পূর্ব ইউক্রেনে সরকারী বাহিনী ও রুশপন্থীদের মধ্যে লড়াই অব্যাহত
বার্লিন বৈঠকে অগ্রগতি নেই
বার্লিনে ইউক্রেন সঙ্কট নিয়ে রুশ ও ইউক্রেনীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের মধ্যে বৈঠক রবিবার কোন গঠনমূলক অগ্রগতি ছাড়াই শেষ হয়েছে। স্বাগতিক দেশ জার্মানি এ কথা বলেছে। অন্যদিকে ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে লড়াই অব্যাহত রয়েছে। খবর এএফপির।
রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ, ইউক্রেনের পাভলো ক্লিমকিন ও ফরাসি প্রতিপক্ষ লরাঁ ফ্যাবিয়াসের সঙ্গে পাঁচ ঘণ্টার এক বৈঠকের পর জার্মানির পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফ্র্যাংক-ওয়াল্টার স্টিনমিয়ার বলেছেন, আলোচনা বেশ কঠিন। কিন্তু আমি মনে করি এবং আশা করি, কিছু নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে অগ্রগতি হয়েছে।
এক ফরাসি কূটনীতিক সূত্র এএফপিকে বলেছেন, কঠিন হওয়া সত্ত্বেও আমাদের আলোচনায় অগ্রগতি হয়েছে। স্টিনমিয়ার বা ফরাসি সূত্র এ অগ্রগতি কী ধরনের তা প্রকাশ করেননি।
স্টিনমিয়ার বলেছেন, বৈঠকে অংশগ্রহণকারীরা তাদের সংশ্লিষ্ট সরকার প্রধানদের কাছে এ ব্যাপারে রিপোর্ট করবেন এবং তার পর কিভাবে আলোচনা আবারও আমরা শুরু করতে পারি এ ব্যাপারে সম্ভব সিদ্ধান্ত নেয়া হবে শীঘ্রই। ইউক্রেনীয় ও রুশ সেনাবাহিনীর মধ্যে কোন সরাসরি সংঘাত যাতে আরও মারাত্মক পর্যায়ে না পৌঁছায় তার ওপর জোর দেন তিনি। বার্লিনের উপকণ্ঠে এক হ্রদ পর্যটন কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত এ বৈঠক শেষে মধ্যরাতে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, একটা কঠিন সময়ে এ সংলাপের প্রয়োজন ছিল। শীর্ষ এ জার্মান কূটনীতিক বলেন, আলোচনা আন্তরিক পরিবেশে হয়েছে। রুশ-ইউক্রেনীয় সীমান্তে অনিয়ন্ত্রিত পরিস্থিতির কিভাবে উন্নতি ঘটানো যায়, বেসামরিক নাগরিকদের জন্য কিভাবে মানবিক সাহায্যের ব্যবস্থা করা যায় এবং একটি অস্ত্রবিরতিতে পৌঁছানোর বিভিন্ন পথ খুঁজে বের করার ওপর আলোকপাত করা হয় বৈঠকে। ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে ইউক্রেনীয় বাহিনী ও রুশপন্থী বিচ্ছিন্নতাবাদীদের মধ্যে লড়াই রবিবার অব্যাহত ছিল। সরাসরি রুশ-ইউক্রেনীয় সংঘাতের আতঙ্ক হ্রাস পাইনি। এ অঞ্চলে সরকারী সৈন্য ও বিদ্রোহীদের মধ্যে সংঘাত চলছে।
ইউক্রেন সীমান্তে রুশ ত্রাণবহর
পূর্ব ইউক্রেনের যুদ্ধবিধ্বস্ত এলাকার জন্য রাশিয়ার পাঠানো ত্রাণের বহর বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত এলাকার সীমান্ত চৌকির কাছে পৌঁছেছে। রবিবার বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, পূর্ণ নিরাপত্তার নিশ্চয়তা না আসায় ত্রাণের গাড়িগুলো এখনও সীমান্ত অতিক্রম করেনি। কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে এখনও নিরাপত্তার নিশ্চয়তা পাওয়া যায়নি বলে রেডক্রস কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ, ইউক্রেনের পাভলো ক্লিমকিন ও ফরাসি প্রতিপক্ষ লরাঁ ফ্যাবিয়াসের সঙ্গে পাঁচ ঘণ্টার এক বৈঠকের পর জার্মানির পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফ্র্যাংক-ওয়াল্টার স্টিনমিয়ার বলেছেন, আলোচনা বেশ কঠিন। কিন্তু আমি মনে করি এবং আশা করি, কিছু নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে অগ্রগতি হয়েছে।
এক ফরাসি কূটনীতিক সূত্র এএফপিকে বলেছেন, কঠিন হওয়া সত্ত্বেও আমাদের আলোচনায় অগ্রগতি হয়েছে। স্টিনমিয়ার বা ফরাসি সূত্র এ অগ্রগতি কী ধরনের তা প্রকাশ করেননি।
স্টিনমিয়ার বলেছেন, বৈঠকে অংশগ্রহণকারীরা তাদের সংশ্লিষ্ট সরকার প্রধানদের কাছে এ ব্যাপারে রিপোর্ট করবেন এবং তার পর কিভাবে আলোচনা আবারও আমরা শুরু করতে পারি এ ব্যাপারে সম্ভব সিদ্ধান্ত নেয়া হবে শীঘ্রই। ইউক্রেনীয় ও রুশ সেনাবাহিনীর মধ্যে কোন সরাসরি সংঘাত যাতে আরও মারাত্মক পর্যায়ে না পৌঁছায় তার ওপর জোর দেন তিনি। বার্লিনের উপকণ্ঠে এক হ্রদ পর্যটন কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত এ বৈঠক শেষে মধ্যরাতে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, একটা কঠিন সময়ে এ সংলাপের প্রয়োজন ছিল। শীর্ষ এ জার্মান কূটনীতিক বলেন, আলোচনা আন্তরিক পরিবেশে হয়েছে। রুশ-ইউক্রেনীয় সীমান্তে অনিয়ন্ত্রিত পরিস্থিতির কিভাবে উন্নতি ঘটানো যায়, বেসামরিক নাগরিকদের জন্য কিভাবে মানবিক সাহায্যের ব্যবস্থা করা যায় এবং একটি অস্ত্রবিরতিতে পৌঁছানোর বিভিন্ন পথ খুঁজে বের করার ওপর আলোকপাত করা হয় বৈঠকে। ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে ইউক্রেনীয় বাহিনী ও রুশপন্থী বিচ্ছিন্নতাবাদীদের মধ্যে লড়াই রবিবার অব্যাহত ছিল। সরাসরি রুশ-ইউক্রেনীয় সংঘাতের আতঙ্ক হ্রাস পাইনি। এ অঞ্চলে সরকারী সৈন্য ও বিদ্রোহীদের মধ্যে সংঘাত চলছে।
ইউক্রেন সীমান্তে রুশ ত্রাণবহর
পূর্ব ইউক্রেনের যুদ্ধবিধ্বস্ত এলাকার জন্য রাশিয়ার পাঠানো ত্রাণের বহর বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত এলাকার সীমান্ত চৌকির কাছে পৌঁছেছে। রবিবার বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, পূর্ণ নিরাপত্তার নিশ্চয়তা না আসায় ত্রাণের গাড়িগুলো এখনও সীমান্ত অতিক্রম করেনি। কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে এখনও নিরাপত্তার নিশ্চয়তা পাওয়া যায়নি বলে রেডক্রস কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
No comments:
Post a Comment