ছ’বছরের জন্য বহিষ্কৃত যশবন্ত
নয়াদিল্লি: জেদের মূল্য দিতে হল প্রবীণ বিজেপি নেতাকে৷ শনিবার সকালেই যশবন্ত সিং জানিয়েছিলেন, দল চাইলেও বারমের থেকে নির্দল প্রার্থী হিসেবে লড়ার মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করবেন না তিনি৷ এ দিন রাতেই দ্বিতীয় বার তাঁকে বহিষ্কার করল দল৷ এর আগে ২০০৯ সালে নিজের বইয়ে জিন্নার প্রশংসা করায় বিজেপি থেকে বহিষ্কৃত হয়েছিলেন তিনি৷ এ দিন বিজেপিসূত্রে জানানো হয়েছে, ছ 'বছরের জন্য বরখাস্ত করা হয়েছে প্রবীণ এই নেতাকে৷
যশবন্তকে টিকিট না দিয়ে বারমের থেকে সোনারাম চৌধুরীকে দাঁড় করানোর পর থেকেই বিরোধের সূত্রপাত৷ ক্ষুব্ধ যশবন্ত ওই কেন্দ্র থেকেই নির্দল প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দেন, তবে দল ছাড়েননি তিনি৷ দলীয় অন্তর্দ্বন্দ্ব যখন তুঙ্গে তখন শোনা যাচ্ছিল, মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের ব্যাপারে যশবন্তকে রাজি করিয়েছেন বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব৷ শনিবারই ছিল মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন৷ যশবন্ত অবশ্য জানিয়েছিলেন, বিজেপির কোনও প্রবীণ নেতাই তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করেননি৷ তাই মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করবেন না তিনি৷' এ দিনই এক সাক্ষাত্কারে বিজেপি সভাপতি রাজনাথ সিং অবশ্য ইঙ্গিত দিয়েছিলেন, দলের সিদ্ধান্ত না মানলে যশবন্তকে বহিষ্কার করার সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হবেন তিনি৷
আবার বিজেপি-র আর এক নেতা সুভাষ মহেরিয়াকেও ৬ বছরের জন্য দল থেকে বহিষ্কৃত করা হয়েছে। রাজস্থানের সীকরের প্রার্থী হতে চেয়েছিলেন তিনি। কিন্তু অন্য আর একজনকে ওই আসনে টিকিট দেয় দল। এর পরই ক্ষুব্ধ সুভাষ ওই আসন থেকে নির্দল প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন পেশ করেন। ফলে তাঁকেও বহিষ্কৃত করা হয়।
যশবন্তকে টিকিট না দিয়ে বারমের থেকে সোনারাম চৌধুরীকে দাঁড় করানোর পর থেকেই বিরোধের সূত্রপাত৷ ক্ষুব্ধ যশবন্ত ওই কেন্দ্র থেকেই নির্দল প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দেন, তবে দল ছাড়েননি তিনি৷ দলীয় অন্তর্দ্বন্দ্ব যখন তুঙ্গে তখন শোনা যাচ্ছিল, মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের ব্যাপারে যশবন্তকে রাজি করিয়েছেন বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব৷ শনিবারই ছিল মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন৷ যশবন্ত অবশ্য জানিয়েছিলেন, বিজেপির কোনও প্রবীণ নেতাই তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করেননি৷ তাই মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করবেন না তিনি৷' এ দিনই এক সাক্ষাত্কারে বিজেপি সভাপতি রাজনাথ সিং অবশ্য ইঙ্গিত দিয়েছিলেন, দলের সিদ্ধান্ত না মানলে যশবন্তকে বহিষ্কার করার সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হবেন তিনি৷
আবার বিজেপি-র আর এক নেতা সুভাষ মহেরিয়াকেও ৬ বছরের জন্য দল থেকে বহিষ্কৃত করা হয়েছে। রাজস্থানের সীকরের প্রার্থী হতে চেয়েছিলেন তিনি। কিন্তু অন্য আর একজনকে ওই আসনে টিকিট দেয় দল। এর পরই ক্ষুব্ধ সুভাষ ওই আসন থেকে নির্দল প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন পেশ করেন। ফলে তাঁকেও বহিষ্কৃত করা হয়।
No comments:
Post a Comment