চাঁদে ভিনগ্রহের প্রাণী নিছক ময়লা!
চাঁদে ভিনগ্রহের প্রাণী হাঁটছে, সম্প্রতি বিখ্যাত হয়ে ওঠা এমন একটি ভিডিওকে ‘ময়লা, চোখের পাঁপড়ি বা যে ফিল্ম দিয়ে ছবিটি তোলা হয়েছে তার নেগেটিভের ওপর পড়া একটি দাগ’ বলে চিহ্নিত করেছেন নাসার বিজ্ঞানীরা।
ইউটিউব ব্যবহারকারী ওউফোরেল ভিডিওটি পোস্ট করেছেন। এক মাসের মধ্যে ২০ লাখেরও বেশি মানুষ ভিডিওটি দেখেছেন বলে জানিয়েছে আইএএনএস।
এতে চাঁদের ওপর একটি ভিনগ্রহের প্রাণীকে দেখা যায়। অনিয়মিত একটি অন্ধকার আকৃতিতে গুগল মুনে এটিকে দেখনো হয়েছে।
নাসার বিজ্ঞানীদের মতে, এই ভিডিওটি ১৯৭১ সাল থেকে ১৯৭২ সালের মধ্যে এ্যাপোলো ১৫ অথবা ১৭ মানুষবাহী চাঁদে অভিযানের সময় তোলা হয়েছিল।
নাসার একজন বিজ্ঞানী বলেন, ‘আমার যতদূর মনে হয়, এটি ফিল্মের ওপর থাকা কোন কিছু (ময়লা, চোখের পাপড়ি বা ফিল্মের নেগেটিভের কোন দাগ)।’
‘স্মরণ করুন, এগুলো ডিজিটাল যুগের আগে তোলা যখন এ ধরনের বাজে বিষয়গুলো ফিল্মের মধ্যে হতে পারত’ বলেন তিনি।
ভিডিওটি কেন এত ভাইরাল হয়েছে তা মনস্তাত্ত্বিক বিষয় প্যারেইডোলিয়া দিয়ে ব্যাখ্যা করা যায়। এটি এমন একটি বিষয় যাতে নিয়মিত উদ্দীপনা দিলে মস্তিষ্ক, মুখ ও অন্যান্য আনুষঙ্গিক অঙ্গ দেখতে পায়।
ইউটিউব ব্যবহারকারী ওউফোরেল ভিডিওটি পোস্ট করেছেন। এক মাসের মধ্যে ২০ লাখেরও বেশি মানুষ ভিডিওটি দেখেছেন বলে জানিয়েছে আইএএনএস।
এতে চাঁদের ওপর একটি ভিনগ্রহের প্রাণীকে দেখা যায়। অনিয়মিত একটি অন্ধকার আকৃতিতে গুগল মুনে এটিকে দেখনো হয়েছে।
নাসার বিজ্ঞানীদের মতে, এই ভিডিওটি ১৯৭১ সাল থেকে ১৯৭২ সালের মধ্যে এ্যাপোলো ১৫ অথবা ১৭ মানুষবাহী চাঁদে অভিযানের সময় তোলা হয়েছিল।
নাসার একজন বিজ্ঞানী বলেন, ‘আমার যতদূর মনে হয়, এটি ফিল্মের ওপর থাকা কোন কিছু (ময়লা, চোখের পাপড়ি বা ফিল্মের নেগেটিভের কোন দাগ)।’
‘স্মরণ করুন, এগুলো ডিজিটাল যুগের আগে তোলা যখন এ ধরনের বাজে বিষয়গুলো ফিল্মের মধ্যে হতে পারত’ বলেন তিনি।
ভিডিওটি কেন এত ভাইরাল হয়েছে তা মনস্তাত্ত্বিক বিষয় প্যারেইডোলিয়া দিয়ে ব্যাখ্যা করা যায়। এটি এমন একটি বিষয় যাতে নিয়মিত উদ্দীপনা দিলে মস্তিষ্ক, মুখ ও অন্যান্য আনুষঙ্গিক অঙ্গ দেখতে পায়।
No comments:
Post a Comment