কেজি বেসিন জটে রিলায়েন্সের পাশে দাঁড়াল বিপি-নিকো
য়াদিল্লি: কৃষ্ণা-গোদাবরী অববাহিকায় কম গ্যাস উত্পাদনের জন্য রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজকে জরিমানা করার বিষয়ে জড়িয়ে পড়ল ব্রিটিশ পেট্রোলিয়াম ও কানাডার নিকো রিসোর্সেস৷
রিলায়েন্সকে জরিমানা করা উচিত কি না, সরকারের সঙ্গে এই কাজিয়ায় অন্যতম পক্ষ হিসেবে যোগ দিচ্ছে কেজি-ডি৬ অববাহিকায় রিলায়েন্সের দুই অংশীদার বিপি ও নিকো৷ এই বিবাদে পক্ষ হতে বিপি এবং নিকো আনুষ্ঠানিক ভাবে সরকারের কাছে নোটিশ অফ আর্বিট্রেশন পাঠানোর পরিকল্পনা করছে৷
২০১২ সাল থেকে কৃষ্ণা-গোদাবরী অববাহিকায় উত্পন্ন গ্যাসের পরিমাণ নিয়ে সরকারের সঙ্গে রিলায়েন্সের চাপান উতোর চলছে৷ পূর্বাভাস অনুযায়ী গ্যাস উত্পন্ন হয়নি বলে সরকার রিলায়েন্সকে ১৮০ কোটি মার্কিন ডলার জরিমানা ধার্য করেছে৷ এই জরিমানার বিরুদ্ধে সরকারের সঙ্গে লড়াই করছে রিলায়েন্স৷ এ বার তাতে আনুষ্ঠানিক ভাবে যোগ দিল বিপি-নিকো৷ তিনজনেরই বক্তব্য, ভৌগোলিক প্রতিকূলতার জন্যই লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কম গ্যাস উত্পাদন হচ্ছে৷
কেজি-ডি৬ অববাহিকার ডি১ এবং ডি৩ ফিল্ডে রিলায়েন্সের উত্পাদিত গ্যাসের পরিমাণ নিয়ে সরকারের মনে সন্দেহ দানা বেঁধেছে৷ ইচ্ছা করে কম পরিমাণ গ্যাস উত্পাদন করছে রিলায়েন্স, এই অভিযোগ তুলেছে সরকার৷ তেল মন্ত্রকের শর্ত, সংশ্লিষ্ট এলাকায় ইচ্ছা করে কম পরিমাণ গ্যাস উত্পাদনের অভিযোগ প্রমাণিত হলে, রিলায়েন্সকে এপ্রিল থেকে উত্পাদিত গ্যাসের জন্য বর্ধিত দাম দেওয়া হবে না৷ পাশাপাশি, প্রাকৃতিক গ্যাসের দাম দ্বিগুণ হয়ে যাওয়ার ফলে সংস্থার আয় যতটা বাড়বে বলে ভাবা হয়েছিল, সেই পরিমাণ ব্যাঙ্ক গ্যারান্টি সরকারকে দিতে হবে মুকেশ আম্বানির সংস্থাকে৷
এ বছর ১ এপ্রিল থেকে প্রাকৃতিক গ্যাসের দাম ৪.২ মার্কিন ডলার থেকে বাড়িয়ে ৮ মার্কিন ডলার করছে সরকার৷ প্রথমে ঠিক হয়েছিল, জরিমানা নিয়ে এই কলহ চলাকালীন রিলায়েন্সের উত্পাদিত গ্যাসে বর্ধিত হার প্রযোজ্য হবে৷ পাশাপাশি, তাদের ব্যাঙ্ক গ্যারান্টিও গচ্ছিত নেওয়া হবে৷ কিন্ত্ত দেখা যায়, বিপি ও নিকোর থেকে কোনও ব্যাঙ্ক গ্যারান্টি সরকার চাইতে পারবে না এ ক্ষেত্রে৷ কারণ এই দুই সংস্থা সংশ্লিষ্ট বিবাদের অংশ নয়৷ তখন ঠিক নয়, যত দিন রফাসূত্র মিলছে ততদিন এই দুই সংস্থা বর্ধিত আয় একটি পৃথক অ্যাকাউন্টে (এসক্রো অ্যাকাউন্ট) রেখে দেওয়া হবে৷ আর ব্যাঙ্ক গ্যারান্টি দেওয়ার পরই বর্ধিত আয়ে হাত দিতে পারবে রিলায়েন্স৷
কেডি-ডি৬ অববাহিকায় ৬০ শতাংশ অংশীদারিত্ব রয়েছে রিলায়েন্সের৷ বিপি ও নিকোর রয়েছে ৪০ শতাংশ৷ রিলায়েন্সের আয় আটকে যাওয়ায় বিপাকে পড়েছে দুই বিদেশি সংস্থা৷ তেল মন্ত্রককে লেখা এক চিঠিতে বিদেশি সংস্থা দু'টি দাবি করে, উত্পাদন ভাগাভাগি চুক্তি অনুযায়ী রিলায়েন্সের সঙ্গে সরকারের এই বিবাদে তারাও অংশ৷ সুতরাং তাদেরও এই বিবাদে পক্ষ বলে গণ্য করা উচিত৷ তেল মন্ত্রক তার জবাবে বলে, শুধু চিঠি লিখলে চলবে না৷ আনুষ্ঠানিক ভাবে নোটিশ অফ আর্বিট্রেশন দাখিল করলেই তাদের পক্ষ হিসেবে গণ্য করা হবে৷ সেই মতো নোটিশ অফ আর্বিট্রেশন প্রস্ত্তত করতে সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিপি-নিকো৷
রিলায়েন্সকে জরিমানা করা উচিত কি না, সরকারের সঙ্গে এই কাজিয়ায় অন্যতম পক্ষ হিসেবে যোগ দিচ্ছে কেজি-ডি৬ অববাহিকায় রিলায়েন্সের দুই অংশীদার বিপি ও নিকো৷ এই বিবাদে পক্ষ হতে বিপি এবং নিকো আনুষ্ঠানিক ভাবে সরকারের কাছে নোটিশ অফ আর্বিট্রেশন পাঠানোর পরিকল্পনা করছে৷
২০১২ সাল থেকে কৃষ্ণা-গোদাবরী অববাহিকায় উত্পন্ন গ্যাসের পরিমাণ নিয়ে সরকারের সঙ্গে রিলায়েন্সের চাপান উতোর চলছে৷ পূর্বাভাস অনুযায়ী গ্যাস উত্পন্ন হয়নি বলে সরকার রিলায়েন্সকে ১৮০ কোটি মার্কিন ডলার জরিমানা ধার্য করেছে৷ এই জরিমানার বিরুদ্ধে সরকারের সঙ্গে লড়াই করছে রিলায়েন্স৷ এ বার তাতে আনুষ্ঠানিক ভাবে যোগ দিল বিপি-নিকো৷ তিনজনেরই বক্তব্য, ভৌগোলিক প্রতিকূলতার জন্যই লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কম গ্যাস উত্পাদন হচ্ছে৷
কেজি-ডি৬ অববাহিকার ডি১ এবং ডি৩ ফিল্ডে রিলায়েন্সের উত্পাদিত গ্যাসের পরিমাণ নিয়ে সরকারের মনে সন্দেহ দানা বেঁধেছে৷ ইচ্ছা করে কম পরিমাণ গ্যাস উত্পাদন করছে রিলায়েন্স, এই অভিযোগ তুলেছে সরকার৷ তেল মন্ত্রকের শর্ত, সংশ্লিষ্ট এলাকায় ইচ্ছা করে কম পরিমাণ গ্যাস উত্পাদনের অভিযোগ প্রমাণিত হলে, রিলায়েন্সকে এপ্রিল থেকে উত্পাদিত গ্যাসের জন্য বর্ধিত দাম দেওয়া হবে না৷ পাশাপাশি, প্রাকৃতিক গ্যাসের দাম দ্বিগুণ হয়ে যাওয়ার ফলে সংস্থার আয় যতটা বাড়বে বলে ভাবা হয়েছিল, সেই পরিমাণ ব্যাঙ্ক গ্যারান্টি সরকারকে দিতে হবে মুকেশ আম্বানির সংস্থাকে৷
এ বছর ১ এপ্রিল থেকে প্রাকৃতিক গ্যাসের দাম ৪.২ মার্কিন ডলার থেকে বাড়িয়ে ৮ মার্কিন ডলার করছে সরকার৷ প্রথমে ঠিক হয়েছিল, জরিমানা নিয়ে এই কলহ চলাকালীন রিলায়েন্সের উত্পাদিত গ্যাসে বর্ধিত হার প্রযোজ্য হবে৷ পাশাপাশি, তাদের ব্যাঙ্ক গ্যারান্টিও গচ্ছিত নেওয়া হবে৷ কিন্ত্ত দেখা যায়, বিপি ও নিকোর থেকে কোনও ব্যাঙ্ক গ্যারান্টি সরকার চাইতে পারবে না এ ক্ষেত্রে৷ কারণ এই দুই সংস্থা সংশ্লিষ্ট বিবাদের অংশ নয়৷ তখন ঠিক নয়, যত দিন রফাসূত্র মিলছে ততদিন এই দুই সংস্থা বর্ধিত আয় একটি পৃথক অ্যাকাউন্টে (এসক্রো অ্যাকাউন্ট) রেখে দেওয়া হবে৷ আর ব্যাঙ্ক গ্যারান্টি দেওয়ার পরই বর্ধিত আয়ে হাত দিতে পারবে রিলায়েন্স৷
কেডি-ডি৬ অববাহিকায় ৬০ শতাংশ অংশীদারিত্ব রয়েছে রিলায়েন্সের৷ বিপি ও নিকোর রয়েছে ৪০ শতাংশ৷ রিলায়েন্সের আয় আটকে যাওয়ায় বিপাকে পড়েছে দুই বিদেশি সংস্থা৷ তেল মন্ত্রককে লেখা এক চিঠিতে বিদেশি সংস্থা দু'টি দাবি করে, উত্পাদন ভাগাভাগি চুক্তি অনুযায়ী রিলায়েন্সের সঙ্গে সরকারের এই বিবাদে তারাও অংশ৷ সুতরাং তাদেরও এই বিবাদে পক্ষ বলে গণ্য করা উচিত৷ তেল মন্ত্রক তার জবাবে বলে, শুধু চিঠি লিখলে চলবে না৷ আনুষ্ঠানিক ভাবে নোটিশ অফ আর্বিট্রেশন দাখিল করলেই তাদের পক্ষ হিসেবে গণ্য করা হবে৷ সেই মতো নোটিশ অফ আর্বিট্রেশন প্রস্ত্তত করতে সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিপি-নিকো৷
No comments:
Post a Comment