ভারতে প্রবল বন্যা, ভূমিধসে ৭৪ জনের মৃত্যু
প্রবল বৃষ্টিপাতে উত্তর ভারতের কয়েকটি রাজ্যজুড়ে প্রবল বন্যা দেখা দিয়েছে। বন্যা ও ভূমিধসে রাজ্যগুলোর অন্তত ৭৪ বাসিন্দা মারা গেছেন। সোমবার বিবিসি জানিয়েছে, উত্তরাখাণ্ডে প্রবল বৃষ্টিপাত চলাকালীন ভূমিধসে ৩২ জন নিহত হয়েছেন। খবর ওয়েবসাইট।
একই দিন এনডিটিভিতে প্রকাশিত প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, বন্যায় উত্তর প্রদেশ, বিহার, উত্তরাখাণ্ড ও হিমাচল প্রদেশে কয়েক লাখ লোক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। উত্তর প্রদেশের (ইউপি) কয়েকটি জেলার এক হাজারেরও বেশি গ্রাম বন্যাক্রান্ত হয়ে কয়েক লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। এখানে ২৮ জন মারা গেছেন। রাজ্যটির বহরাইচ, বলরামপুর ও বড়বানকি জেলার বন্যা পরিস্থিতি আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন রাজ্য সরকারের প্রধান সচিব অলোক রাজন। তিনি বলেন, বন্যায় মোট নয়টি জেলা আক্রান্ত হয়েছে। বহরাইচের দুটি তেহশিলের ২শ’টিরও বেশি গ্রাম ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে।
নেপালে বন্যা হওয়ায় পর বাঁধ খুলে দেয়ায় উত্তর প্রদেশের অধিকাংশ নদীর পানি বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে বন্যা দেখা দিয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি। প্রচণ্ড বৃষ্টিপাতের পর হিমাচল প্রদেশে নদীর প্রবল স্রোতে রবিবার রাতে তিনজন ভেসে গিয়েছেন। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত তারা নিখোঁজ রয়েছেন। ভূমিধসের পর রাজ্যটিতে যান চলাচলে বিঘœ সৃষ্টি হয়েছে। এখানে বৃষ্টিপাতের পর আকস্মিক বন্যায় এ পর্যন্ত ১১ জন প্রাণ হারিয়েছেন। আবহাওয়া দফতরের খবর অনুযায়ী আগামী সপ্তাহজুড়েও রাজ্যটিতে বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকবে। বিহারের নয়টি জেলায় বন্যা দেখা দিয়েছে। এখানে বন্যায় দুজন মারা গেছেন এবং প্রায় চার লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।
রাজ্যটির সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত জেলাগুলোর মধ্যে দার্বানগা, নালন্দা, পশ্চিম চম্পারান ও পাটনা উল্লেখযোগ্য। এসব জেলার ৩৮ হাজার মানুষকে স্থাপিত ৭৫টি ত্রাণশিবিরে সরিয়ে নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
একই দিন এনডিটিভিতে প্রকাশিত প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, বন্যায় উত্তর প্রদেশ, বিহার, উত্তরাখাণ্ড ও হিমাচল প্রদেশে কয়েক লাখ লোক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। উত্তর প্রদেশের (ইউপি) কয়েকটি জেলার এক হাজারেরও বেশি গ্রাম বন্যাক্রান্ত হয়ে কয়েক লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। এখানে ২৮ জন মারা গেছেন। রাজ্যটির বহরাইচ, বলরামপুর ও বড়বানকি জেলার বন্যা পরিস্থিতি আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন রাজ্য সরকারের প্রধান সচিব অলোক রাজন। তিনি বলেন, বন্যায় মোট নয়টি জেলা আক্রান্ত হয়েছে। বহরাইচের দুটি তেহশিলের ২শ’টিরও বেশি গ্রাম ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে।
নেপালে বন্যা হওয়ায় পর বাঁধ খুলে দেয়ায় উত্তর প্রদেশের অধিকাংশ নদীর পানি বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে বন্যা দেখা দিয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি। প্রচণ্ড বৃষ্টিপাতের পর হিমাচল প্রদেশে নদীর প্রবল স্রোতে রবিবার রাতে তিনজন ভেসে গিয়েছেন। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত তারা নিখোঁজ রয়েছেন। ভূমিধসের পর রাজ্যটিতে যান চলাচলে বিঘœ সৃষ্টি হয়েছে। এখানে বৃষ্টিপাতের পর আকস্মিক বন্যায় এ পর্যন্ত ১১ জন প্রাণ হারিয়েছেন। আবহাওয়া দফতরের খবর অনুযায়ী আগামী সপ্তাহজুড়েও রাজ্যটিতে বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকবে। বিহারের নয়টি জেলায় বন্যা দেখা দিয়েছে। এখানে বন্যায় দুজন মারা গেছেন এবং প্রায় চার লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।
রাজ্যটির সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত জেলাগুলোর মধ্যে দার্বানগা, নালন্দা, পশ্চিম চম্পারান ও পাটনা উল্লেখযোগ্য। এসব জেলার ৩৮ হাজার মানুষকে স্থাপিত ৭৫টি ত্রাণশিবিরে সরিয়ে নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
No comments:
Post a Comment