দূতাবাস ছাড়ছেন না এ্যাসাঞ্জ
‘প্রত্যর্পণ না করার নিশ্চয়তা চাই’
যুক্তরাষ্ট্রে প্রত্যর্পণ না করার নিশ্চয়তা না পেলে লন্ডনে ইকুয়েডর দূতাবাস ছাড়বেন না বিশ্বব্যাপী হইচই ফেলে দেয়া ওয়েবসাইট উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান এ্যাসাঞ্জ। তাঁর আইনজীবী জেনিফার রবিনসন মঙ্গলবার এ কথা জানিয়েছেন। খবর এএফপির।
যৌন হয়রানির মামলায় সুইডেনে প্রত্যর্পণ এড়াতে দুই বছরের বেশি সময় ধরে ওই দূতাবাসের ভেতরে রয়েছেন এ্যাসাঞ্জ। বন্দীদশায় থাকতে থাকতে ফুসফুস ও হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে পড়েছেন তিনি। সোমবার তিনি ইঙ্গিত দিয়েছিলেন, তিনি শীঘ্রই দূতাবাস ছাড়বেন। জেনিফার অস্ট্রেলিয়ান ব্রডকাস্টিং কর্পোরেশনকে বলেছেন, এতদিন ধরে বন্দীদশায় থাকায় ৪৩ বছর বয়সী এ্যাসাঞ্জের স্বাস্থ্যে ব্যাপক প্রভাব পড়েছে। তবে তিনি কবে দূতাবাস ছাড়ছেন তা বলা কঠিন। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের হাতে প্রত্যর্পণের ঝুঁকি থেকে তাঁকে রক্ষা করে ব্রিটিশ সরকার দূতাবাস ত্যাগের অনুমতি দিলেই এ্যাসাঞ্জ যত দ্রুত সম্ভব দূতাবাস ত্যাগ করবেন।
এ্যাসাঞ্জের আশঙ্কা, যুক্তরাজ্য তাঁকে গ্রেফতার করে সুইডেনে প্রত্যর্পণ করলে সুইডেন তাঁকে যুক্তরাষ্ট্রের হাতে তুলে দিতে পারে। আর যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় তথ্য ফাঁসের ঘটনাগুলোর একটির নায়ক এ্যাসাঞ্জকে তখন মার্কিন বিচার ব্যবস্থার মুখোমুখি হতে হবে।
জেনিফার বলেন, আমরা যত দ্রুত সম্ভব এ্যাসাঞ্জকে বাইরে দেখতে চাই। তিনি দুই বছরের বেশি সময় ধরে দূতাবাসে আছেন। আর দূতাবাসের ভেতরের অবস্থা ও পরিস্থিতি তেমন ভাল নয়। তাঁকে যুক্তরাষ্ট্রে প্রত্যর্পণ না করার নিশ্চয়তা দিতে আমরা ব্রিটিশ সরকারকে অনুরোধ করেছি। আর এ্যাসাঞ্জের প্রধান উদ্বেগের বিষয় এটিই। আর এ কারণেই তিনি রাজনৈতিক আশ্রয় চেয়ে দূতাবাসের ভেতরে স্বেচ্ছাবন্দী আছেন। আমরা জানি না এ বিষয় নিয়ে কবে সরকারের সঙ্গে আলোচনা করতে পারব।
যৌন হয়রানির মামলায় সুইডেনে প্রত্যর্পণ এড়াতে দুই বছরের বেশি সময় ধরে ওই দূতাবাসের ভেতরে রয়েছেন এ্যাসাঞ্জ। বন্দীদশায় থাকতে থাকতে ফুসফুস ও হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে পড়েছেন তিনি। সোমবার তিনি ইঙ্গিত দিয়েছিলেন, তিনি শীঘ্রই দূতাবাস ছাড়বেন। জেনিফার অস্ট্রেলিয়ান ব্রডকাস্টিং কর্পোরেশনকে বলেছেন, এতদিন ধরে বন্দীদশায় থাকায় ৪৩ বছর বয়সী এ্যাসাঞ্জের স্বাস্থ্যে ব্যাপক প্রভাব পড়েছে। তবে তিনি কবে দূতাবাস ছাড়ছেন তা বলা কঠিন। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের হাতে প্রত্যর্পণের ঝুঁকি থেকে তাঁকে রক্ষা করে ব্রিটিশ সরকার দূতাবাস ত্যাগের অনুমতি দিলেই এ্যাসাঞ্জ যত দ্রুত সম্ভব দূতাবাস ত্যাগ করবেন।
এ্যাসাঞ্জের আশঙ্কা, যুক্তরাজ্য তাঁকে গ্রেফতার করে সুইডেনে প্রত্যর্পণ করলে সুইডেন তাঁকে যুক্তরাষ্ট্রের হাতে তুলে দিতে পারে। আর যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় তথ্য ফাঁসের ঘটনাগুলোর একটির নায়ক এ্যাসাঞ্জকে তখন মার্কিন বিচার ব্যবস্থার মুখোমুখি হতে হবে।
জেনিফার বলেন, আমরা যত দ্রুত সম্ভব এ্যাসাঞ্জকে বাইরে দেখতে চাই। তিনি দুই বছরের বেশি সময় ধরে দূতাবাসে আছেন। আর দূতাবাসের ভেতরের অবস্থা ও পরিস্থিতি তেমন ভাল নয়। তাঁকে যুক্তরাষ্ট্রে প্রত্যর্পণ না করার নিশ্চয়তা দিতে আমরা ব্রিটিশ সরকারকে অনুরোধ করেছি। আর এ্যাসাঞ্জের প্রধান উদ্বেগের বিষয় এটিই। আর এ কারণেই তিনি রাজনৈতিক আশ্রয় চেয়ে দূতাবাসের ভেতরে স্বেচ্ছাবন্দী আছেন। আমরা জানি না এ বিষয় নিয়ে কবে সরকারের সঙ্গে আলোচনা করতে পারব।
No comments:
Post a Comment