পদ্মার ভাঙনে হুমকিতে রাজশাহী শহররক্ষা বাঁধ
রাজশাহী ব্যুরো
প্রকাশ : ০২ আগস্ট, ২০১৪
সোমবার থেকে শুক্রবার পর্যন্ত প্রায় দুইশ মিটার ভেঙে রাজশাহী শহররক্ষা বাঁধের দিকে এগিয়ে আসছে পদ্মা। এতে হুমকিতে পড়েছে বাঁধটি। তীব্র স্রোতে ইতিমধ্যে মহানগরীর জিয়ানগর ও বসুয়া এবং পবার হরিপুরের সোনাইকান্দি, নবগঙা ও বুলনপুরের অনেক জায়গায় ভাঙন দেখা দিয়েছে।
স্থানীয়রা জানায়, পৈতৃক ভিটা ও ফসলের জমি হারিয়ে নদী পাড়ের অনেকেই আশ্রয় নিয়েছে শহরে। জিয়ানগরের শহররক্ষা আই বাঁধের দুপাশের বেশ কিছু এলাকা নদীগর্ভে চলে গেছে। ভাঙন রোধে কোনো ব্যবস্থা না নেয়ায় প্রায় ৫০ মিটার এলাকা ভেঙে গেছে। মাত্র ১০ মিটার ভেতরে ঢুকলেই নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাবে শ্মশান ঘাটটি। জিয়ানগরের বাসিন্দা মোস্তাফিজুল হক জানান, দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে বহু বাড়িঘর নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাবে।
পবা উপজেলার হরিপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম জানান, সোনাইকান্দি, বুলনপুর ও নবগঙ্গা এলাকাজুড়ে ব্যাপক ভাঙন দেখা দিয়েছে।
শুক্রবার সকালে স্থানীয় সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশা পদ্মার ভাঙন এলাকা পরিদর্শন করেন। এ সময় তিনি ভাঙন রোধে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার জন্য পানি উন্নয়ন বোর্ডকে নির্দেশ দেন।
রাজশাহী পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী হারুন-অর-রশিদ জানান, ভাঙন রোধে জিও ব্যাগ ফেলতে টেন্ডার দেয়া হয়েছে। আজ কার্যক্রম শুরু হবে। এছাড়া সাড়ে চার কিলোমিটার নদীর তীর প্রতিরক্ষা কাজের জন্য পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ে ১৭৪ কোটি টাকার প্রকল্প পাঠানো হয়েছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে নদী ভাঙন রোধে স্থায়ী ব্যবস্থা হবে বলে তিনি জানান।
- See more at: http://www.jugantor.com/last-page/2014/08/02/129277#sthash.8Cvw6lp3.dpufস্থানীয়রা জানায়, পৈতৃক ভিটা ও ফসলের জমি হারিয়ে নদী পাড়ের অনেকেই আশ্রয় নিয়েছে শহরে। জিয়ানগরের শহররক্ষা আই বাঁধের দুপাশের বেশ কিছু এলাকা নদীগর্ভে চলে গেছে। ভাঙন রোধে কোনো ব্যবস্থা না নেয়ায় প্রায় ৫০ মিটার এলাকা ভেঙে গেছে। মাত্র ১০ মিটার ভেতরে ঢুকলেই নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাবে শ্মশান ঘাটটি। জিয়ানগরের বাসিন্দা মোস্তাফিজুল হক জানান, দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে বহু বাড়িঘর নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাবে।
পবা উপজেলার হরিপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম জানান, সোনাইকান্দি, বুলনপুর ও নবগঙ্গা এলাকাজুড়ে ব্যাপক ভাঙন দেখা দিয়েছে।
শুক্রবার সকালে স্থানীয় সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশা পদ্মার ভাঙন এলাকা পরিদর্শন করেন। এ সময় তিনি ভাঙন রোধে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার জন্য পানি উন্নয়ন বোর্ডকে নির্দেশ দেন।
রাজশাহী পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী হারুন-অর-রশিদ জানান, ভাঙন রোধে জিও ব্যাগ ফেলতে টেন্ডার দেয়া হয়েছে। আজ কার্যক্রম শুরু হবে। এছাড়া সাড়ে চার কিলোমিটার নদীর তীর প্রতিরক্ষা কাজের জন্য পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ে ১৭৪ কোটি টাকার প্রকল্প পাঠানো হয়েছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে নদী ভাঙন রোধে স্থায়ী ব্যবস্থা হবে বলে তিনি জানান।
No comments:
Post a Comment