নাফিসা কবিরের নেতৃত্ব ১৯৭২ সালের ১৮ মার্চ এই মঞ্চের কর্মসূচী ছিল যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ মুজিবকে স্মারকপত্র প্রদান।
যুদ্ধাপরাধের বিচারের ক্ষেত্রে নাফিসা কবিরের অবদানই সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এই আন্দোলন শুরু হয় ১৯৭২ সালে। আর তা শুরু করেছিলেন নাফিসা কবির।
মুনীর চৌধুরী, মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী, আনোয়ার পাশা, ভাসানী ন্যাপের কোষাধ্যক্ষ ও শিল্পপতি সাঈদুল হাসান, এরকম অধিকাংশ শহীদ বুদ্ধিজীবীর পরিবারের সদস্যদের তিনি ঐক্যবদ্ধ করে মাঠে নামিয়েছিলেন।
নাফিসা কবিরের নেতৃত্বে শহীদ মিনার থেকে মিছিল করে শহীদ পরিবারের সদস্যরা বঙ্গভবনে যান। সেদিন ইন্দিরা গান্ধী বাংলাদেশে পৌঁছানোর কথা।
নাফিসা কবির তখন বললেন, ‘আমাদের যদি ভেতরে যেতে না দেন, তাহলে বঙ্গবন্ধুকেই বাইরে আসতে হবে। এই স্মারকপত্র তার হাতেই দেয়া হবে, অন্য কাউকে নয়।’ তারা সবাই গেটের সামনে বসে পড়লেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের যে শিক্ষকরা শহীদ হয়েছিলেন, তোফায়েল আহমেদ তাদের ছাত্র ছিলেন। তবু তিনি গললেন না।
http://istishon.com/node/8944
যুদ্ধাপরাধের বিচারের ক্ষেত্রে নাফিসা কবিরের অবদানই সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এই আন্দোলন শুরু হয় ১৯৭২ সালে। আর তা শুরু করেছিলেন নাফিসা কবির।
মুনীর চৌধুরী, মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী, আনোয়ার পাশা, ভাসানী ন্যাপের কোষাধ্যক্ষ ও শিল্পপতি সাঈদুল হাসান, এরকম অধিকাংশ শহীদ বুদ্ধিজীবীর পরিবারের সদস্যদের তিনি ঐক্যবদ্ধ করে মাঠে নামিয়েছিলেন।
নাফিসা কবিরের নেতৃত্বে শহীদ মিনার থেকে মিছিল করে শহীদ পরিবারের সদস্যরা বঙ্গভবনে যান। সেদিন ইন্দিরা গান্ধী বাংলাদেশে পৌঁছানোর কথা।
নাফিসা কবির তখন বললেন, ‘আমাদের যদি ভেতরে যেতে না দেন, তাহলে বঙ্গবন্ধুকেই বাইরে আসতে হবে। এই স্মারকপত্র তার হাতেই দেয়া হবে, অন্য কাউকে নয়।’ তারা সবাই গেটের সামনে বসে পড়লেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের যে শিক্ষকরা শহীদ হয়েছিলেন, তোফায়েল আহমেদ তাদের ছাত্র ছিলেন। তবু তিনি গললেন না।
http://istishon.com/node/8944
No comments:
Post a Comment