রাজ্যে রাশ নেই নারী নিগ্রহে
আসানসোল: ফের গণধর্ষণের শিকার এক কিশোরী৷ এ বার আসানসোলে৷ অভিযোগ পেয়ে পুলিশ দু'জনকে গ্রেপ্তার করেছে৷ বৃহস্পতিবার দু'জনকে আসানসোল আদালতে পাঠানো হবে বলে খবর৷ অন্য দিকে, মালদহে মুক ও বধির এক কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে নবম শ্রেণির এক ছাত্রকে৷
মঙ্গলবার বাবুয়াতলার বাসিন্দা ১৫ বছরের ওই পরিচারিকা কাজ সেরে আসানসোল বাজার থেকে বাড়ি ফিরছিল৷ সেই সময় মহম্মদ আনোয়ার ও মহম্মদ সোনু নামে দু'জন তাকে তুলে নিয়ে যায় বলে অভিযোগ৷ কিশোরী জানিয়েছে, তাকে নেশা জাতীয় কিছু খাইয়ে ধর্ষণ করে তারা৷ এর পর রাস্তার উপর ফেলে রেখে পালায়৷
সময় মতো বাড়ি না ফেরায়, তার পরিবার চিন্তিত হয়ে পড়ে৷ মেয়েকে খুঁজতে বের হন বাবা৷ রাত ১০টা নাগাদ স্থানীয় খালপট্টির রাস্তায় অচেতন অবস্থায় খুঁজে পাওয়া যায় ওই পরিচারিকাকে৷ সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে স্থানীয় ফৈজআম ফাঁড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়৷ পুলিশ ওই কিশোরীকে আসানসোল জেলা হাসপাতালে পাঠায়৷
আসানসোল উত্তর থানার ওসি দিব্যেন্দু দাস বলেন, 'ওই ঘটনায় অভিযুক্ত দুই যুবক মহম্মদ সোনু ও মহম্মদ আনোয়ারকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে৷'
অপর ঘটনাটি ঘটেছে মালদহের মিলকিতে৷ সেখানকার নরহরিপুর গ্রামের বাসিন্দা মুক ও বধির সপ্তম শ্রেণির এক ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে গ্রামেরই এক কিশোরের বিরুদ্ধে৷ মঙ্গলবার ওই কিশোরী যখন বাড়ি ফিরছিল, তখন তাকে সংলগ্ন আমবাগানে টেনে নিয়ে যায় নবম শ্রেণির ছাত্রটি৷ সেখানে মেয়েটিকে ধর্ষণ করা হয় বলে অভিযোগ৷ কিশোরীর গোঙানি শুনে পরে গ্রামবাসীরা তাকে উদ্ধার করেন৷ ক্ষুব্ধ গ্রামবাসীরা মঙ্গলবার রাতে অভিযুক্তের বাড়িতে চড়াও হয়ে কিশোরকে মারধর করে৷ প্রহূত হন তার মা-ও৷ খবর পেয়ে পুলিশ ওই কিশোরকে গ্রেপ্তার করে৷ বুধবার জুভেনাইল জাস্টিস বোর্ডের সামনে আনা হয় তাকে৷ আপাতত তাকে বহরমপুর হোমে পাঠানো হয়েছে৷ জুভেনাইল জাস্টিস বোর্ডের সদস্য সুমালা আগরওয়ালা বলেন, ছেলেটি ধর্ষণের কথা স্বীকার করেছে৷ সে জানিয়েছে, মেয়েটিকে আমবাগানে টেনে আনতে আরও দু'জন তাকে সাহায্য করেছিল৷
মঙ্গলবার বাবুয়াতলার বাসিন্দা ১৫ বছরের ওই পরিচারিকা কাজ সেরে আসানসোল বাজার থেকে বাড়ি ফিরছিল৷ সেই সময় মহম্মদ আনোয়ার ও মহম্মদ সোনু নামে দু'জন তাকে তুলে নিয়ে যায় বলে অভিযোগ৷ কিশোরী জানিয়েছে, তাকে নেশা জাতীয় কিছু খাইয়ে ধর্ষণ করে তারা৷ এর পর রাস্তার উপর ফেলে রেখে পালায়৷
সময় মতো বাড়ি না ফেরায়, তার পরিবার চিন্তিত হয়ে পড়ে৷ মেয়েকে খুঁজতে বের হন বাবা৷ রাত ১০টা নাগাদ স্থানীয় খালপট্টির রাস্তায় অচেতন অবস্থায় খুঁজে পাওয়া যায় ওই পরিচারিকাকে৷ সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে স্থানীয় ফৈজআম ফাঁড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়৷ পুলিশ ওই কিশোরীকে আসানসোল জেলা হাসপাতালে পাঠায়৷
আসানসোল উত্তর থানার ওসি দিব্যেন্দু দাস বলেন, 'ওই ঘটনায় অভিযুক্ত দুই যুবক মহম্মদ সোনু ও মহম্মদ আনোয়ারকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে৷'
অপর ঘটনাটি ঘটেছে মালদহের মিলকিতে৷ সেখানকার নরহরিপুর গ্রামের বাসিন্দা মুক ও বধির সপ্তম শ্রেণির এক ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে গ্রামেরই এক কিশোরের বিরুদ্ধে৷ মঙ্গলবার ওই কিশোরী যখন বাড়ি ফিরছিল, তখন তাকে সংলগ্ন আমবাগানে টেনে নিয়ে যায় নবম শ্রেণির ছাত্রটি৷ সেখানে মেয়েটিকে ধর্ষণ করা হয় বলে অভিযোগ৷ কিশোরীর গোঙানি শুনে পরে গ্রামবাসীরা তাকে উদ্ধার করেন৷ ক্ষুব্ধ গ্রামবাসীরা মঙ্গলবার রাতে অভিযুক্তের বাড়িতে চড়াও হয়ে কিশোরকে মারধর করে৷ প্রহূত হন তার মা-ও৷ খবর পেয়ে পুলিশ ওই কিশোরকে গ্রেপ্তার করে৷ বুধবার জুভেনাইল জাস্টিস বোর্ডের সামনে আনা হয় তাকে৷ আপাতত তাকে বহরমপুর হোমে পাঠানো হয়েছে৷ জুভেনাইল জাস্টিস বোর্ডের সদস্য সুমালা আগরওয়ালা বলেন, ছেলেটি ধর্ষণের কথা স্বীকার করেছে৷ সে জানিয়েছে, মেয়েটিকে আমবাগানে টেনে আনতে আরও দু'জন তাকে সাহায্য করেছিল৷
No comments:
Post a Comment