সামরিক বাহিনীর গুলিতে চট্টগ্রামে ২০ জন নিহত
২৫ মার্চ সামরিক বাহিনীর গুলিতে চট্টগ্রামে ২০ জন নিহত হয়। ‘সোয়াত জাহাজ’ ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ ২৭ মার্চ সারা প্রদেশে হরতাল আহবান করে। আন্দোলনের পূর্ব ধারা অব্যাহত থাকে। ভাসানী এক বিবৃতিতে সংগ্রাম অব্যাহত রাখার আহবান জানান। ভুট্টো বলেন, ‘আলোচনা জটিল হয়ে পড়েছে’। বঙ্গবন্ধু বলেন, ‘সংকট সমাধানে অহেতুক বিলম্ব ঘটছে। প্রেসিডেন্ট ঢাকা থাকা অবস’াতেই হত্যাকাণ্ডের ব্যাপারে বিস্ময় প্রকাশ করে অবিলম্বে সামরিক কর্মকাণ্ড বন্ধ করতে বলেন।’
রাত ১১টায় ঢাকায় পাকসেনারা গণহত্যায় নামে। চট্টগ্রামে রাত ৯টায় ক্যাপ্টেন রফিকের নেতৃত্বে ইপিআর সেনারা জনগণের আন্দোলনে যোগ দিয়ে পাকবাহিনীকে আক্রমণ করে। শুরু হয় জাতীয়তাবাদী মুক্তিসংগ্রামের শেষ পর্যায় মুক্তিযুদ্ধ।
রাত ১১টা হতে চট্টগ্রামে মাইক যোগে স্বাধীনতার ঘোষণা প্রচারিত হতে থাকে। মেজর রফিক পাক বাহিনীকে আক্রমণ করে আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর সম্পৃক্তি ঘটান। এদিন দুপুরে লালদীঘি ময়দানে এক অনির্ধারিত সভায় এম আর সিদ্দিকী বলেন, ‘মহান নেতার নির্দেশে আমি ঢাকা হতে চট্টগ্রাম এসেছি আপনাদের একটি কথা জানাতে। আপনারা যার যার এলাকায় চলে যান। জনগণকে সংগঠিত করুন। বঙ্গবন্ধু বলেছেন প্রয়োজনে তিনি যে কোনো মুহূর্তে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত ঘোষণা করবেন।’
এ রাতে পাকবাহিনী চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট আক্রমণ চালিয়ে কয়েক হাজার বাঙালি সেনা ও শিক্ষার্থীদের হত্যা করে ক্যান্টনমেন্ট দখল করে। অফিসার ও সিপাই যারা বেঁচে যান তারা পালিয়ে প্রতিরোধে যোগ দেন।
রাত ১১টায় ঢাকায় পাকসেনারা গণহত্যায় নামে। চট্টগ্রামে রাত ৯টায় ক্যাপ্টেন রফিকের নেতৃত্বে ইপিআর সেনারা জনগণের আন্দোলনে যোগ দিয়ে পাকবাহিনীকে আক্রমণ করে। শুরু হয় জাতীয়তাবাদী মুক্তিসংগ্রামের শেষ পর্যায় মুক্তিযুদ্ধ।
রাত ১১টা হতে চট্টগ্রামে মাইক যোগে স্বাধীনতার ঘোষণা প্রচারিত হতে থাকে। মেজর রফিক পাক বাহিনীকে আক্রমণ করে আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর সম্পৃক্তি ঘটান। এদিন দুপুরে লালদীঘি ময়দানে এক অনির্ধারিত সভায় এম আর সিদ্দিকী বলেন, ‘মহান নেতার নির্দেশে আমি ঢাকা হতে চট্টগ্রাম এসেছি আপনাদের একটি কথা জানাতে। আপনারা যার যার এলাকায় চলে যান। জনগণকে সংগঠিত করুন। বঙ্গবন্ধু বলেছেন প্রয়োজনে তিনি যে কোনো মুহূর্তে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত ঘোষণা করবেন।’
এ রাতে পাকবাহিনী চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট আক্রমণ চালিয়ে কয়েক হাজার বাঙালি সেনা ও শিক্ষার্থীদের হত্যা করে ক্যান্টনমেন্ট দখল করে। অফিসার ও সিপাই যারা বেঁচে যান তারা পালিয়ে প্রতিরোধে যোগ দেন।
http://www.suprobhat.com/?p=141314
No comments:
Post a Comment