পঞ্চম পর্যায়ে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে সিলেট বিভাগের ৬ উপজেলায়
চেয়ারম্যান পদ আওয়ামী লীগের ৩ বিএনপির ৩
নিজস্ব প্রতিবেদক : পঞ্চম পর্যায়ে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে সোমবার ৩১ মার্চ সিলেট বিভাগের ৬টি উপজেলায় মোটামুটি শান্তিপূর্ণ পরিবেশেই ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হয়। এতে ৩টি উপজেলায় আওয়ামী লীগ ও ৩টি উপজেলায় বিএনপি সমর্থিত চেয়ারম্যান প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছেন।
তবে ভোট গণনাকালে রাত ৯টা থেকে রাত সাড়ে ১০টা পর্যন্ত মৌলভীবাজারের রাজনগর উপজেলার মুন্সিবাজারে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী আছকির খান ও আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মিসবাউদ্দোজা ভেলাই মিয়ার সমর্থকদের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষে কমপক্ষে ১৫ জন আহত হয়।
আহতদেরকে মৌলভীবাজার সদর হাসপাতাল ও রাজনগর উপজেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
মধ্যরাতে পাওয়া বেসরকারি ফলাফল অনুযায়ী সিলেটের বিয়ানীবাজার উপজেলা পরিষদে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী মুক্তিযোদ্ধা আতাউর রহমান খান ২০ হাজার ৬শ ৪৭ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী একই দলের বিদ্রোহী প্রার্থী বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান আবুল কাশেম পল্লব। তিনি ১৯ হাজার ১শ ৩৬ ভোট পেয়েছেন।
সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী কামরুজ্জামান কামরুল। তিনি পেয়েছেন ২৭ হাজার ৩শ ৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী একই দলের সমর্থিত প্রার্থী আনিছুল হকের প্রাপ্ত ভোট ২০ হাজার ৩শ ২৮টি।
তবে ভোট গণনাকালে রাত ৯টা থেকে রাত সাড়ে ১০টা পর্যন্ত মৌলভীবাজারের রাজনগর উপজেলার মুন্সিবাজারে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী আছকির খান ও আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মিসবাউদ্দোজা ভেলাই মিয়ার সমর্থকদের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষে কমপক্ষে ১৫ জন আহত হয়।
আহতদেরকে মৌলভীবাজার সদর হাসপাতাল ও রাজনগর উপজেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
মধ্যরাতে পাওয়া বেসরকারি ফলাফল অনুযায়ী সিলেটের বিয়ানীবাজার উপজেলা পরিষদে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী মুক্তিযোদ্ধা আতাউর রহমান খান ২০ হাজার ৬শ ৪৭ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী একই দলের বিদ্রোহী প্রার্থী বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান আবুল কাশেম পল্লব। তিনি ১৯ হাজার ১শ ৩৬ ভোট পেয়েছেন।
সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী কামরুজ্জামান কামরুল। তিনি পেয়েছেন ২৭ হাজার ৩শ ৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী একই দলের সমর্থিত প্রার্থী আনিছুল হকের প্রাপ্ত ভোট ২০ হাজার ৩শ ২৮টি।
বিশ্বম্ভরপুর উপজেলা পরিষদে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী হারুনুর রশিদ পেয়েছেন ২৪ হাজার ৭শ ১৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী বিলীপ কুমার বর্মণ পেয়েছেন ১৫ হাজার ২শ ৯৭ ভোট।
মৌলভীবাজারের জুড়ী উপজেলা পরিষদে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী মুক্তিযোদ্ধা এম. এ মুমিত আসুক। তিনি পেয়েছেন ২৯ হাজার ৮৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির নাসির উদ্দিন আহমদ মিঠুর প্রাপ্ত ভোট সংখ্যা ২৩ হাজার ৪শ ৫২।
রাজনগর উপজেলা পরিষদে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী আছকির খান বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ২৬ হাজার ১শ ৩৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জামায়াতে ইসলামী সমর্থিত প্রার্থী আব্দুল মান্নান পেয়েছেন ১৯ হাজার ৩শ ৯৬ ভোট।
হবিগঞ্জের বানিয়াচং উপজেলা পরিষদে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী শেখ বশির ৩৪ হাজার ৬শ ৪৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আবুল হোসেন পেয়েছেন ২৩ হাজার ৬শ ২৩ ভোট।
মৌলভীবাজারের জুড়ী উপজেলা পরিষদে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী মুক্তিযোদ্ধা এম. এ মুমিত আসুক। তিনি পেয়েছেন ২৯ হাজার ৮৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির নাসির উদ্দিন আহমদ মিঠুর প্রাপ্ত ভোট সংখ্যা ২৩ হাজার ৪শ ৫২।
রাজনগর উপজেলা পরিষদে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী আছকির খান বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ২৬ হাজার ১শ ৩৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জামায়াতে ইসলামী সমর্থিত প্রার্থী আব্দুল মান্নান পেয়েছেন ১৯ হাজার ৩শ ৯৬ ভোট।
হবিগঞ্জের বানিয়াচং উপজেলা পরিষদে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী শেখ বশির ৩৪ হাজার ৬শ ৪৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আবুল হোসেন পেয়েছেন ২৩ হাজার ৬শ ২৩ ভোট।
http://www.banglanewsupdate.com/home/8162-2014-03-31-18-24-38.html
No comments:
Post a Comment