Wednesday, March 26, 2014

বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের ইতিহাস ও বর্তমান সময়রে কিছু কথোপকথোন

বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের ইতিহাস ও বর্তমান সময়রে কিছু কথোপকথোন


টিউন করেছেন :  | প্রকাশিত হয়েছে : 25 March, 2010 on 10:57 pm

মার্চ ২৬, ১৯৭১ বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস। মহান স্বাধীনতা দিবসে শহীদদের প্রতি সম্মান প্রদর্শনের নিমিত্তে এই টিউনসটির অবতারনা। আমাদের বর্তমান প্রজন্মকে  ধারনা দেয়ার জন্য এই প্রচষ্টো।

স্বাধীনতা যুদ্ধ'৭১:

১৯৭১ সালে সংঘটিত তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানের বিরুদ্ধে পূর্ব পাকিস্তানের সশস্ত্র সংগ্রাম, যার মাধ্যমে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন দেশ হিসাবে পৃথিবীর বুকে আত্মপ্রকাশ করে।
bd flag
১৯৭১ সালের ২৬শে মার্চ এই যুদ্ধের সূচনা ঘটে, যখন পাকিস্তানী সামরিক বাহিনী রাতের অন্ধকারে নিরস্ত্র বাঙালির ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। পঁচিশে মার্চের কালো রাতে পাকিস্তানী সামরিক জান্তা ঢাকায় অজস্র সাধারণ নাগরিক, ছাত্র, শিক্ষক, বুদ্ধিজীবী, পুলিশ হত্যা করে। গ্রেফতার করা হয় ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতাপ্রাপ্ত দল আওয়ামী লীগ প্রধান বাঙ্গালীর প্রিয় নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। গ্রেফতারের পূর্বে ২৬শে মার্চের প্রথম প্রহরে তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। সারাদেশে শুরু হয়ে যায় মুক্তিযুদ্ধ। ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট, ইস্ট পাকিস্তান রাইফেলস, ইস্ট পাকিস্তান পুলিশ, সামরিক বাহিনীর বাঙ্গালী সদস্য এবং সর্বোপরি বাংলাদেশের স্বাধীনতাকামী সাধারণ মানুষ দেশকে মুক্ত করতে গড়ে তোলে মুক্তিবাহিনী। গেরিলা পদ্ধতিতে যুদ্ধ চালিয়ে মুক্তিবাহিনী সারাদেশে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীকে ব্যতিব্যস্ত করে তোলে। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে বাংলাদেশ ভারতের কাছ থেকে অর্থনৈতিক, সামরিক ও কূটনৈতিক সাহায্য লাভ করে। ডিসেম্বরের শুরুর দিকে যখন স্বাধীন বাংলাদেশের জন্ম কেবল সময়ের ব্যাপার মাত্র তখন পাকিস্তান পরিস্থিতিকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করতে ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। এভাবে ভারত বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে সরাসরিভাবে জড়িয়ে পড়ে।  মুক্তিবাহিনী ও ভারতীয় সামরিক বাহিনীর সম্মিলিত আক্রমনে পাকিস্তানের দখলদারী বাহিনীর পতন ত্বরান্বিত হয়। ১৬ই ডিসেম্বর ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে পাকিস্তান ৯৩,০০০ হাজার সৈন্যসহ আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মসমর্পণ করে। স্বাধীন বাংলাদেশের জন্মের মধ্য দিয়ে পরিসমাপ্তি ঘটে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের [১]।
sriti soudo

যুদ্ব চলাকালীন সময়ে বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চল নিয়ে সেক্টর গঠন করা হয়েছিল নিম্নে অঞ্চল এবং সেক্টর গুলির অবস্থান এবং সেক্টর কমান্ডার এর পরচিতি দেয়া হল:

সেক্টরসেক্টর গুলির অবস্থানসেক্টর কমান্ডার
১নং
চট্টগ্রাম ও পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে ফেনী নদী পর্যন্ত
মেজর জিয়াউর রহমান (এপ্রিল - জুন),মেজর
মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম (জুন-ডিসেম্বর)
২নং
নোয়াখালী জেলা, কুমিল্লা জেলার আখাউড়া-ভৈরব রেললাইন পর্যন্ত এবং ফরিদপুর ও ঢাকার অংশবিশেষ
মেজর খালেদ মোশাররফ (এপ্রিল-সেপ্টেম্বর),
মেজর এ.টি.এম. হায়দার(সেপ্টেম্বর-ডিসেম্বর)
৩নং
সিলেট জেলার হবিগঞ্জ মহকুমা, কিশোরগঞ্জ মহকুমা, আখাউড়া-ভৈরব রেললাইন থেকেউত্তর-পূর্ব দিকে কুমিল্লা ও ঢাকা জেলার অংশবিশেষ
মেজর কে.এম. শফিউল্লাহ (এপ্রিল-সেপ্টেম্বর),
মেজর এ.এন.এম. নুরুজ্জামান(সেপ্টেম্বর-ডিসেম্বর)
৪নং
সিলেট জেলার পূর্বাঞ্চল এবং খোয়াই-শায়েস্তাগঞ্জ রেললাইন বাদে পূর্ব ও উত্তর দিকে সিলেট-ডাউকি সড়ক পর্যন্ত
মেজর সি.আর. দত্ত
৫নং
সিলেট-ডাউকি সড়ক থেকে সিলেট জেলার সমগ্র উত্তর ও পশ্চিমাঞ্চল
মীর শওকত আলী
৬নং
সমগ্র রংপুর জেলা এবং দিনাজপুর জেলার ঠাকুরগাঁও মহকুমা
উইং কমান্ডার এম.কে. বাশার
৭নং
দিনাজপুর জেলার দক্ষিণাঞ্চল, বগুড়া, রাজশাহী এবং পাবনা জেলা
মেজর কাজী নুরুজ্জামান
৮নং
সমগ্র কুষ্টিয়া ও যশোর জেলা, ফরিদপুরের অধিকাংশ এলাকা এবং দৌলতপুর-সাতক্ষীরা সড়কের উত্তরাংশ
মেজর আবু ওসমান চৌধুরী (এপ্রিল- আগস্ট),
মেজর এম.এ. মনজুর (আগস্ট-ডিসেম্বর)
৯নং
দৌলতপুর-সাতক্ষীরা সড়ক থেকে খুলনার দক্ষিণাঞ্চল এবং সমগ্র বরিশাল ও পটুয়াখালী জেলা
মেজর এম.এ. জলিল (এপ্রিল-ডিসেম্বর প্রথমার্ধ),
মেজর জয়নুল আবেদীন ( ডিসেম্বর এর অবশিষ্ট দিন)
১০নং
কোনো আঞ্চলিক সীমানা নেই। নৌবাহিনীর কমান্ডো দ্বারা গঠিত।শত্রুপক্ষের নৌযান ধ্বংসের জন্য বিভিন্ন সেক্টরে পাঠানো হত
--
১১নং
কিশোরগঞ্জ মহকুমা বাদে সমগ্র ময়মনসিংহ ও টাঙ্গাইল জেলা এবং নগরবাড়ি-আরিচা থকেফুলছড়ি-বাহাদুরাবাদ পর্যন্ত যমুনা নদী ও তীর অঞ্চল
মেজর আবু তাহের (আগস্ট-নভেম্বর),ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট
এম. হামিদুল্লাহ(নভেম্বর-ডিসেম্বর)
টাংগাইল
সমগ্র টাংগাইল জেলা ছাড়াও ময়মনসিংহ ও ঢাকা জেলার অংশ
কাদের সিদ্দিকী
আকাশপথ
বাংলাদেশের সমগ্র আকাশসীমা[১]
গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ.কে. খন্দকার

বাঙ্গালী জাতীর ইতিহাসে রক্তমাখা ছাত্র ও বুদ্ধিজীবী হত্যাকান্ডের এক ঘৃন্যতম নাম অপারেশন সার্চলাইট:

২৫শে মার্চ রাতে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান পাকিস্তানী বাহিনীকে বাঙ্গালি নিধনযজ্ঞের সবুজ সংকেত প্রদান ক'রে সন্ধ্যায় গোপনে পশ্চিম পাকিস্তান যাত্রা করে। সে রাতেই পাকিস্তান বাহিনী শুরু করে অপারেশন সার্চলাইট নামের হত্যাযজ্ঞ।
সামরিক বাহিনীর বড় বড় অফিসারদের নিয়ে বৈঠকে ইয়াহিয়া খান ঘোষণা করে "তিরিশ লক্ষ বাঙ্গালিকে হত্যা কর, তখন দেখবে তারা আমাদের হাত চেটে খাবে।" সে পরিকল্পনা মতোই ২৫শে মার্চের রাতে পাকিস্তানী আর্মিঅপারেশন সার্চলাইটআরম্ভ করে যার উদ্দেশ্য ছিল বাঙ্গালি প্রতিরোধ গুঁড়িয়ে দেয়া। এরই অংশ হিসাবে সামরিক বাহিনীর বাঙ্গালি সদস্যদের নিরস্ত্র করে হত্যা করা হয়, ছাত্র ও বুদ্ধিজীবী সমাজ নিধন করা হয় এবং সারা বাংলাদেশে নির্বিচারে সাধারণ মানুষ হত্যা করা হয়।
হত্যাকান্ডের খবর যাতে পৃথিবীর অন্যান্য দেশে না পৌঁছায় সে লক্ষ্যে ২৫ মার্চের আগেই ঢাকা থেকে সব বিদেশী সাংবাদিককে বের করে দেয়া হয়। তারপরও সাংবাদিক সাইমন ড্রিং জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ঢাকায় অবস্থান ক'রে ওয়াশিংটন পোস্টের মাধ্যমে সারা পৃথিবীকে এই গণহত্যার খবর জানিয়েছিলেন। যদিও এই হত্যাযজ্ঞের মূল কেন্দ্রবিন্দু ছিল ঢাকা, বাঙালি হত্যা পুরো দেশজুড়ে চালানো হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলো ছিল তাদের বিশেষ লক্ষ। একমাত্র হিন্দু আবাসিক হল - জগন্নাথ হল পুরোপুরি ধ্বংস করে দেয় পাকিস্তান সেনাবাহিনী। এতে ৬০০ থেকে ৭০০ আবাসিক ছাত্র নিহত হয়। যদিও পাকিস্তান সেনাবাহিনী বিশ্ববিদ্যালয়ে কোন ধরনের ঠান্ডা মাথার হত্যাকান্ডের কথা অস্বীকার করেছে তবে হামিদুর রহমান কমিশনের মতে বিশ্ববিদ্যালয়ে পাকিস্তান সেনাবাহিনী ব্যাপক শক্তি প্রয়োগ করেছিলো। জগন্নাথ হল এবং অন্যান্য ছাত্র হল গুলোতে পাকিস্তানীদের হত্যাযজ্ঞের চিত্র ভিডিওটেপে ধারণ করেন তদানিন্তন পূর্ব পাকিস্তান ইউনিভার্সিটি অব ইন্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনলজি (বর্তমান বুয়েট) এর প্রফেসর নূরুল উলা। পুরো বাংলাদেশেই হিন্দু এলাকাগুলো বিশেষ ক্ষতির সম্মুখীন হয়। মধ্যরাতের আগেই, ঢাকা পুরোপুরি জ্বলছিল, বিশেষভাবে পূর্ব দিকের হিন্দু প্রধান এলাকাগুলো। ২রা আগস্ট, ১৯৭১ টাইম সাময়িকীর প্রতিবেদন অনুযায়ী, "হিন্দু,যারা মোট রিফিউজিদের তিন চতুর্থাংশ, পাকিস্তানী সামরিক বাহিনীর ক্রোধ ও আক্রোশ বহন করছিল"[২]।
অত:পর আত্মসমর্পন:
1971_surrender
পাকিস্তান সেনাবাহিনীর জেনারেল আমির আবদুল্লাহ খান নিয়াজী, আত্মসমর্পনের দলিলে জেনারেল জগজিত সিং অরোরার সামনে সই করছেন।
Surrender_ykআত্মসমর্পনের দলিলের অনুলিপি
নিম্নে স্বাধীনতা যুদ্বের সময়কার কিছু ভিডিও ফুটেজের লিংক দেয়া হল, যা দেখলে আপনার ধারনা হবে স্বাধীনতা যুদ্বে বাঙ্গালীদের উপর কি ধরনের বর্বরোচিত অত্যাচার হয়ছিল।
http://www.youtube.com/watch?v=qHlDwu6tigg
http://www.youtube.com/watch?v=1Z6SgETOjug
http://www.youtube.com/watch?v=sMg9Ly9nK0g
http://www.youtube.com/watch?v=1LDJL_S9Kgs
http://www.youtube.com/watch?v=PXiGkXN6ywM
http://www.youtube.com/watch?v=_gnnkC36rPY
http://www.youtube.com/watch?v=AoYkRWtqxX8
http://www.youtube.com/watch?v=G9aS_6mc5uw&feature=related
http://www.youtube.com/watch?v=Ip8AI5zD6w0&feature=related
http://www.youtube.com/watch?v=9p2XguR55To&feature=related
http://www.youtube.com/watch?v=xwwPbkyZVJo

বর্তমান সময়রে কিছু কথোপকথোন:

পরিশেষে একটি কথা আমি মনে করি আমরা সবাই মনেপ্রানে বাঙ্গালী।তাইতো আজ আমরা ব্লগিং করছি বাংলাভাষায় বাংলাকে ভালোবাসি বলেই তা সম্ভব। অনেকেই বলে খাকেন এ দেশে আর কিছুই হবে না- বরাবর আমি এর বিরোধতিা করি।টেকটিউনস একটি প্রযুক্তিগত বাংলা ব্লগিং সাইট।আজ শুধু টেকটিউনস নয় উল্লেখযোগ্য আরো অনেক বাংলা ব্লগিং সাইট এবং ওয়েব সাইট এসেছে যারা অনলাইনে বাংলাদেশের  প্রতিনিধিত্ব করছে।যার প্রতিফলন বাংলা ওয়েব সাইটের এলেক্সা রেংকিং দেখলেই বুঝতে পারি। সুতরাং আমরা কিভাবে বলি এ দেশে আর কিছুই হবে না। যার যার অবস্থানে থেকে আমরা কি  কিছুই করতে পারনিা এই হতদরিদ্র এই দেশটার জন্য? একটু চেষ্টা করলে অনেক কিছুই করতে পারে তরুন সমাজ।শুধু সৃজনশীল হওয়া দরকার।
আমি ব্যাক্তিগতভাবে একটা ধারনা পোষন করি- তরুন সমাজ যারা আজ স্কুল-কলেজে অধ্যায়ন করছে তারা প্রতোকেই যদি মনে করে যে দেশের প্রচলিত রাজনৈতিক দলের বস্তা পচা প্রতিশ্রুতি বা তাদের ছত্রছায়ায় কিছু সুবধিায় গা না ভাসিয়ে স্কুল-কলেজে অধ্যায়ন করার পাশাপাশি সৃজনশীল কিছুর সাথে জড়িত থাকে তাহলে ব্যাক্তিগত এবং সামগ্রকিভাবে সবাই উপকৃত হবে এমন কি এর প্রভাব বিস্তার করবে দেশের অগ্রগতিতে। এই দেশটা আমাদের আমাদের জন্ম এই দেশে এই দেশের ভালোমন্দ সব কিছুই আমাদের উপর নির্ভর করছে। সবকিছুর ভাগিদার আমরা। এটা কোনভাবেই সম্ভব নয়- যদি আমি আশা করি বাইরে থেকে কেউ এসে এ দেশটাকে স্বয়ংসম্পূর্ন করে দেবে।একটা অপ্রিয় সত্যকথা হল: দেশের বাইরের যে কেউ আমাদের শুভাকাঙ্খী হউক না কেন, তাদের একটাই লক্ষ্য ব্যবসা এর বেশী কিছু নয়। সুতরাং যা করার আমাদেরকেই করতে হবে।ভবিষ্যতের যে জেনারেশন তাদের জন্য আপনি কি কিছু করেছেন? আপনার কি কোন সামাজিক দায়বদ্বতা নেই?
আমরা লক্ষ্য করলে দেখবো টেকটিউনসে অনেক স্কুলের এবং অপরিপক্ক বয়সের ছেলেমেয়ারা এগিয়ে এসেছে যা একটা সত্যিকারের পজিটিভ দিক। যা সম্ভবপর হয়ছে শুধু মাত্র কিছু মানুষের সুন্দর পরকিল্পনা এবং সদইচ্ছার জন্য। যাদেরকে আমি সাধুবাধ আমার অন্তরের অন্তস্থল থেকে।আরো এগিয়ে নিয়ে যাক ডিজিটাল সাংবাদিকতা। এ্টা একটা  অতি জনপ্রিয় গনমাধ্যম। গণমাধ্যম এখনও বাংলাদেশের মানুষের লড়াইয়ের হাতিয়ার। আর এটিই হচ্ছে বাংলাদেশের গণমাধ্যমের সবচেয়ে বড় বা মূল বৈশিষ্ট্য।সেটা কাগুজে হউক আর ডিজিটাল হউক। আজ আমাদের সাধারন জনগন অনেক সচেতন।তাই আমার ধারনা পরবির্তন আসবেই- তবে সেটা সময়রে প্রয়োজনে এবং সময়স্বাপেক্ষে। যার জন্য ভবিষ্যতের স্বপ্ন বাস্তবায়নের বীজ বুনতে হবে আমাকে আপনাকে সবাইকে।এই ম্যাসজেটা কি আমরা ছড়িয়ে দিতে পারি না সর্বত্র। ভবিষ্যত স্বপ্ন বাস্তবায়নের প্রত্যাশায়।যে স্বপ্নটা হল তথ্য প্রযুক্ততিতে স্বয়ংসম্পূর্ন বাংলাদেশ।
সূত্র: [১] - [২]
http://www.techtunes.com.bd/reports/tune-id/21718

No comments:

Post a Comment