মস্কোর উপর আরও নিষেধাজ্ঞার সম্ভাবনা
কিয়েভ: কূটনৈতিক ভাবে চাপে রাখা হবে রাশিয়াকে৷ তবে যে কোনও মূল্যে ক্রিমিয়া ঘিরে সামরিক সংঘাত এড়াতে চাইছে পশ্চিমী দুনিয়া৷ বৃহস্পতিবার ক্রিমিয়া থেকে তাদের বাহিনী সরাতে শুরু করেছে ইউক্রেন৷ অন্য দিকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা জানিয়েছেন, উপদ্বীপ-সঙ্কটে আমেরিকা কখনওই তাদের বাহিনীকে ব্যবহার করবে না৷ এরই মধ্যে পলাতক প্রেসিডেন্ট ভিক্টর ইয়ানুকোভিচের আচমকা উদয়ে চলতি সঙ্কটে নয়া নাটকীয়তার আমদানি হয়েছে৷
রাশিয়াকে কূটনৈতিক চাপে রাখার সব বন্দোবস্তই হচ্ছে৷ এদিন জার্মানির চ্যান্সেলর অ্যাঞ্জেলা মার্কেল বলেছেন, সঙ্কট মেটাতে রাশিয়া যদি অবিলম্বে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ না-করে, তা হলে তাদের উপর নিষেধাজ্ঞার ফাঁস আরও জোরালো হবে৷ ইতিমধ্যেই ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন পরবর্তী নিষেধাজ্ঞা নিয়ে ভাবনাচিন্তা শুরু করেছে৷ তবে মস্কো এ সব হুমকিকে আদৌ গুরুত্ব দিচ্ছে না৷ এদিন রুশ পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ রাশিয়াকে অন্তর্ভুক্ত করার ব্যাপারে সম্মতি দিয়েছে৷ বাকি রয়েছে উচ্চকক্ষের অনুমোদন৷ সেটি মিললেই ক্রিমিয়াকে রাশিয়ায় অন্তর্ভুক্ত করার ক্ষেত্রে আর কোনও বাধা থাকবে না৷
এদিন রুশ বিদেশমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ বলেছেন, 'পশ্চিমের বন্ধুরা পৃথিবীর উপর তাঁদের নিয়ন্ত্রণ কায়েম করতে চান৷ আন্তর্জাতিক আইনকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে নিজেদের স্বার্থে তাঁরা যা খুশি তা-ই করতে পারেন৷' এর আগে ওবামা বলেন, 'আমাদের বাহিনী ইউক্রেনে যাবে না৷ তবে কূটনৈতিক পর্যায়ে সর্বশক্তি নিয়ে আমরা ঝাঁপাব৷ ঐক্যবদ্ধ দুনিয়ার বার্তা দেব রাশিয়াকে৷' এদিনই ক্রিমিয়া থেকে ইউক্রেনের বাহিনী সরতে শুরু করেছে৷ ধাপে ধাপে জওয়ানদের সরিয়ে আনা হবে বলে জানিয়েছে কিয়েভ৷ তবে সীমান্তে আরও আঁটোসাঁটো করা হচ্ছে পাহারা৷
এদিকে, আজ, শুক্রবার ভিক্টর ইয়ানুকোভিচের একটি সাংবাদিক বৈঠক করার কথা৷ তার আগে তিনি বলেছেন, 'আমি এখনও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট৷' রাশিয়ার দক্ষিণে ইউক্রেন সীমান্তের কাছে তাঁর সাংবাদিক বৈঠক করার কথা৷ - সংবাদসংস্থা
কিয়েভ: কূটনৈতিক ভাবে চাপে রাখা হবে রাশিয়াকে৷ তবে যে কোনও মূল্যে ক্রিমিয়া ঘিরে সামরিক সংঘাত এড়াতে চাইছে পশ্চিমী দুনিয়া৷ বৃহস্পতিবার ক্রিমিয়া থেকে তাদের বাহিনী সরাতে শুরু করেছে ইউক্রেন৷ অন্য দিকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা জানিয়েছেন, উপদ্বীপ-সঙ্কটে আমেরিকা কখনওই তাদের বাহিনীকে ব্যবহার করবে না৷ এরই মধ্যে পলাতক প্রেসিডেন্ট ভিক্টর ইয়ানুকোভিচের আচমকা উদয়ে চলতি সঙ্কটে নয়া নাটকীয়তার আমদানি হয়েছে৷
রাশিয়াকে কূটনৈতিক চাপে রাখার সব বন্দোবস্তই হচ্ছে৷ এদিন জার্মানির চ্যান্সেলর অ্যাঞ্জেলা মার্কেল বলেছেন, সঙ্কট মেটাতে রাশিয়া যদি অবিলম্বে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ না-করে, তা হলে তাদের উপর নিষেধাজ্ঞার ফাঁস আরও জোরালো হবে৷ ইতিমধ্যেই ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন পরবর্তী নিষেধাজ্ঞা নিয়ে ভাবনাচিন্তা শুরু করেছে৷ তবে মস্কো এ সব হুমকিকে আদৌ গুরুত্ব দিচ্ছে না৷ এদিন রুশ পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ রাশিয়াকে অন্তর্ভুক্ত করার ব্যাপারে সম্মতি দিয়েছে৷ বাকি রয়েছে উচ্চকক্ষের অনুমোদন৷ সেটি মিললেই ক্রিমিয়াকে রাশিয়ায় অন্তর্ভুক্ত করার ক্ষেত্রে আর কোনও বাধা থাকবে না৷
এদিন রুশ বিদেশমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ বলেছেন, 'পশ্চিমের বন্ধুরা পৃথিবীর উপর তাঁদের নিয়ন্ত্রণ কায়েম করতে চান৷ আন্তর্জাতিক আইনকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে নিজেদের স্বার্থে তাঁরা যা খুশি তা-ই করতে পারেন৷' এর আগে ওবামা বলেন, 'আমাদের বাহিনী ইউক্রেনে যাবে না৷ তবে কূটনৈতিক পর্যায়ে সর্বশক্তি নিয়ে আমরা ঝাঁপাব৷ ঐক্যবদ্ধ দুনিয়ার বার্তা দেব রাশিয়াকে৷' এদিনই ক্রিমিয়া থেকে ইউক্রেনের বাহিনী সরতে শুরু করেছে৷ ধাপে ধাপে জওয়ানদের সরিয়ে আনা হবে বলে জানিয়েছে কিয়েভ৷ তবে সীমান্তে আরও আঁটোসাঁটো করা হচ্ছে পাহারা৷
এদিকে, আজ, শুক্রবার ভিক্টর ইয়ানুকোভিচের একটি সাংবাদিক বৈঠক করার কথা৷ তার আগে তিনি বলেছেন, 'আমি এখনও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট৷' রাশিয়ার দক্ষিণে ইউক্রেন সীমান্তের কাছে তাঁর সাংবাদিক বৈঠক করার কথা৷ - সংবাদসংস্থা
No comments:
Post a Comment