বহিষ্কার করা হল লক্ষ্মন শেঠকে
এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক - শেষ পর্যন্ত বহিষ্কৃত হলেন হলদিয়ার একসময়ের দোর্দণ্ডপ্রতাপ সিপিএম নেতা লক্ষ্মণ শেঠ। গতকালই যে ভাবে দলে তাঁর সদস্যপদ নবীকরণের সিদ্ধান্ত ঝুলিয়ে রেখে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেন তিনি, তাতে হয় বহিষ্কার, নয়তো দলত্যাগ, এই দুয়ের একটিই যে তাঁর জন্য অপেক্ষা করছিল তা স্পষ্ট ছিল। তৃণমূল নেত্রীর স্তুতির পাশাপাশি নাম না করে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য ও বিমান বসুদের নেতৃত্ব থেকে সরানোর দাবি তোলেন তিনি। এই বেপরোয়া মনোভাবের মুখে প্রায় বাধ্য হয়ে হলদিয়ায় সিপিএম-এর এক সময়ের কাণ্ডারিকে বহিষ্কারের পথে হাঁটল আলিমুদ্দিন।
বুধবারই মমতার ভূয়সী প্রশংসা করে লক্ষ্মণ শেঠ বুঝিয়ে দেন যে তিনি সব রাস্তা খোলা রাখতে চাইছেন। পাহাড় ও জঙ্গলমহলের উন্নতিতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়র অসাধারণ কাজ করছেন বলে তিনি ঢালাও সার্টিফিকেট দেন। দলে তাঁর সদস্যপদ পুর্ননবীকরণও করতে চাননি তিনি। ৩১ মার্চের মধ্যে তিনি দল ছাড়ছেন বলেও জানিয়ে দেন। দলে তিনি ষড়যন্ত্রের শিকার বলেও অভিযোগ করেন লক্ষ্মণ শেঠ। এই অবস্থায় তাঁকে বহিষ্কার করা ছাড়া কার্যত আরও কোনও রাস্তা খোলা ছিল না সিপিএম নেতৃত্বের সামনে। বৃহস্পতিবার প্রত্যাশিত ভাবে সেই রাস্তাতেই হাঁটল আলিমুদ্দিন।
বুধবারই মমতার ভূয়সী প্রশংসা করে লক্ষ্মণ শেঠ বুঝিয়ে দেন যে তিনি সব রাস্তা খোলা রাখতে চাইছেন। পাহাড় ও জঙ্গলমহলের উন্নতিতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়র অসাধারণ কাজ করছেন বলে তিনি ঢালাও সার্টিফিকেট দেন। দলে তাঁর সদস্যপদ পুর্ননবীকরণও করতে চাননি তিনি। ৩১ মার্চের মধ্যে তিনি দল ছাড়ছেন বলেও জানিয়ে দেন। দলে তিনি ষড়যন্ত্রের শিকার বলেও অভিযোগ করেন লক্ষ্মণ শেঠ। এই অবস্থায় তাঁকে বহিষ্কার করা ছাড়া কার্যত আরও কোনও রাস্তা খোলা ছিল না সিপিএম নেতৃত্বের সামনে। বৃহস্পতিবার প্রত্যাশিত ভাবে সেই রাস্তাতেই হাঁটল আলিমুদ্দিন।
No comments:
Post a Comment