আত্মঘাতী এজেন্টের নোটে অভিযুক্ত লগ্নিসংস্থার কর্তা
হুগলি: আমানতকারীদের টাকা ফেরত না দিতে পেরে আত্মঘাতী হলেন ভুঁইফোড় অর্থলগ্নি সংস্থার এক এজেন্ট৷ নাম ভদ্রেশ্বর দে (৬২)৷ শ্রীরামপুর থানার মড়াদানে রবিবার তাঁর ঘর থেকে ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়৷ সুইসাইড নোটে অর্থলগ্নি সংস্থা গোল্ডেন অ্যাগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ প্রাইভেট লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর সমীর মুখোপাধ্যায়কে নিজের মৃত্যুর জন্য দায়ী করেছেন তিনি৷ সমীরবাবুর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছে মৃতের পরিবার৷ অভিযুক্তকে গ্রেপ্তারও করেছে পুলিশ৷
ভদ্রেশ্বরবাবু বেশ কয়েক বছর ধরে বেআইনি অর্থলগ্নি কারবারের সঙ্গে যুক্ত থাকলেও বেশ সুনাম ছিল তাঁর৷ কয়েক বছর আগে গোল্ডেন অ্যাগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ প্রাইভেট লিমিটেডের এজেন্ট হিসেবে কাজ শুরু করেন তিনি৷ চুঁচুড়া থানার খাদিনা মোড়ে সংস্থার অফিস ছিল৷ সুনাম থাকায় ভদ্রেশ্বরবাবুর মাধ্যমে অনেক আমানতকারী ওই সংস্থায় টাকা জমা দিয়েছিলেন৷ প্রায় চার কোটি টাকা তিনি তুলেছিলেন বলে জানা গিয়েছে৷ কিন্ত্ত মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ার পর আমানত ফেরত না পেয়ে ভদ্রেশ্বরবাবুর কাছে অসন্তোষ জানান আমানতকারীরা৷
মৃতের পরিবার জানিয়েছে, তিনি একাধিক বার অফিসে গিয়ে টাকা ফেরতের কথা বললেও গুরুত্ব দেয়নি কেউ৷ তা নিয়ে সংস্থার কর্তাব্যক্তিদের সঙ্গে মনোমালিন্যও হয় তাঁর৷ ভদ্রেশ্বরবাবুর মেয়ে শর্মিলা সরকার বলেন, 'আমানতকারীদের টাকা ফেরত দেয়নি কোম্পানি৷ এ নিয়ে অর্থলগ্নি সংস্থার কর্তাদের সঙ্গে বাবার মতবিরোধ হয়৷ গত জানুয়ারি মাসে অর্থলগ্নি সংস্থা বাবাকে চেক দেয়৷ কিন্ত্ত সেই চেক বাউন্স করায় বাবা মানসিক ভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েন৷'
ভদ্রেশ্বরবাবুর ঘর থেকে পাওয়া সুইসাইড নোটে লেখা রয়েছে, 'আমার মৃত্যুর জন্য অ্যাগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ প্রাইভেট লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর সমীর মুখোপাধ্যায় দায়ী৷' থানায় সমীরবাবুর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের হয়৷ তার ভিত্তিতে এ দিন মগরা থানার গজঘণ্টা থেকে অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ৷ শ্রীরামপুর থানার আইসি প্রিয়ব্রত বক্সি বলেন, 'ঘটনার তদন্তে নেমেছে পুলিশ৷'
http://eisamay.indiatimes.com/state/chitfund-companys-owners-name-in-agents-suicide-note/articleshow/32977284.cms
হুগলি: আমানতকারীদের টাকা ফেরত না দিতে পেরে আত্মঘাতী হলেন ভুঁইফোড় অর্থলগ্নি সংস্থার এক এজেন্ট৷ নাম ভদ্রেশ্বর দে (৬২)৷ শ্রীরামপুর থানার মড়াদানে রবিবার তাঁর ঘর থেকে ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়৷ সুইসাইড নোটে অর্থলগ্নি সংস্থা গোল্ডেন অ্যাগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ প্রাইভেট লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর সমীর মুখোপাধ্যায়কে নিজের মৃত্যুর জন্য দায়ী করেছেন তিনি৷ সমীরবাবুর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছে মৃতের পরিবার৷ অভিযুক্তকে গ্রেপ্তারও করেছে পুলিশ৷
ভদ্রেশ্বরবাবু বেশ কয়েক বছর ধরে বেআইনি অর্থলগ্নি কারবারের সঙ্গে যুক্ত থাকলেও বেশ সুনাম ছিল তাঁর৷ কয়েক বছর আগে গোল্ডেন অ্যাগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ প্রাইভেট লিমিটেডের এজেন্ট হিসেবে কাজ শুরু করেন তিনি৷ চুঁচুড়া থানার খাদিনা মোড়ে সংস্থার অফিস ছিল৷ সুনাম থাকায় ভদ্রেশ্বরবাবুর মাধ্যমে অনেক আমানতকারী ওই সংস্থায় টাকা জমা দিয়েছিলেন৷ প্রায় চার কোটি টাকা তিনি তুলেছিলেন বলে জানা গিয়েছে৷ কিন্ত্ত মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ার পর আমানত ফেরত না পেয়ে ভদ্রেশ্বরবাবুর কাছে অসন্তোষ জানান আমানতকারীরা৷
মৃতের পরিবার জানিয়েছে, তিনি একাধিক বার অফিসে গিয়ে টাকা ফেরতের কথা বললেও গুরুত্ব দেয়নি কেউ৷ তা নিয়ে সংস্থার কর্তাব্যক্তিদের সঙ্গে মনোমালিন্যও হয় তাঁর৷ ভদ্রেশ্বরবাবুর মেয়ে শর্মিলা সরকার বলেন, 'আমানতকারীদের টাকা ফেরত দেয়নি কোম্পানি৷ এ নিয়ে অর্থলগ্নি সংস্থার কর্তাদের সঙ্গে বাবার মতবিরোধ হয়৷ গত জানুয়ারি মাসে অর্থলগ্নি সংস্থা বাবাকে চেক দেয়৷ কিন্ত্ত সেই চেক বাউন্স করায় বাবা মানসিক ভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েন৷'
ভদ্রেশ্বরবাবুর ঘর থেকে পাওয়া সুইসাইড নোটে লেখা রয়েছে, 'আমার মৃত্যুর জন্য অ্যাগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ প্রাইভেট লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর সমীর মুখোপাধ্যায় দায়ী৷' থানায় সমীরবাবুর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের হয়৷ তার ভিত্তিতে এ দিন মগরা থানার গজঘণ্টা থেকে অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ৷ শ্রীরামপুর থানার আইসি প্রিয়ব্রত বক্সি বলেন, 'ঘটনার তদন্তে নেমেছে পুলিশ৷'
http://eisamay.indiatimes.com/state/chitfund-companys-owners-name-in-agents-suicide-note/articleshow/32977284.cms
No comments:
Post a Comment