্র ধরেই তৃণমূলের বহিষ্কৃত সংসদ সদস্য কুণাল ঘোষকে কয়েকবার জেরা করে তদন্তকারীরা। জেরা করা হয়েছে আরও দুই তৃণমূল সংসদ সদস্য সৃঞ্জয় বসু এবং অর্পিতা ঘোষকে।
সৃঞ্জয়ের সংবাদপত্রের সঙ্গে সারদা গোষ্ঠীর একটি টিভি চ্যানেলের ব্যবসায়িক চুক্তি হয়েছিল। আর নাট্যকর্মী অর্পিতা কাজ করতেন আর একটি টিভি চ্যানেলে। এবার জেরার মুখে পড়লেন অপর্ণা। এদিন ইডি দফতর থেকে চলে যাওয়ার সময় অপর্ণা জানান, সারদার মালিকানাধীন যে পাক্ষিক পত্রিকাটির তিনি সম্পাদনা করতেন তার আর্থিক লেনদেন সংক্রান্ত বিষয়েই তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। তিনি বলেন, ‘আর্থিক বিষয়টি আমি দেখতাম না বলেই তদন্তকারীদের জানিয়েছি। তবে তদন্তের স্বার্থে আবার ডাকা হলে আমি সহযোগিতা করব।’ ইডি জানায়, পত্রিকার সম্পাদক হিসেবে মাসে কয়েক লাখ টাকা বেতন পেতেন অপর্ণা সেন। মোট ২১মাস কাজ করেছেন তিনি ঐ পত্রিকায়।
No comments:
Post a Comment