ইগলুর জন্মস্থান চট্টগ্রামে আইসক্রিম কার্নিভাল ২৭-২৯ মার্চ
যত খুশি খাওয়ার মজা ৩০০ টাকায়
আইসক্রিমপ্রেমীদের জন্য সুখবরই বটে-বেলা ১১টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত যত খুশি আইসক্রিম খাওয়া যাবে মাত্র ৩০০ টাকায়। চিটাগং ক্লাবের পুল সাইডে ২৭-২৯ মার্চ আব্দুল মোনেম লিমিটেডের ইগলু আইসক্রিম কার্নিভালে এ সুযোগ মিলবে।
কার্নিভালে এক্সক্লুসিভ ফ্লেভারের মধ্যে থাকছে বাটার স্কচ, অ্যাম্ব্রোশিয়া, ব্ল্যাক ফরেস্ট, সুইচ চকোলেট চিপস, ওয়াইল্ড স্ট্রবেরি, ইংলিশ টফি, চকোলেট কুকিজ ক্রাম্বল, ডাবলক্রিম ডিলাইট ও শাহি কুলফি। এর বাইরে থাকবে ভ্যানিলারিচ, পিস্তাশিওপ্যাসন, ম্যাংগোম্যানিয়া, সুইস অ্যালমোন্ড ভ্যানিলা এবং ‘ফ্লেভার অব দ্যা ডে’।
কার্নিভাল উপলক্ষে গতকাল চিটাগং ক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে এ সব তথ্য জানান আবদুল মোনেম লিমিটেডের হেড অব সেলস মো. আবদুল বায়েছ।
তিনি বলেন, ‘পাঁচ বছর ধরে ঢাকায় ইগলু আইসক্রিম কার্নিভাল হলেও চট্টগ্রামে এটিই প্রথম। কে রহমান অ্যান্ড কোম্পানির হাত ধরে চট্টগ্রামেই জন্ম হয়েছিল ইগলুর, ১৯৬৪ সালের মার্চে। এর জন্য আমরা গর্ব করি। যদিও বার্থপ্লেস হিসেবে চট্টগ্রামে আরও আগেই এ ধরনের আয়োজন করা উচিত ছিল। তবে জন্মস’ান হিসেবে চট্টগ্রামবাসীর জন্য বিশেষ অফারটি হচ্ছে-ঢাকায় আনলিমিটেড আইসক্রিমের জন্য দিতে হতো ৪০০ টাকা, এখানে ১০০ টাকা কম।’
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘বাণিজ্যিক রাজধানীর আইসক্রিমপ্রেমীদের আনন্দ ও তৃপ্তি দিতেই এ কার্নিভাল। ২৭ মার্চ শুধু চিটাগং ক্লাবের সদস্যদের এবং ২৮ ও ২৯ মার্চ ভোক্তাদের জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে। আমরা প্রতিদিন ২ হাজার মানুষকে আনলিমিটেড আইসক্রিম খাওয়াতে পারবো।’
সম্মেলনে বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন চিটাগং ক্লাব লিমিটেডের জেনারেল কমিটির মেম্বার ইনচার্জ মো. সায়েদুল আনোয়ার ফরহাদ, আব্দুল মোনেম লিমিটেডের উপদেষ্টা এমএ তাহের, ইগলু আইসক্রিমের আঞ্চলিক বিক্রয় ব্যবস’াপক মো. হাবিবুর রহমান, সিনিয়র ম্যানেজার (সেলস) শামিম আহমেদ, মো. মাজিদুল হক, ম্যানেজার শাহ মোস্তাক আহমেদ প্রমুখ।
এমএ তাহের বলেন, ‘মালিকানা হাতবদল হলেও ইগলু বাংলাদেশের জন্য বেস্ট আইসক্রিম ব্র্যান্ড। আমরা যে উপকরণ দিয়ে আইসক্রিম তৈরি করি তা অন্য কোথাও পাবেন না। সব কিছু নিয়ন্ত্রণের জন্য আমাদের আছে বিদেশি বিশেষজ্ঞ। আমাদের মালিক লাখ টাকা ক্ষতি হলেও গুণগতমান সঠিক না হলে কখনোই বাজারে ছাড়ে না। এ কারণেই আমরা ধরে রাখতে পেরেছি গ্রাহকদের আস’া। আপনারা জানেন আইসক্রিমের একই বেজ নষ্ট হলে কী পরিমাণ লোকসান দিতে হয়।’
তিনি বলেন, ‘চট্টগ্রামে ৩৪ বছর ধরে আছি। এখানে বিয়ে, জন্মদিনসহ যেকোনো অনুষ্ঠান মানেই উৎসব। আর উৎসব মানেই ইগলু আইসক্রিম। আশাকরি, আমাদের কানির্ভালে বাচ্চারা-বেগম সাহেবেরা আসবেন এবং ইচ্ছেমতো আইসক্রিম দেখবেন এবং খাবেন।’
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘ডায়াবেটিস রোগীদের কিংবা স্বাস’্যসচেতনদের জন্য ইগলুর বিশেষ আইসক্রিম রয়েছে। সুপারস্টোর থেকে বা হোম ডেলিভারির মাধ্যমে আগ্রহীরা এ আইসক্রিম কিনতে পারবেন।’
সম্মেলনে কার্নিভালে বিশেষ র্যা ফেল ড্র ছাড়াও টেলিফোন অপারেটর রবি’র গ্রাহকদের বিশেষ ছাড় দেওয়া হবে বলে জানানো হয়।
কার্নিভালে এক্সক্লুসিভ ফ্লেভারের মধ্যে থাকছে বাটার স্কচ, অ্যাম্ব্রোশিয়া, ব্ল্যাক ফরেস্ট, সুইচ চকোলেট চিপস, ওয়াইল্ড স্ট্রবেরি, ইংলিশ টফি, চকোলেট কুকিজ ক্রাম্বল, ডাবলক্রিম ডিলাইট ও শাহি কুলফি। এর বাইরে থাকবে ভ্যানিলারিচ, পিস্তাশিওপ্যাসন, ম্যাংগোম্যানিয়া, সুইস অ্যালমোন্ড ভ্যানিলা এবং ‘ফ্লেভার অব দ্যা ডে’।
কার্নিভাল উপলক্ষে গতকাল চিটাগং ক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে এ সব তথ্য জানান আবদুল মোনেম লিমিটেডের হেড অব সেলস মো. আবদুল বায়েছ।
তিনি বলেন, ‘পাঁচ বছর ধরে ঢাকায় ইগলু আইসক্রিম কার্নিভাল হলেও চট্টগ্রামে এটিই প্রথম। কে রহমান অ্যান্ড কোম্পানির হাত ধরে চট্টগ্রামেই জন্ম হয়েছিল ইগলুর, ১৯৬৪ সালের মার্চে। এর জন্য আমরা গর্ব করি। যদিও বার্থপ্লেস হিসেবে চট্টগ্রামে আরও আগেই এ ধরনের আয়োজন করা উচিত ছিল। তবে জন্মস’ান হিসেবে চট্টগ্রামবাসীর জন্য বিশেষ অফারটি হচ্ছে-ঢাকায় আনলিমিটেড আইসক্রিমের জন্য দিতে হতো ৪০০ টাকা, এখানে ১০০ টাকা কম।’
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘বাণিজ্যিক রাজধানীর আইসক্রিমপ্রেমীদের আনন্দ ও তৃপ্তি দিতেই এ কার্নিভাল। ২৭ মার্চ শুধু চিটাগং ক্লাবের সদস্যদের এবং ২৮ ও ২৯ মার্চ ভোক্তাদের জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে। আমরা প্রতিদিন ২ হাজার মানুষকে আনলিমিটেড আইসক্রিম খাওয়াতে পারবো।’
সম্মেলনে বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন চিটাগং ক্লাব লিমিটেডের জেনারেল কমিটির মেম্বার ইনচার্জ মো. সায়েদুল আনোয়ার ফরহাদ, আব্দুল মোনেম লিমিটেডের উপদেষ্টা এমএ তাহের, ইগলু আইসক্রিমের আঞ্চলিক বিক্রয় ব্যবস’াপক মো. হাবিবুর রহমান, সিনিয়র ম্যানেজার (সেলস) শামিম আহমেদ, মো. মাজিদুল হক, ম্যানেজার শাহ মোস্তাক আহমেদ প্রমুখ।
এমএ তাহের বলেন, ‘মালিকানা হাতবদল হলেও ইগলু বাংলাদেশের জন্য বেস্ট আইসক্রিম ব্র্যান্ড। আমরা যে উপকরণ দিয়ে আইসক্রিম তৈরি করি তা অন্য কোথাও পাবেন না। সব কিছু নিয়ন্ত্রণের জন্য আমাদের আছে বিদেশি বিশেষজ্ঞ। আমাদের মালিক লাখ টাকা ক্ষতি হলেও গুণগতমান সঠিক না হলে কখনোই বাজারে ছাড়ে না। এ কারণেই আমরা ধরে রাখতে পেরেছি গ্রাহকদের আস’া। আপনারা জানেন আইসক্রিমের একই বেজ নষ্ট হলে কী পরিমাণ লোকসান দিতে হয়।’
তিনি বলেন, ‘চট্টগ্রামে ৩৪ বছর ধরে আছি। এখানে বিয়ে, জন্মদিনসহ যেকোনো অনুষ্ঠান মানেই উৎসব। আর উৎসব মানেই ইগলু আইসক্রিম। আশাকরি, আমাদের কানির্ভালে বাচ্চারা-বেগম সাহেবেরা আসবেন এবং ইচ্ছেমতো আইসক্রিম দেখবেন এবং খাবেন।’
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘ডায়াবেটিস রোগীদের কিংবা স্বাস’্যসচেতনদের জন্য ইগলুর বিশেষ আইসক্রিম রয়েছে। সুপারস্টোর থেকে বা হোম ডেলিভারির মাধ্যমে আগ্রহীরা এ আইসক্রিম কিনতে পারবেন।’
সম্মেলনে কার্নিভালে বিশেষ র্যা ফেল ড্র ছাড়াও টেলিফোন অপারেটর রবি’র গ্রাহকদের বিশেষ ছাড় দেওয়া হবে বলে জানানো হয়।
No comments:
Post a Comment